বেলায় বেলায় খাওয়ার জন্য বাজার তো লাগবে। আপাতত: 12 সিএফটির স্যামসুং ঠাসা। তারপরও টুকটাক কতকিছু বাকী রয়ে যায়। সন্ধ্যায় ঠান্ডা আরো বাড়ার আগে তাই একবার বাজারে ঢুঁ দিয়ে এলাম।
আমাদের এখানে খোলাবাজার বসে প্রতিদিন। সেখান থেকে নিলাম ধনে পাতা আর 30 টা ডিমের একটা প্যাক।
তারপর ঢুকলাম সুপারমার্কেটে। রুটি কিনতেই ঢুকেছিলাম। কিন্তু যা হয় এসব মার্কেটে ঢুকলে। অহেতুক কিছু জিনিস কেনা হয়ে যায়। আমি অবশ্য খুব সতর্ক। মার্কেটিং পড়েছি। তাই ওদের বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্র
আড়াইটা বাজে। ক্ষিদাও প্রচন্ড লাগলো। তো দুপুরের খাওয়াটা একটু কমাতেই হয়। ঠান্ডায় চর্বি শুধু যুক্ত হচ্ছে শরীরে। দ্রুত খাওয়ার সুবিধার জন্য আমার বিশেষ পছন্দ চাইনিজ রেডি ফুডস। তো নিলাম এক স্যাশে সু্যপ। 200 মিলি পানিতে ছেড়ে দিয়ে এক মগ সু্যপ।
বেকড বিনস ও আমার পছন্দ। টম্যাটো সসে ছেড়ে দেয়া শিম জাতীয় বিচি। খেতে খুব মজা ও পুষ্টিকর। আর ডাইনিং টেবিল থেকে তুলে নিলাম একটি সবুজ-হলুদ পিয়ার। ফল খাওয়াটা খুব জরুরি।
এদেশে দিনে পাঁচটি ফল খাওয়ার জন্য জোর প্রচারণা
অনেক আগেই উঠেছি ঘুম থেকে। তবে নাস্তা করছি দেরিতে। তো কী খাচ্ছি নাস্তায়। এটা নিশ্চয় আমার ওয়েব লগে থাকতেই পারে। (গবেষণায় কাজে আসবে)। পাউরুটিটা হচ্ছে হবিস কোম্পানির। বেস্ট অব টু ব্র্যান্ড। মানে হোয়াইট ও হোলমিল দুটোইর স্বাদ পাওয়া যাবে। সাদা রুটি খেতে খেতে পেয়ে যাবেন গমের আস্তদানা। খুবই মজার রুটি। যদিও তুলনামূলকভাবে অন্যান্য সস্তা ব্রেডের চেয়ে 3/4 গুণ দাম বেশি। তবু এটাই আমার বিশেষ পছনদ।
ব্রেডের সাথে জগদ্্বিখ্যাত ফ্লোরার বাটারি টেস্ট মার্জারিন।
ধানসিঁড়ি ভাই ভাষাকে গ্রহন করতে হয় যেমন তেমন নিজেকেও বদলে ফেলতে হয়,অন্য ভাষার শব্দ গ্রহনে আমার তেমন আপত্তি নেই, তবে এ সুযোগে যদি নিজের ভাষায় নতুন কিছু শব্দ যোগ হয় ক্ষতি কি? গতিশীলতা মানে শুধু অন্যের চাপে পড়ে স্থান বদল হবে কেনো? নিজের আগ্রহে অবস্থান পরিবর্তনও গতিশীলতা হতে পারে। বাংলাভাষি লোকজনের সংখ্যা 30 কোটির মতো, তারা সবাই নতুন নতুন ভাবে বাংলাকে দেখছে,
আমার এক বন্ধু ছিলো তাকে বললাম গৃহহীন এর একটা সুন্দর প্রতিশব্দ আছে, অনিকেত। তার উত্তর ছিলো এমন সুন্দর একটা উপাধি পাওয়ার জন্য বাড়ীঘর হারাতে সমস্যা নেই কোনো।
আর বাংলার বিজ্ঞা পরিভাষা আসলেও অনেক পিছিয়ে, মাইক্রোসফটের বাংলা ইন্টারফেস এর পিছনে কাজ করেছে পশ্চিম বঙ্গের লোকজন। ওদের বিজ্ঞান পরিভাষ
চ্যাটিং-য়ের ব্যবস্থা নাই তাই আসুন মন্তব্য ব্যবহার করেই গল্প হোক।
আন্দোলন লিখলাম, কারণ আন্দোলন দেখলেই সবাই ক্ষেপে ওঠে, পক্ষে বা বিপক্ষে। লিখলাম এ আশায়, জনগণের নজর যদি একটু এদিকে পড়ে।
আমাদের বাংলায় অনেক বিদেশী শব্দই আমরা ব্যবহার করি অনায়াসে। একসময় শব্দটা বাংলার বুনোটে এমনভাবে মেশে যে এর একটা বাংলা প্রতিশব্দ প্রয়োগ করা হলে তা খটমটে দৃষ্টিকটূ ঠ্যাকে। শুধু বাংলা না, সব ভাষার ক্ষেত্রেই কথাটা খাটে।
নতুন প্রতিশব্দ আমরা তাহলে চাই কেন? চাই নিজের ভাষার সোনার কাঠি আর রূপোর কাঠির মেলবন্ধনের জন্যে। নতুন প্রতিশব্দ আমাদের ঠোঁটেই ঝুলিয়ে রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, কিন্তু এক একটা নতুন প্রতিশব্দ আবিষ্কারের আনন্দ অপার। নিদের্াষ সৃষ্টির আনন্দ। আমি বলবো, মানুষ ঈশ্বরের কাছে পৌঁছায় যখন সে এ আনন্দ অনুভব করে।
আ
এক দিনে 3টা পোষ্ট করলে আবার জনগন ধরে প্যাঁদানি দিতে পারে সে সমুহ সম্ভবনা মাথায় রেখেও কিছু কথা না বলে পারছি না।
ইসলাম শিক্ষার নামে যা তা কিছু ছাগলের গলায় ধর্মের তকমা ঝুলিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, এদের না আছে ধর্মবোধ, না আছে শালিনতা বোধ, না আছে মনুষত্ববোধ। অথচ এরা একেক জন ভাবের তলোয়ার নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ছে ব্লগসম্রাজ্যে। ধর্মনিয়ে মুক্ত আলোচনায় কারো কোনো বাধা দেখছি না, কিন্তু এদের ধর্ম নিয়ে আলোচনার যোগ্যতা নেই। একেবারে সাধারনিকৃত মন্তব্য হয়ে যাবে তবে এখানে যারা ইসলামের সপক্ষে কথা বলছে ইসলাম নিয়ে কথা বলার যোগ্যতা তাদের একজনেরও নেই। একজন ছিলো কিন্তু সে আবার পোষ্ট করে ন।
যাই হোক আমার পুরান ঢাকা বসবাসের সুবাদে বেশ সুন্দর কিছু গালি শিখেছিলাম। সেসব
[justify]
(আদমচরিত শব্দটির ওপর আমি পোস্টের শিরোনাম হিসেবে মৌরসী পাট্টা নিলাম। এখন থেকে আদম ব্যাটার কান্ড কারখানা ধারাবাহিকভাবে ফাঁস করা হবে।)
আদম একটু দুষ্টু, নিয়মকানুন মানতে চায় না। কিন্তু স্বর্গের নন্দনকাননের কানুন বড় কঠিন, পান থেকে চুন খসলে স্বর্গ থেকে খেদিয়ে দেয়া হয়। আদম সেটা জানে, কিন্তু পরোয়া করে না। বড় ব্যাদড়া।
ঈভ আগের রাতে কচুসেদ্ধ আর ভাত রান্না করেছিলো। পেটপুরে খেয়ে...
বড় হয়ে এ দেশে মন্ত্রী হবো। এই দেশে মন্ত্রীদের দুঃখ নেই, কষ্ট নেই। ছত্রিশশো সিসির গোদা ভলভো গাড়ি চড়ে চড়ে ঘুরে বেড়াবো। আমার আশেপাশে গিজগিজ করবে সচিব-পাতিসচিব-টুনিসচিবের দল, সাংবাদিকের ক্যামেরা আর মাইক্রোফোনের গাদি লেগে থাকবে আমার কালা মুখের সামনে, আমি ময়লা হলুদ দাঁতের সারি বার করে বলবো, সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। আমি ডানে বাঁয়ে হাত নিচু করে মুঠি মুঠি পয়সা কামাবো, ওগুলো আন্ডিল বেঁধে ফেলে রাখবো বিদেশের ব্যাঙ্কে, থাইল্যান্ড কানাডা আর মালয়েশিয়ায় তালুক-জলমহাল কিনে ফেলে রাখবো। আপনাদের টাকায় বিদেশে যাবো সরকারী মিশনে, কিন্তু মিশন চুলোয় গচ্চা দিয়ে ঘুরে বেড়াবো সমুদ্র সৈকত, পাঁচতারা হোটেলের সুন্দরী রিসেপশনিস্টের স্তনের ভাঁজের দিকে আড়চোখে তাকি য়ে জিভ দিয়ে
এর আগে আমি বলেছিলাম শিল্পিরা সচারাচর সাম্যবাদি। ধর্মতন্ত্র এবং পুঁজিবাদের বিরোধী। কারনটা যারা শিক্ষিত তারা নিজের মতো উপলব্ধি করে ফেলে। আমি আমার একটা ব্যাখ্যা দাড়া করানোর চেষ্টা করছি মাত্র।
যারা কল্পবিজ্ঞানের বই পড়ে তারা এটা লক্ষ্য করে থাকবে যে সেখানে রাষ্ট্রিয় সীমারেখা অনুপস্থিত। ভয়ংকর তবে সাম্ভাব্য একটা ভবিষ্যত। তার সামান্য নজীর আমরা দেখছি প্রাত্য হিকতায়।
শিল্পবিপ্লবের পর কৃষিক্ষেত্র অভেলিত এমন কেউ বলবে না তবে কোনো কোনো দেশ কৃষিনির্ভরতা কটিয়ে যন্ত্রনির্ভর উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। যান্ত্রিক উৎকর্ষতার দিকে গবেষনার ক্ষেত্র বাড়ছে, এবং বাংলাদেশের মেধাবি ছাত্ররা সেসব জায়গায় প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, তারা নিত্যনতুন উৎপাদন ব্যাবস্থার সৃষ্টি করছে