জগন্নাথপুরের বদরুল ভাই-র লেখায় হাদিসটি আগে পড়ে নিন। আমি কপি করলে ভুল হয়ে যেতে পারে। হাদিসের মর্মার্থ হলো প্রিয় ভগি্নগণ আপনারা নিজেরে দেখাইবেন না এবং পুরুষদেরকে দেখবেন না।
তবে কীভাবে সেটা করবেন? ছবিতে একজন আধুনিক মহিলারে দেখেন। তার ঈমান বড়ই শক্ত। সে যদিও আধুনিক নিজেকে পুরুষ দেখা থেকে নিবৃত্ত করতে সে অনেক চেষ্টা করেছে। এই কারণে সে চোখ ঢেকেছে কালো একটি গ্লস দিয়ে। এটা দেখতে সানগ্লসের মত কিন্তু এটা আসলে মেইল গ্লাস। এর মধ্য দিয়ে কোনো পুরুষ মানে মেই
অমুসলিমদের প্ররোচনায় অনেক মুসলমান ভগি্নরা বুরখা খুলে পালাতে চান। কিন্তু তারা জানেন না এটা সম্ভব নয়। বুরখাই শুধুমাত্র তাদেরকে দিতে পারে নিশ্চিন্তে পালানোর সুবিধা। সুতরাং স্বাধীনভাবে বাচতে চান অথবা পালাতে চান বুরখা হলো সমাধান।
তবে পালাতে গেলে অনেক সময়ই আব্রু ঢেকে রাখা যায় না। যেমন হয়েছিল ছবির এই মহিলার ক্ষেত্রে। যেকোনো পুরুষ এই সুন্দর পদযুগল দেখে প্রেমে মাতোয়ারা হইতে পারে এবং সত্য ও ন্যায়ের পথ ছেড়ে জ্বেনার দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সেজন্য বলি বুরখার ভেতর থেকে পালানোর কোনো উপায় নাই। বুরখাকে ভালবেসে বুরখার মধ্যে থাকুন।
যারা বেবুঝ তারা মুসলিম ভগি্নদের বুঝায় যে, বুরখা পরলে নারী তার স্বাধীনতা হারায়। কি যুক্তি তাদের। আরে বুরখা তো আর সে ঘরে পরে থাকবে না। স্বাধীনতা তো তার আছেই। গেল কই। বরং বুরখা পরে সে ইচ্ছাস্বাধীন ঘুরাফেরা করতে পারে।
খালি যে ঘুরাফেরা করতে পারে তা নয়। বুরখা পরে সে কথাও বলতে পারে। শুধু কথা না বক্তৃতাও করতে পারে। বলবেন কিভাবে। এইটাইতো আসল মরতবা। ছবির এই আফারে দেখেন। তার হাতে কি ধরা। ভালো করে দেখেন। এইটা হলো মাইক্রোফোন। আর এইটা কখন মানুষের হাতে থাকে।
তারা এখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নাই। তাতে কি? বুরখা পরা প্র্যাকটিস শুরু করে দিছে।
যদিও আমরা নারী নেতৃত্ব খুব একটা মানি না তবে কেউ শখ করে বুরখা পরলে তো মানা করতে পারি না। আসলে নারীর আসল রূপ তো ফুটে উঠে বুরখায়। তখন তারে আরো বেশি নুরানী লাগে।
সাচ্চা রাজাকারের আবার নেকাব ভালো লাগে না। নেকাবওলা নারী দেখলে তার মায়ের কথা মনে পড়ে যায়। সুতরাং নারী যদি বিধর্মী হয় তবে নেকাব না দিলে খারাপ কি। এই যেমন আমেরিকার কন্ডেলিৎসা রাইস। মুখে ইসলাম দেখতে পারি ন
বুরখা পরে শুধুমহিলারাই সব সওয়াব নিয়ে যাচ্ছে এমন ভাবা ঠিক হবে না। পুরুষদেরও বুরখা পরার তরিকা আছে। যেমন ইসলাম যদি বাস্তবায়ন করতে চান তবে এই ছবির জঙ্গির মত বুরখা পরাটাই উম্মাহর নেক কাজে আসবে।
তবে মনে রাখতে হবে এক্ষেত্রে এসিড থেকে বাঁচা নয় আমেরিকান বুলেট থেকে বাঁচার চেষ্টা চালাতে হবে। তো হবে নাকি বদরুল ভাই। আসেন আমরাও এই যে মহান ক্রসড্রেসিং-এর সুযোগ তা গ্রহন করি। ইখওয়ানে মুসলিমানের কাতারে শরিক হই।
বদরুল আহমেদের বুরখাপ্রীতি আমরা তার লেখায় পেয়েছি।
বুরখা আসলে সকল ধরনের নারীদেরই পছন্দের পোষাক। তো ঘটনা হচ্ছে সবাই বুরখার পুরোটা মানে না। কেউ মাথার দিক মানে, কেউ পায়ের দিক মানে, কেউ চোখের উপরটা মানে না, কেউ মুখের উপরটা মানে না।
আসলে এতধরনের মেয়ে তাদেরকে বুঝায়ে রাখাও যায় না। তাদের অনেকের বক্তব্য ঈশ্বর আমাদের সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন। ফুলকে যদি ঢেকে রাখতে না হয় তবে আমরা এত ঢাকাঢাকিতে যাবো কেন? আমরা কি খোদার সৃষ্টি ফুল নই?
কি জবাব দেব আমি?
ছাত্রশিবির আজ তাদের কয়েকজন পছন্দের মানুষকে সম্বর্ধনা প্রদান করে। সে তালিকায় নিজামীর সাথে ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গাজিউল হাসান খান।
জনাব খান তার বক্তৃতায় বলেছেন, আমরা বাঙালি জাতি নই, আমরা ইসলামী উম্মা।
এই ভদ্রলোককে সরকার এবার একুশে পদক দিয়েছে। এরকম চোখের পর্দাহীন লোকের উদ্দেশ্যে নতুন প্রজন্ম ও আগামীর নেতা হিসেবে আপনাদের কি কিছুই বলার নেই?
বিদায় দাওগো বন্ধু তোমরা
এইবার দাও বিদায়
কাজের ছেলে কাজের ডাকে
ফিরে যেতে চায়.... (গীতিকারের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী)
বাংলায় ব্লগ লেখার সুযোগ পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম বাঁধ ভাঙার আওয়াজে। আমার ব্লগগুলো লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে। ছবি জোগাড় করতেও সময় গেছে অনেক। 108টি লেখা তৈরিতে 15 মিনিটও লাগে তবে কত সময় আমি ব্লগে দিয়েছি ভেবে দেখুন। তাছাড়া আরো অনেক মন্তব্যে সময় গেছে। ব্রিটেনে বসে এভাবে সময় অপচয় মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
এটা ঠিক এখ
বাংলা ভাষায় নতুন শব্দ প্রণয়নের একটা চেষ্টা করি আমরা, আসুন। রসসৃষ্টির প্রয়োজনে যদি ব্যকরণের বৃত্ত থেকে দু'এক পা বাইরে বেরোতে হয়, হলাম।
ডাইনিশিকারীরা আমন্ত্রিত আমাদের প্রচেষ্টায় খুঁত ধরার জন্যে, আর সমালোচক ছাড়া তো এ প্রচেষ্টা অচল।
একটু চেষ্টা করে দেখবো নাকি আমরা?
এই ব্লগে বসেই কিছু শব্দ পাচ্ছি হাতের কাছে।
ওয়েবপেজ
ক্লিক
মাউস
কীবোর্ড
আপনাদের পছন্দসই নতুন প্রতিশব্দ তৈরি করা থাকলে আমাদের জানান।
জীবনের স্বাদ
রিপোর্ট কার্ডে যখন দেখি পাঁচ বিষয়ে ফেল,
কিংবা যখন দাম বেড়ে যায় গ্যাস-জ্বালানি তেল,
রিকশা-গাড়ি-ভলভো এবং সিএনজি-ট্রাক দিয়ে
ট্র্যাফিক জ্যামে থাকার সময় মাথায় কাকের 'ইয়ে',
কিংবা যখন ম্যানহোলেরই গভীর তলে ডুব -
এসব সময় সাধের জীবন তিক্ত লাগে খুব।
পাওনা টাকা চাইতে হঠাৎ কেউ যদি বা আসে,
কিংবা যখন সুইটি বলে, 'আর রব না পাশে',
মা-বউ-এরই ঝগড়া শেষে সাপোর্ট দিলে মা'কে,
হায় কি দারুণ মধুর নামেই বউ আমাকে ডাকে!
বাবার ঝাড়ি