ইয়ামামার যুদ্ধে প্রায় 700 জন নিহত হন, এদের অনেকেই ছিলেন কোরানের হাফেজ। এদের একজন সেলিম। তার নিহত হওয়ার খবর পেয়েই উমর যান আবু বকরের কাছে, তাকে তাগাদা দেন কোরান সংকলনের জন্য।কোরানের সংকলনে আবু বকরের ভুমিকা প্রসঙ্গে আলির বক্তব্য - আবু বকর(ইশ্বর তার উপর শান্তি বর্ষিত করুন) প্রথম ব্যাক্তি যে কোরানকে একটা স্থানে সংকলন করেছেন।
মুসলমান আসলেই মজার এক জাতি, এই কথা হাদিসে থাকলেও এমন কথাও আছে যে আবু বকর বা ওমরের সময় কোরান সম্পুর্ন সংকলিত হয় নি। একটা হাদিস যা আবু বকরকে কোরান সংকলনের কৃতিত্ব দেয় সেখান থেকেই শুরু করি।
যায়েদ এর ভাষ্য পাওয়া যাবে সাহীহ বুখারিতে , কোরান সংকলন প্রসঙ্গে তার বক্তব্য নিম্নরূপ।
ইয়ামামার যুদ্ধের পর আবু বকর আমাকে ডেকে পাঠ
সুপ্রিয় সতীর্থব্লগারবৃন্দ। আপনাদের সবাইকে জানিয়ে বিদায় নিয়েই দূরে সরেছিলাম এতদিন। তবে হৃদয় থেকে ছেড়ে যাইনি আপনাদের। বাঁধ ভাঙার আওয়াজের আবহের মধ্যে থেকেই শুনেছি আপনাদের সাদর পিছুডাক। প্রচুর ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও প্রীতিময় উচ্চারণে আপনারা আমাকে এখনও মনে ধরে রেখেছেন। এখনও খুঁজছেন আমাকে, এখনও বলছেন ফিরে আসতে। এখনও বিভিন্ন লেখায়, ছড়ায়, মন্তব্যে আমাকে স্মরণ করে আপনাদের দীর্ঘশ্বাস পড়তে দেখি। আমি ধন্য, আমি কৃতজ্ঞ। শ' খানেক ছোট ছোট লেখা দিয়ে এত সুহৃদ, এত শুভ
প্রাথমিক উদ্ভবের হৈ-হল্ল া পেরিয়ে বাঁধ ভাঙার আওয়াজে এখন স্বাভাবিক স্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। সবাই আবার ফিরে যাচ্ছে নিজ নিজ গোয়ালে। এখানে যে একটি ভাচর্ুয়াল সমাজ গড়ে উঠেছিলো ভাবনা-বিতর্ক ও রঙ্গ-রসের তা অনেকটাই আলগা হয়ে যাচ্ছে। তা যা হবে তাকে তো আর ঠেকানো যাবে না। তাই বলে আমাদের কুটিল উত্তরের প্রতিভা বিকাশ ও কূটক হওয়ার অভিলাষে ভাটা পরার কোনো কারণ দেখছি না। সুতরাং পর্ব-3। জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3। বিদ্্বৎজনেরা নড়ে চড়ে বসেন। বাচ্চালোগ লাগাও তালিয়া।
প্রাথমিক উদ্ভবের হৈ-হল্ল া পেরিয়ে বাঁধ ভাঙার আওয়াজে এখন স্বাভাবিক স্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। সবাই আবার ফিরে যাচ্ছে নিজ নিজ গোয়ালে। এখানে যে একটি ভাচর্ুয়াল সমাজ গড়ে উঠেছিলো ভাবনা-বিতর্ক ও রঙ্গ-রসের তা অনেকটাই আলগা হয়ে যাচ্ছে। তা যা হবে তাকে তো আর ঠেকানো যাবে না। তাই বলে আমাদের কুটিল উত্তরের প্রতিভা বিকাশ ও কূটক হওয়ার অভিলাষে ভাটা পরার কোনো কারণ দেখছি না। সুতরাং পর্ব-3। জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3। বিদ্্বৎজনেরা নড়ে চড়ে বসেন। বাচ্চালোগ লাগাও তালিয়া।
বগুড়া জেলার করতোয়া নদীর তীবরবতর্ী একটি গ্রামের নাম চেলোপাড়া। একাত্তরের 23-24 এপ্রিল পাক হানাদার বাহিনী চেলোপাড়া, ইছাইদহ, নাড়িওলি ও আকাশতারা গ্রাম আক্রমণ করে প্রায় দেড়শ নিরীহ নারী-পুরুষ, শিশু যুবককে ধরে এনে চেলোপাড়ার শানত্দি নার্সারির পাশে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে।
সিলেট জেলার বালাগঞ্জ থানার আদিত্যপুর, দামপাড়া, চাঁনপুর, ইলাশপুর, তাজপুর, মনতলা, বুরুল্লা ও পশ্চিম সিরাজনগরে পাক হানাদার বাহিনী হামলা চালায় একাত্তরের 14 জুন। পাক বাহিনী ও তাদ
একাত্তরে পাকসেনারা নৃশংস তাণ্ডবের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশে যতোগুলো বধ্যভূমি সৃষ্টি করেছে তার অন্যতম একটি হলো কুমিল্লা জেলার লাকসাম রেল জংশনের বেলতলী বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমিতে 8 থেকে 10 হাজার নিরীহ-নিরপরাধ বাঙালিকে পৈশাচিক অত্যাচারের মাধ্যমে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। এই গণহত্যার শিকার হতভাগ্যরা অধিকাংশই চাঁদপুর, কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের বাসিন্দা। বেলতলীর এই বধ্যভূমিটি প্রায় 4 হাজার বর্গমিটার সীমানা বিসত্দৃত।
মূলত, এপ্রিলের শুরুতেই রেল জ
একাত্তরের 7 মে যশোর জেলার তেঘরিয়া গ্রামে ঘটে ভয়াবহ এক নারকীয় গণহত্যার ঘটনা। ঐ দিন পাকহানাদার বাহিনী যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসে পুরো তেঘরিয়া গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। এর কারণ হিসেবে জানা যায়, আগেরদিন 6 মে ভোরে 4 পাকহানাদার যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বেরিয়ে এসে 4 কিলোমিটার দূরবতর্ী তেঘরিয়া গ্রামে ঢুকে এক মহিলাকে ধর্ষণ করে। মহিলার স্বামী তার চোখের সামনে ঘটে যাওয়া এই মর্মানত্দিক ঘটনার প্রতিবাদ জানালে হানাদার পাকবাহিনী তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্য
সম্রাট আকবর একদিন বিকেলে যমুনা তীরে এক প্রাসাদে দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রূপসুধা পান করছিলেন, হঠাৎ কোত্থেকে এসে হাজির হলো বীরবল। বীরবল যথারীতি সস্তা চুটকি ফুটকি শোনাচ্ছিলেন, কিন্তু আকবর কিছুটা আনমনা হয়ে রইলেন। শেষটায় বীরবল বললেন, "জাঁহাপনা, আপনি কী নিয়ে চিন্তিত?"
আকবর বললেন, "সেলিম বড় বাড়াবাড়ি করছে বীরবল। আমি শুনেছি সে ছোটখাটো মনসবদারদের খেপিয়ে তুলছে আমার বিরূদ্ধে। কে জানে, হয়তো শিগগীরই ওর বিরূদ্ধে তলোয়ার ধরতে হবে আমাকে।"
বীরবল বললেন, "না জাঁহাপনা! তলোয়ার কেন ধরবেন এই বিজ্ঞানের যুগে? আপনি কি আমাদের হালফ্যাশনের কবীরা গুলতি [1] দ্যাখেননি?"
আকবর সন্দিগ্ধ গলায় বললেন, "সগীরা গুলতি [2] দিয়ে ছোটকালে বিস্তর তিতির মেরে পুড়িয়ে খেয়েছি, কিন্ত
ব্লগে শতক হাঁকানো উপলক্ষে একটি বাধ্যতামূলক বক্তৃতা দিতে হয়। অনেকেই উশ-খুশ করেছেন আমার সেরকম বক্তৃতা নেই দেখে। আমাদের নেতা হীরক লস্কর একটি বিশাল লেখা লিখেছিলেন তার আগের লেখাগুলোর চারিত্র বিশ্লেষণ করে। সেরকম ইচ্ছা ও ক্ষমতা কোনোটাই আমার নেই। তো আমি মনস্থির করেছি 'কুটিল উত্তর-2' তে নিজের বিষয়ে যে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলাম তার একটা জবাব দেবো। তাতে নিজের কথা বলা হবে। আর বিষয়টা বক্তৃতার মতও শোনাবে।
সেখানে প্রশ্ন ছিল "শোহেইল মতাহির চৌধুরীর এত বিচিত্র জ্
ব্লগে শতক হাঁকানো উপলক্ষে একটি বাধ্যতামূলক বক্তৃতা দিতে হয়। অনেকেই উশ-খুশ করেছেন আমার সেরকম বক্তৃতা নেই দেখে। আমাদের নেতা হীরক লস্কর একটি বিশাল লেখা লিখেছিলেন তার আগের লেখাগুলোর চারিত্র বিশ্লেষণ করে। সেরকম ইচ্ছা ও ক্ষমতা কোনোটাই আমার নেই। তো আমি মনস্থির করেছি 'কুটিল উত্তর-2' তে নিজের বিষয়ে যে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলাম তার একটা জবাব দেবো। তাতে নিজের কথা বলা হবে। আর বিষয়টা বক্তৃতার মতও শোনাবে।
সেখানে প্রশ্ন ছিল "শোহেইল মতাহির চৌধুরীর এত বিচিত্র জ্