বাঁধভাঙা জলে হাঁসের ছাওগুলো তলিয়ে গেছে। অনেক নতুন নতুন বোতাম এসেছে। বেশ একটা রঙচঙে ভাব। ব্লগারের সংখ্যাও কম না। তর্ক-বিতর্কও জমছে ভালো। কিন্তু তারপরও কি ত্রুটিমুক্ত বলা যাবে বাঁধভাঙার আওয়াজ। উন্নতি আর উন্নয়নের সুযোগ সব অবস্থাতেই থাকে। আমি সেসব কথা বলছি না।
আমি বলছি মূল বিষয়টির কথা। অর্থাৎ ব্লগিং। ব্লগিং করতে গেলে লেখা কম্পোজ করতে হয়। সেই কাজটি কি ঠিকমত হচ্ছে এই সাইটে। করা যায়? না যায় না। অনেক কিছু পরিবর্তিত হলেও এই মূল দরকারী বিষয়টির কোনো
বাঁধভাঙা জলে হাঁসের ছাওগুলো তলিয়ে গেছে। অনেক নতুন নতুন বোতাম এসেছে। বেশ একটা রঙচঙে ভাব। ব্লগারের সংখ্যাও কম না। তর্ক-বিতর্কও জমছে ভালো। কিন্তু তারপরও কি ত্রুটিমুক্ত বলা যাবে বাঁধভাঙার আওয়াজ। উন্নতি আর উন্নয়নের সুযোগ সব অবস্থাতেই থাকে। আমি সেসব কথা বলছি না।
আমি বলছি মূল বিষয়টির কথা। অর্থাৎ ব্লগিং। ব্লগিং করতে গেলে লেখা কম্পোজ করতে হয়। সেই কাজটি কি ঠিকমত হচ্ছে এই সাইটে। করা যায়? না যায় না। অনেক কিছু পরিবর্তিত হলেও এই মূল দরকারী বিষয়টির কোনো
স্পাই থ্রিলার হিসেবে বাংলাদেশে মাসুদ রানা খুব জনপ্রিয়। প্রথম যখন আয়ান ফ্লেমিং-এর জেমস বন্ড পড়লাম তখন ভেবেছিলাম কাজী আনোয়ার হোসেন হয়তো এ থেকেই সৃষ্টি করেছেন মাসুদ রানাকে। কিন্তু পরে তার সাক্ষাৎকারে পড়েছি যে তিনি জেমস বন্ড পড়েছেন মাসুদরানা কয়েকটি লেখা হয়ে যাওয়ার পর। সত্যিই মনে হয়েছে তার কথাটা। কারণ মাসুদরানার প্রথম বইগুলোতে অনেক বেশি তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনার ছোঁয়া ছিল এবং ততটা পশ্চিমা স্পাইয়িং-এর গল্প ছিল না। তবে পরে বুঝতে পেরেছিলাম কি ধরনের বই থে
স্পাই থ্রিলার হিসেবে বাংলাদেশে মাসুদ রানা খুব জনপ্রিয়। প্রথম যখন আয়ান ফ্লেমিং-এর জেমস বন্ড পড়লাম তখন ভেবেছিলাম কাজী আনোয়ার হোসেন হয়তো এ থেকেই সৃষ্টি করেছেন মাসুদ রানাকে। কিন্তু পরে তার সাক্ষাৎকারে পড়েছি যে তিনি জেমস বন্ড পড়েছেন মাসুদরানা কয়েকটি লেখা হয়ে যাওয়ার পর। সত্যিই মনে হয়েছে তার কথাটা। কারণ মাসুদরানার প্রথম বইগুলোতে অনেক বেশি তার নিজস্ব চিন্তা-ভাবনার ছোঁয়া ছিল এবং ততটা পশ্চিমা স্পাইয়িং-এর গল্প ছিল না। তবে পরে বুঝতে পেরেছিলাম কি ধরনের বই থে
কাউনিস নির্বাচনে তিনজন কাউনিসরকে ভোট দেয়া যায়। আমি লেবার, লিবডেম ও রেসপেক্ট তিনদলের তিনজনকে দিলাম। সুষম বিতরণ। কিন্তু ব্রিটেনে সবাই আমার মতো করে নিশ্চয়ই ভোট দেয়নি। ফলাফল ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ভরাডুবি। গত বছরের থেকে এবছর 250-এর মত কম কাউনিসলর জিতেছে তাদের। এবং 18টি কাউনিসলে ক্ষমতা হারিয়েছে তারা।
টাওয়ার হ্যামলেটসের মত সংখ্যালঘু অধু্যষিত আসনগুলো লেবারের ভোটব্যাংক। কিন্তু ইরাক যুদ্ধের পর অনেকেরই ব্লেয়ার মোহ কেটে গেছে। লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা স
কাউনিস নির্বাচনে তিনজন কাউনিসরকে ভোট দেয়া যায়। আমি লেবার, লিবডেম ও রেসপেক্ট তিনদলের তিনজনকে দিলাম। সুষম বিতরণ। কিন্তু ব্রিটেনে সবাই আমার মতো করে নিশ্চয়ই ভোট দেয়নি। ফলাফল ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ভরাডুবি। গত বছরের থেকে এবছর 250-এর মত কম কাউনিসলর জিতেছে তাদের। এবং 18টি কাউনিসলে ক্ষমতা হারিয়েছে তারা।
টাওয়ার হ্যামলেটসের মত সংখ্যালঘু অধু্যষিত আসনগুলো লেবারের ভোটব্যাংক। কিন্তু ইরাক যুদ্ধের পর অনেকেরই ব্লেয়ার মোহ কেটে গেছে। লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা স
ব্লগ সাইট এখন ভারী ভারী কথায় কাৎ। একে সোজা করার উপায় একটাই। নির্মল হাসি। হাসতে হাসতে গড়াগড়িও দিতে পারেন কেউ কেউ। কিন্তু তার জন্য দরকার যুৎসই কৌতুক। কেউ বলেন জোকস। কেউ বলেন চুটকি। তো যে নামেই ডাকি না কেন বিষয়টি মারাত্মক মহৌষধ। সব ঝামেলা, দুশ্চিন্তা মুহুর্তেই চলে যায় যদি পাওয়া যায় সঠিক হাসির কাতুকুতু। তো কে দেবেন।
যথারীতি প্রতিযোগিতা। যে যত পারেন। কোনো সীমা নেই। শুধুবিষয়ের সাথে মিল থাকতে হবে। এবং চুটকি অবশ্যই বাংলায় হতে হবে। সেরা চুটকি দাত
ব্লগ সাইট এখন ভারী ভারী কথায় কাৎ। একে সোজা করার উপায় একটাই। নির্মল হাসি। হাসতে হাসতে গড়াগড়িও দিতে পারেন কেউ কেউ। কিন্তু তার জন্য দরকার যুৎসই কৌতুক। কেউ বলেন জোকস। কেউ বলেন চুটকি। তো যে নামেই ডাকি না কেন বিষয়টি মারাত্মক মহৌষধ। সব ঝামেলা, দুশ্চিন্তা মুহুর্তেই চলে যায় যদি পাওয়া যায় সঠিক হাসির কাতুকুতু। তো কে দেবেন।
যথারীতি প্রতিযোগিতা। যে যত পারেন। কোনো সীমা নেই। শুধুবিষয়ের সাথে মিল থাকতে হবে। এবং চুটকি অবশ্যই বাংলায় হতে হবে। সেরা চুটকি দাত
এই সাইটে অসম্ভব সুন্দর দু'টি ভ্রমণকাহিনী লিখেছিলেন হিমু। অতি দীর্ঘ বলে সমালোচনার শিকারও হয়েছেন। আমি তাই পর্বে পর্বে ভাগ করে দিচ্ছি। ছবি দেননি বলেও হিমুকে তার কাছের বন্ধুরা তিরষ্কার করছিলেন। আমি তাই ছবি দেয়ার ব্যাপারে একেবারেই কঞ্জুসতা দেখাচ্ছি না। বরং আমার লেখাগুলোতে ছবিই প্রধান। পর্বত দেখতে যাওয়া আমার এই প্রথম নয়। বাংলাদেশের পাহাড় পর্বত ঘেরা অঞ্চলগুলোতেই কেটেছে ছোটবেলা। হিমু যে পাহাড়গুলো চড়েছেন তা না চড়লেও কাছ থেকে দেখেছি। ঘটা করে পাহাড় দেখতে গ
এই সাইটে অসম্ভব সুন্দর দু'টি ভ্রমণকাহিনী লিখেছিলেন হিমু। অতি দীর্ঘ বলে সমালোচনার শিকারও হয়েছেন। আমি তাই পর্বে পর্বে ভাগ করে দিচ্ছি। ছবি দেননি বলেও হিমুকে তার কাছের বন্ধুরা তিরষ্কার করছিলেন। আমি তাই ছবি দেয়ার ব্যাপারে একেবারেই কঞ্জুসতা দেখাচ্ছি না। বরং আমার লেখাগুলোতে ছবিই প্রধান। পর্বত দেখতে যাওয়া আমার এই প্রথম নয়। বাংলাদেশের পাহাড় পর্বত ঘেরা অঞ্চলগুলোতেই কেটেছে ছোটবেলা। হিমু যে পাহাড়গুলো চড়েছেন তা না চড়লেও কাছ থেকে দেখেছি। ঘটা করে পাহাড় দেখতে গ