কেনো এই পোস্ট লিখছি, একথা জিজ্ঞেস করলে এককথায় কোনো উত্তর দিতে পারবো না। তবে ধর্মবিষয়ক মতবাদের আগের পোস্টটি লেখার পর মনে হলো আরেকটু অগ্রসর হই। ধর্মের দর্শন খুবই কঠিন একটি বিষয়। খুব কম মানুষই এই গোলকধাঁধাঁয় ঢুকতে চান। তার চেয়ে ভালো হাতের কাছে পাওয়া বাপ-দাদার ধর্মে বিশ্বাস করে প্রচলিত কিছু প্রথা মুখস্থ অনুসরণ করে যাওয়া। অবশ্য ধর্মের দর্শনের এই জটিলতাও সবার জন্য নয়। তো যারা আগ্রহী জানতে চলুন আগের লেখার শেষ অংশ থেকে শুরু করা যাক। ইসরাইলে যে মনোথিইজমে
কেনো এই পোস্ট লিখছি, একথা জিজ্ঞেস করলে এককথায় কোনো উত্তর দিতে পারবো না। তবে ধর্মবিষয়ক মতবাদের আগের পোস্টটি লেখার পর মনে হলো আরেকটু অগ্রসর হই। ধর্মের দর্শন খুবই কঠিন একটি বিষয়। খুব কম মানুষই এই গোলকধাঁধাঁয় ঢুকতে চান। তার চেয়ে ভালো হাতের কাছে পাওয়া বাপ-দাদার ধর্মে বিশ্বাস করে প্রচলিত কিছু প্রথা মুখস্থ অনুসরণ করে যাওয়া। অবশ্য ধর্মের দর্শনের এই জটিলতাও সবার জন্য নয়। তো যারা আগ্রহী জানতে চলুন আগের লেখার শেষ অংশ থেকে শুরু করা যাক। ইসরাইলে যে মনোথিইজমে
এ এক ভীষণ জন্তু, জবরখাকির মাসতুতো
বোন হয়। কারণে ও অকারণে মেরে বসে গুঁতো।
মস্তকে ভীষণ পট্টি, পকেটে পুস্তক গাদাগাদা
কণ্ঠে বিকট গান, বাদ্যহীন সারেগামাপাধা।
কাঙাবনে বাস তার, বাঙাবনে ছিলো কিছুদিন
মন তার তবু যেন পড়ে থাকে পাকাবনে লীন।
শান্তপ্রাণী সেজে থাকে, তৃণ ফেলে মাংসে জিহবা দড়
তবুও চোয়ালে ফোটে শান্তির বোলচাল বড়বড়।
ঘোরে দুই পায়ে ক্ষুর আর দুই পায়ে থাবা নিয়ে।
সে যে মস্তইয়ে!