মানুষের ভেতরে পূজা করার একটা প্রবনতা বিদ্যমান এবং মানুষ সুযোগ পেলেই পূজা শুরু করে।
অতীতে সুযোগ ছিলো তাই বড়মাপের মানুষকে দেবতা বানিয়ে পূজা করতো বর্তমানে তেমনটা সম্ভব হয় না তাই বর্তমানে মানুষ ব্যাক্তিপূজা করে। এবং পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব খুঁজে বের করে। অনেক ধরনের এবং ধাঁচের পূজনীয় ব্যাক্তি আবিস্কার করেছে সভ্যতা। বড় মাপের শিল্পি, বড় মাপের রাজনৈতিক নেতা, জনসেবক, বিজ্ঞানী এবং এই ধারায় সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় গায়ক, নায়ক, এমন কি মানুষ মানুষের নৃশংসতার জন্য মানুষকে পূজা করে।
হালের চিত্র জগতের সেলিব্রেটিরাও পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব- জাতীয় দলের খেলোয়াররাও পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব। মানুষ পূজা করছে তাদের।
কিন্তু এই পূজার উৎস কি? মানুষ কেনো অন্য একজন মানুষকে পূজা ক
মহাপ্রলয় কবে হবে? (একটি আরবী উপকথা) (জিব্রাইল কেন ব্লগিং করছে না এর 2য় পর্ব)
আগের লেখায় কথা দিয়েছিলাম জিব্রাইল সম্পর্কে আরবদেশে চালু গল্পটা আপনাদের শোনাবো। আরবী ভাষায় আমার দক্ষতা সংস্কৃত ভাষায় আমার দক্ষতার সমান। সুতরাং সৈয়দ সাহেবের বয়ানকেই প্রামাণ্য মানছি। এ সৈয়দ, সৈয়দ হক নয়। সৈয়দ আলী। যেহেতু তার পদবী সৈয়দ তখন আশা রাখি আরবী ভাষা নিয়ে তিনি মস্করা করবেন না। তবে ঝুঁকি কমানোর জন্য তার হুবহু কথাগুলোই তুলে দিচ্ছি। আমার কিছু বলার থাকলে তা শেষে সংয
মহাপ্রলয় কবে হবে? (একটি আরবী উপকথা) (জিব্রাইল কেন ব্লগিং করছে না এর 2য় পর্ব)
আগের লেখায় কথা দিয়েছিলাম জিব্রাইল সম্পর্কে আরবদেশে চালু গল্পটা আপনাদের শোনাবো। আরবী ভাষায় আমার দক্ষতা সংস্কৃত ভাষায় আমার দক্ষতার সমান। সুতরাং সৈয়দ সাহেবের বয়ানকেই প্রামাণ্য মানছি। এ সৈয়দ, সৈয়দ হক নয়। সৈয়দ আলী। যেহেতু তার পদবী সৈয়দ তখন আশা রাখি আরবী ভাষা নিয়ে তিনি মস্করা করবেন না। তবে ঝুঁকি কমানোর জন্য তার হুবহু কথাগুলোই তুলে দিচ্ছি। আমার কিছু বলার থাকলে তা শেষে সংয