বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগাই না। মাঝে মাঝে উঁকি দিতাম। শেষ ব্লগিং করেছি 7 তারিখ। কিন্তু কাউন্টার দেখলেই বুঝতে পারি অনেক পাঠক এসে ক্লিক করে ফিরে গেছেন। নতুন কিছু পান নি। দু:খিত, ভীষণ দু:খিত।এইমাত্রকিছুক্ষণ আগে থিসিসের পূর্ণ পান্ডুলিপিটা সেকেন্ড সুপারভাইজারের ইমেইলে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন আমি মুক্ত, ভারমুক্ত। সুতরাং এ ক'দিন যেটুকু নিরাশ করেছি তা পুষিয়ে দেব ন তুন নতুন লেখায়। সুতরাং কার্সর রাখুন ব্লগবগানিতে আর আওয়াজ দিন কী রকম লেখা পড়তে চান। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে
বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগাই না। মাঝে মাঝে উঁকি দিতাম। শেষ ব্লগিং করেছি 7 তারিখ। কিন্তু কাউন্টার দেখলেই বুঝতে পারি অনেক পাঠক এসে ক্লিক করে ফিরে গেছেন। নতুন কিছু পান নি। দু:খিত, ভীষণ দু:খিত।এইমাত্রকিছুক্ষণ আগে থিসিসের পূর্ণ পান্ডুলিপিটা সেকেন্ড সুপারভাইজারের ইমেইলে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন আমি মুক্ত, ভারমুক্ত। সুতরাং এ ক'দিন যেটুকু নিরাশ করেছি তা পুষিয়ে দেব ন তুন নতুন লেখায়। সুতরাং কার্সর রাখুন ব্লগবগানিতে আর আওয়াজ দিন কী রকম লেখা পড়তে চান। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে
নয় বছরের বিদেশ পর্ব শেষে খন্দকার আনিসুল ইসলাম আনিস যখন ঢাকা বিমান বন্দরে নামে তখন বিকাল প্রায় শেষ শেষ। আকাশে সূর্যের দেখা নেই। কালো মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে ঢাকার আকাশে। সেদিন শ্রাবণ মাসের আঠারো তারিখ। গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। মরূজীবনের শুষ্কতা ছাড়িয়ে আনিস একটু একটু করে কিশোর দিনের ঘ্রাণ নিচ্ছিল নাকে-মুখে-বুকে।বিমান বন্দরে বড় ভাই, বড় ভাইয়ের ছোট শালা আর শালার বন্ধুরা সবাই স্বাগত জানায় খন্দকার আনিসুল ইসলাম আনিসকে। বড় বড় লাগেজ-ব্যাগ নিয়ে মাইক্রোবাস যখন ঢাকা
মাননীয় তথ্য মন্ত্রিড. আব্দুল মইন খান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন 2006 নামক একটা প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন সংসদে, এই প্রস্তাবিত বিলের অংশবিশেষ দেখে আমি আতংকিত।বাংলাদেশের আইনের অপব্যাবহারের মাত্রা বেশী, তাই এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন আদতে বাক স্বাধীনতা ও চিন্তার স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ হওয়ার সম্ভবনা জাগিয়ে তুলেছে আমার ভেতরে। প্রস্তাবিত বিলে ভালো কিছু কথা আছে-বলা আছে অপরাধ সংঘটনের সহায়তা করার কাজে তথ্যপ্রযুক্তিকে ব্যাবহার করা, অন্য কোনো কম্পিউটার নেটওয়ার্কে নাশকতামূলক কার্যক্রম চালানো, কম্পিউটার ভাইরাস ছড়ানো, এসবকে সাইবার অপরাধ হিসেবে গন্য করে তার যথোপযুক্তি শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।তবে কিছু ধোঁয়াটে বিষয়ও আছে এই প্রস্তাবিত আইনে।অশালীন কোন
ধর্ম ও বিজ্ঞানের ভেতরের সম্পর্ক গড়তে চেয়ে অনেকেই দুটোকেই কলুষিত করে ফেলছে, বিষয়টা ভয়াবহ, তবে মানুষের সচেতনতা কম বলেই তেলে জলে মিশে না জেনেও তারা মেশানোর নানাবিধ প্রচেষ্টা করছে।ধর্মের সংজ্ঞা দেওয়ার লক্ষ্য আমার নেই, তবে নিজস্ব উচ্চাকাংক্ষা বা নিজস্ব বিশ্বাসের প্রতি অতিরিক্ত সম্ভ্রম কিংবা গুরুত্ব আরোপ করতে চেয়ে কেউ কেউ সুন্দর করে বলে ফেলেন অন্য ধর্ম এবং ইসলাম আলাদা।ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন বিধান, কোরান ঐশী গ্রন্থ এবং এতে বিজ্ঞানবিরোধি কিছু নেই, কোরান বিজ্ঞানের সাথে হাত ধরাধরি করে চলে। বিজ্ঞানের কর্মপ্রনালী সম্পর্কে নিতান্ত অনভিজ্ঞ যারা, যারা বিজ্ঞানকে যাদুমন্ত্র ধাঁচের বিষয় মনে করেন তারা সব সময় ধরেই নেন এটা ম্যাজিকের মতো, কোনো একটা পদ্ধতি আছে, সুইচ