হাঁ!
বিদ্যা তাহার বাইয়া পড়ে
বড়ির সাথে সাথে
হাঁ ভাই, বড়ির সাথে সাথে
বাইয়া পড়ে চুঁইয়া পড়ে
জ্ঞানের ভারে নুইয়া পড়ে
ছাগুরামের বিদ্যা যোগান দেয় যে কাঁঠাল পাতে ...
মস্ত বিদ্যা ভয়ঙ্করী
হাঁটার তালে দুলতে থাকে দুলতে থাকে
ঝুলতে থাকে
জ্ঞানের ভারে, ভীষণ ভারে ঝুলতে থাকে
হাঁ ভাই ঝুলতে থাকে
ভারতপ্রেমী রামছাগুরাম ফুলতে থাকে
বিদ্যা খেয়ে ফুলতে থাকে
আইআরসিতে গেট্টুগেদার
দাওয়াত সেথা ফরজ যে তার
শালকাঁঠালের পাতায় মাখা বিরিয়ানির ডালডা খেয়ে ঢুলতে থাকে
হায় ছাগুরাম বিদ্যাভরা প্রকোষ্ঠদ্্বার খুলতে থাকে
ছড়ছড়িয়ে
বড়ির সাথে
বেরিয়ে আসে বিদ্যা বিদ্যা মস্ত বিদ্যা
ছ্যাবলা যত ভ্যাবলা ফ্লাডার বিদ্যাস্রোতে যায় ভেসে যায়
তা
সৈয়দ আলীর উসকানি দিয়েই শুরম্ন। দেশ-বিদেশ ঘুরেছেন আমাদের এই ব্যতিক্রমী কথাশিল্পী। তিনি লিখেছেন, কল্পনায় যখন খাবে তখন পোলাও-কোর্মা ভালো, আর মনে মনে যখন বেড়াতে যাবে তবে জিনিভা'র লেকেই চলো। লন্ডনে পড়তে এসেছিই মনে ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা পুষে রেখে। এবার এলো সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার সুযোগ। প্লেনে মাত্র ঘন্টাখানেকের দূরত্ব। যাওয়ার সময় যদিও বাড়তি একঘন্টা যোগ হয়ে গেল জীবনে, ফিরে আসার সময় একঘন্টা ফেরত পাবো ভেবে নিশ্চিন্ত হলাম। নতুবা আমলনামায় ঘাপলা লেগে যেত। নামল
24শে জানুয়ারি 1972, গন প্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি বিশেষ ঘোষনা দিয়ে দালাল আইনের প্রস্তাবনা দেন। সেখানে ঘাতক দালালদের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে-সেযব ব্যাক্তিবর্গ যারা সহযোগিতা বা সহায়তা দিয়েছে দখলদার বাহিনিকে,আচরনে, বা কার্যে বা নৈতিক ভাবে দখলদার বাহিনীকে সমর্থন করেছে,যারা এই দেশের জানমালের ক্ষতিসাধন করেছে, এই দেশের নর-নারী -শিশুএবং নারীদের সম্ভ্রমের উপর নৃশংস, অমানবিক অত্যাচার চালিয়েছে, যারা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গনহত্যায় অংশগ্রহন করেছিলো, এমন সব ব্যাক্তি যাদের আচরন এবং কার্যের পরিনতিতে এই দেশের নাগরিকদের জানমালের ক্ষতিসাধন হয়েছে, তাদের সবাইকে দালাল বলা হয়েছে।তাদের আইনের আওতায় আনার জন্যই এই বিশেষ প্রজ্ঞাপনের প্রস্তাবনা।এই আইনের বল