1 চোখের ভেতর বসত করে লক্ষ হাজার রাগচোখের ভেতর সাত সমুদ্দরচোখের নিচে দাগ। 2 চোখের নিচের কালিগুলো অনেক আগের মরচে পড়া কেউ বা ভাবেন শখের বশে বেখেয়ালে সৃষ্টি করা। 3 অনেক কিছু দেখছি কিন্তু চোখ দিয়ে চোখ যায় না দেখা তাই বলে আর হচ্ছে নাকো রূপ-চর্চার কাব্য শেখা। 4 কেউ কেউ হঠাৎ চমকে উঠে- কালি কেন চোখের নিচে ? সত্যি কথা শুনেও ভাবে বলছি আমি নিছক মিছে! 5 ভাবছি এবার থাকবো জেগে চোখ দুটোকে ঘুম পাড়িয়ে কালো চোখের স্বপ্নগুলোধরতে হবে হাত বাড়িয়ে।
[
'এ ভরা ভাদরে, মাহে ভাদরে শূন্য মন্দির মোর' --- সেই চর্যাপদ থেকে শুরু করে তীব্র আধুনিকতা--- 'চুম্বনে যদি সন্তান হতো তবে আজ তুমি জননী হতে' ---আমার কবিতা পড়ার মুগ্ধতা । এই ভয়াব হ মুগ্ধতার জন্য ই বোধ করি নিজে আর সাহস করিনি কবিতা লেখার ।
বছর দুয়েক আমি বন্দী ছিলাম মেঘ পাহাড়ের দেশ শিলং এ । [ইংলিশ]গবমযধষধুধ-- ডযবৎব পষড়ঁফবং পড়সব ঃড় ুড়ঁৎ যড়সব[/ইং িলশ] ।কবিতা ছিল সে সময়ে আমার উজ্জ্বল উদ্ধার ।
শিলং ইংলিশভাষী শহর । বাংলা পেতাম না । চলে যেতাম 90 মাইল
আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব
আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব