মার্ক টুয়েন হওয়ার চেষ্টা যে করিনি তা নয়। সৈয়দ আলীকে ধন্যবাদ, উৎসাহটা তিনিই দিয়েছিলেন। মার্ক টুয়েনের গোপন কৌশলটা জানিয়ে বইকেনা নামক একটা রম্য-প্রবন্ধ তিনি লিখেছিলেন। টেক্সটবুক বোর্ড কি ভেবে সেই রম্যলেখা পাঠ্য বইতে দিয়েছিল। যারা পড়েননি তাদেরকে বলি বইকেনার সাথে মার্ক টুয়েনের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বই ধারে আনতেন। তারপর ফেরত দিতে ভুলে যেতেন। তবে তার ঘরে বই স্তুপের মত ছড়িয়ে থাকতো। কারণ বইয়ের শেলফ তো কেউ ধারে দেয় না। কিন্তু আমার সমস্যা শেলফে নয়, বই জো
আমার বস্ মানুষটা মাথা মোটা টাইপ লোক। নিজে যা ভালো মনে করে সেটাই করবে। গ্রুপ-ওয়ার্কের নামে সবাইকে নিয়ে ব্রেইন স্টর্মিং সহ নানান সব হাবিজাবি কাজ করবে। শেষে দেখা যাবে - নিজের নেয়া সিদ্ধান্তে অটল। ব্যাপারটা বুঝতে আমার বেশী দিন লাগেনি। তাই এখন তার সাথে আমার সহজাত স্বভাবে কথা বলি না। সব উলটা-পালটা স্টাইলে কথা বলি। খেয়াল করেছি - এটাই তার পছন্দ।এই যেমন আজ। আজ আমি অফিসে আসলাম সাড়ে এগারোটায়। ড্রেস কোডের কোন তোয়াক্কা না করে জিন্স আর কেড্স পরে আসলাম - এটা দ
তৃতীয় বিশ্বের যুবকরা এতদিন শরীরে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হয়েছে, এ নিয়ে উন্নত বিশ্বের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। কিন্তু একসময় ব্রিটেন আবিষ্কার করলো তার মাটিতে জন্ম নেয়া, ব্রিটিশ কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা যুবকেরা ইসরাইল, ইরাকে গিয়ে আত্মঘাতী হচ্ছে। কি এক পররাষ্ট্রনীতির অজুহাতে লন্ডনে ট্রেনে বোমা ফাটাচ্ছে। তারপর থেকে ব্রিটিশ মিডিয়া, রাষ্ট্র জানতে উদগ্রীব এসব মৌলবাদী যুবকদের সম্পর্কে। কী তাদেরকে প্রাণিত করে এই আত্মধ্বংসে? চ্যানেল ফোরে বেশ কয়েকটি ডকুমে
তৃতীয় বিশ্বের যুবকরা এতদিন শরীরে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হয়েছে, এ নিয়ে উন্নত বিশ্বের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। কিন্তু একসময় ব্রিটেন আবিষ্কার করলো তার মাটিতে জন্ম নেয়া, ব্রিটিশ কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা যুবকেরা ইসরাইল, ইরাকে গিয়ে আত্মঘাতী হচ্ছে। কি এক পররাষ্ট্রনীতির অজুহাতে লন্ডনে ট্রেনে বোমা ফাটাচ্ছে। তারপর থেকে ব্রিটিশ মিডিয়া, রাষ্ট্র জানতে উদগ্রীব এসব মৌলবাদী যুবকদের সম্পর্কে। কী তাদেরকে প্রাণিত করে এই আত্মধ্বংসে? চ্যানেল ফোরে বেশ কয়েকটি ডকুমে
ব্যবসায় ভাটা পড়লে সব মুদিই টের পায়। ভোটার কমে গেলে নিরূপায় হয়ে পড়ে রাজনীতিবিদ। পূজারী কমতে থাকলে ভবিষ্যতের চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয় পুরোহিত। অর্থনৈতিক বিষয়টা বাদ দিলেও মনের শান্তি নষ্ট হওয়াটাও ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠার একটি কারণ হতে পারে। বিশ্বাসের অধোগতিতে বিরক্ত হন ধর্মীয় নেতারা। তেমনি ক্ষুদ্ধ ঈশ্বরপুত্রের ধর্মের অনুসারী পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট। তিনি ক্ষুদ্ধ নানা রকম গানের যন্ত্রের উপর। এমপিথ্রির জনপ্রিয়তায় এখন অসংখ্য মানুষের কানের কাছে গান। আইপড এক্ষেত্রে পছন্দ
ব্যবসায় ভাটা পড়লে সব মুদিই টের পায়। ভোটার কমে গেলে নিরূপায় হয়ে পড়ে রাজনীতিবিদ। পূজারী কমতে থাকলে ভবিষ্যতের চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয় পুরোহিত। অর্থনৈতিক বিষয়টা বাদ দিলেও মনের শান্তি নষ্ট হওয়াটাও ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠার একটি কারণ হতে পারে। বিশ্বাসের অধোগতিতে বিরক্ত হন ধর্মীয় নেতারা। তেমনি ক্ষুদ্ধ ঈশ্বরপুত্রের ধর্মের অনুসারী পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট। তিনি ক্ষুদ্ধ নানা রকম গানের যন্ত্রের উপর। এমপিথ্রির জনপ্রিয়তায় এখন অসংখ্য মানুষের কানের কাছে গান। আইপড এক্ষেত্রে পছন্দ
বদলে যাওয়া মানুষ (1)[উৎসর্গ: "পোকা মানব" শুভ ভাই; যিনি মানুষের মাথায় ভাবনার পোকা সৃষ্টি করেন!]সেই বৃষ্টিভেজা বিকেলের সামান্য আলাপচারিতা আনিসের মনে সাহসের জোয়ার আনে। সিলভিয়াদের পুকুর ঘাটে "লাভ মী" কিংবা "আই অ্যাম ওকে, আর ইউ?" লেখা লাল-নীল গেঞ্জী পরে অপেক্ষা করে। চা-চানাচুরের পাশাপাশি সিলভিয়ার সাথে গল্প জমে। অথচ আনিস তার প্রিয় কথাগুলো বলতে পারে না, সিলভিয়ার কথাগুলোও
আমরা ব হু নামে ধরা ধামে
কতোই রকমে ডাকি
জানিতে চাই দয়াল
তোমার আসল নামটা কি?
দয়াল কেউ তোমায় বলে ভগবান,
আবার গড বলে কেউ করে আহবান ,
তোমায় কেউ খোদা,
কেউ যীশু কেউ কয় পাপিয়ান ।
আমরা সর্ব শাস্ত্রে শুনিবারে পাই,
দয়াল তোমার পিতামাতা নাই
তোমার নামকরন কে করেছে সাঁই
বইসা ভাবি তাই ....
তুমি নামে কি অনামে গো সাঁই
আমরা তার বুঝিবো কি?
জানিতে চাই দয়াল তোমার
আসল নামটা কি?
*********************
বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগাই না। মাঝে মাঝে উঁকি দিতাম। শেষ ব্লগিং করেছি 7 তারিখ। কিন্তু কাউন্টার দেখলেই বুঝতে পারি অনেক পাঠক এসে ক্লিক করে ফিরে গেছেন। নতুন কিছু পান নি। দু:খিত, ভীষণ দু:খিত।এইমাত্রকিছুক্ষণ আগে থিসিসের পূর্ণ পান্ডুলিপিটা সেকেন্ড সুপারভাইজারের ইমেইলে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন আমি মুক্ত, ভারমুক্ত। সুতরাং এ ক'দিন যেটুকু নিরাশ করেছি তা পুষিয়ে দেব ন তুন নতুন লেখায়। সুতরাং কার্সর রাখুন ব্লগবগানিতে আর আওয়াজ দিন কী রকম লেখা পড়তে চান। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে
বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগাই না। মাঝে মাঝে উঁকি দিতাম। শেষ ব্লগিং করেছি 7 তারিখ। কিন্তু কাউন্টার দেখলেই বুঝতে পারি অনেক পাঠক এসে ক্লিক করে ফিরে গেছেন। নতুন কিছু পান নি। দু:খিত, ভীষণ দু:খিত।এইমাত্রকিছুক্ষণ আগে থিসিসের পূর্ণ পান্ডুলিপিটা সেকেন্ড সুপারভাইজারের ইমেইলে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন আমি মুক্ত, ভারমুক্ত। সুতরাং এ ক'দিন যেটুকু নিরাশ করেছি তা পুষিয়ে দেব ন তুন নতুন লেখায়। সুতরাং কার্সর রাখুন ব্লগবগানিতে আর আওয়াজ দিন কী রকম লেখা পড়তে চান। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে