আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব
আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব
সংবিধান সকল আইনের উৎস এবং যেকোনো প্রচলিত আইন যা সংবিধানকে লঙ্ঘন করবে তা বাতিল বলে গন্য হবে- এমন কথা বলা আছে বাংলাদেশের সংবিধানে। সংবিধান খুব ভালো জিনিষ, আধুনিক রাষ্ট্রের গঠনতন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্রের নাগরিকত্বের শর্ত বলা আছে, বলা আছে নাগরিকের অধিকারের কথা, বাংলাদেশের সংবিধানেও অনেক কথাই বলা আছে।তবে এই 7ম অধ্যাদেশ যেখানে বলা আছে আইনানুগতার কথা সেই একটা সমস্যা সমাধানের জন্য যতবার সংবিধানের মৌলিক চরিত্র বদল হয়েছে ততবারই একটা বাড়তি অংশ যুক্ত করে বা ম
আর তিনটি দিন। 72 ঘন্টা। তারপর সংশোধিত চূড়ান্ত খসড়া ধরিয়ে দেব ববের হাতে। 5ম অধ্যায়ের মাঝামাঝি এসে পৌঁছেছি এখন। সবকিছু সংশোধন করে নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করছে। আবার মাঝে মাঝে নিজের লেখা পড়ে নিজেরই অবাক লাগছে এ কখন লেখলাম। ছোটখাটো কত যে ত্রুটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। রেফারেনিসং-এ যত ভুল হয়। সালের পর কোলন না দিয়ে সেমিকোলন দেয়া। শুধু সংখ্যা না লিখে পৃষ্ঠা নাম্বার কথাটাও সামনে জুড়ে দেয়া। এসব খুটাতে খুটাতেই সময় যাচ্ছে। তারপরও এ্যাপেনডিক্সটা বাকী থেকে যাবে। এক
আর তিনটি দিন। 72 ঘন্টা। তারপর সংশোধিত চূড়ান্ত খসড়া ধরিয়ে দেব ববের হাতে। 5ম অধ্যায়ের মাঝামাঝি এসে পৌঁছেছি এখন। সবকিছু সংশোধন করে নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করছে। আবার মাঝে মাঝে নিজের লেখা পড়ে নিজেরই অবাক লাগছে এ কখন লেখলাম। ছোটখাটো কত যে ত্রুটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। রেফারেনিসং-এ যত ভুল হয়। সালের পর কোলন না দিয়ে সেমিকোলন দেয়া। শুধু সংখ্যা না লিখে পৃষ্ঠা নাম্বার কথাটাও সামনে জুড়ে দেয়া। এসব খুটাতে খুটাতেই সময় যাচ্ছে। তারপরও এ্যাপেনডিক্সটা বাকী থেকে যাবে। এক
একটি ফুলদানী
মহামান্য জেনারেলের টেবিলের উপর ।
ফুলদানীটি নিরেট কাঁচ ।
পাঁচটি লাল গোলাপ
ট্যাংকের নীচে একটি শিশু, বয়স পাঁচ ।
একটি শিশু, পাঁচটি তারা-
জেনারেলের কাঁধে র শোভা ।
ফুলদানীতে পাঁচটি শিশু, একটি গোলাপ । ট্যাংকের নীচে পিষ্ট শিশু,
গোলাপ পাঁপড়ি---শোভা বাড়ুক
ট্যাংকটির আছে অগুনতি মুখ ।
***********************************
SAMIH AL-QASIM এর কবিতা ।
SAMIH সেই পাঁচ লক্ষ ফিলিস্তিনির একজন ,যাদের বাস মুল ইসরাইল
সময়টা 1940 এর মাঝামাঝি। মিশরে তখন বৃটিশ লোকজন চুটিয়ে ব্যবসা করে নিচ্ছে। এরকমই একজন কটন ব্যবসায়ী হেনরী অস্টেন; স্ত্রী ক্যাথেরিন ও একমাত্র কিশোর সন্তান চার্লসকে নিয়ে আলেকজান্ডৃয়ায় রাজত্ব করে চলেছে। প্রভাব প্রতিপত্তি, বিশাল বাগান - ব্যবসা, রাজকীয় বাড়ী, চাকর-বাকরের কমতি নেই।কিশোর চার্লস ছোটবেলার খেলার সাথী কারিমা-র প্রেমে পড়ে যায়। অথচ সামাজিক অগ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারটি তারা দু'জনই বুঝতে পারে । হেনরির অফিসের গাড়ীর ড্রাইভার কারিমার বাবা মোস্তফা। কারিমাও
বাংলাদেশ সময় রাত 1 টা এখন, সারা দিন কেউ আসে নি এখানে।গতকাল করা বিতর্কের পোষ্টে কোনো মৌলবাদী দলের প্রতিনিধি এসে তাদের ভিত্তিহীন কথার সপক্ষে কোনো বক্তব্য পেশ করেন নাই, এমন কি তাদের হাতে যেসব অলীক তথ্য নেই, তা সংগ্রহের জন্য কোনো সময় প্রার্থনাও করেন নি।একটা অর্থ হতে পারে তারা সবাই মুক্তিযুদ্ধের অসামপ্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করে, অথবা, তাদের ভিত্তিহীন কথার সপক্ষে কোনো প্রমান তাদের নেই, তারা মিথ্যা ভিত্তির উপর সাজানো রাজনীতি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, এর যেকোনো টি সত্য হলে তাদের ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। এখানে শিবির কর্মি কম নেই, সবাই সুযোগ পেলে গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, আল মুজাহীিিদ, কামরুজ্জামানের নামে বিভিন্ন বক্তব্য দেয়, কেউ কেউ দলীয় পত
অনেকেই এই পোষ্টের বিষয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করেছে, তাদের মতের প্রতি আমার শ্রদ্ধাও আছে, এরপরও তাদের মতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেও গনমতের বিপক্ষে এই পোষ্ট করলাম।
মৌলবাদী গোষ্ঠি সবসময়ই ক্ষমতাবানদের পা চাটা কুকুর, তারা সব সময় স্বার্থসিদ্ধির সম্ভবনায় ক্ষমতাবানদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলেছে, উপমহাদেশের রাজনীতিতে প্রথম বার বঙ্গভঙ্গের সময়ে জল ও পানির রাজনীতি শুরু হয়েছিলো। শুরু হয়েছিল এরও কিছুদিন আগে যখন ফার্সির বদলে হিন্দিকে দাপ্তরিক ভাষা করা হলো।
সেসময় মুসলীম লীগ গঠিত হয়েছিলো মুসলমানদের ব্রটিশ আনুগত্য আনার জন্য, যে কারনে জিন্নাহ মুসলীম লীগ গঠিত হওয়ার প্রথম 1 যুগ মুসলীম লীগের রাজনীতি করেন নি। তখন জিন্নাহর রাজনীতি ছিলো ভারতের স্বাধীকারের রাজনীতি,
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ নিয়ে অনেক এঁড়ে তর্ক আমরা করি, করছি, করবো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে? কে প্রথম জাতীয় পতাকা উড়ালো? কে সেই জাতীয় পতাকা উড়ানোর জন্য প্রথম বাঁশ দিলো এর সবই ব্যক্তির প্রয়োজনে আলোচনায় আসে। এসবে না গিয়ে বরং চলুন খুঁজি কবে থেকে আমাদের ভূখন্ডটির নাম বাংলাদেশ হলো। কে কবিতার জন্য শব্দটি ব্যবহার করলো প্রথমে। কে নতুন একটি দেশ সৃষ্টির স্বপ্নকল্পনায় রাজনৈতিকভাবে এই নাম ব্যবহার শুরু করলো। স্বাধীন হওয়ার আগে দেশটির নাম অতি অবশ্যই ছিল পূর্ব