[
1975 এর 15 আগস্টের মধ্যরাতের পর ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক'জন মাঝারী র্যাংকের অফিসার , সম্ভবত: নিজেদের ভাবছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিমান পুরুষ । ইতিহাস সৃষ্টি করা যেমন সাহসের কাজ, ইতিহাসকে ধ্বংস করতে পারা ও তো ভীষন শক্তি'র ব্যাপার ।
তারপর গত 30 বছরে মাঝে মাঝেই এরকম শক্তিমান তারকার উদয় ঘটেছে বাংলার ভাগ্যাকাশে । তাদের কেউ রাজনীতিবিদ, কেউ সামরিক জান্তা, কেউ কেউ বিচারপতি, কেউবা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য....
এঁদের কেউ ক'দিনের জন্য, কেউ ক'মাস
সতীনাথ ভাদুড়ীর ঢোঁড়াই চরিত মানসের কোন খন্ডের সাথে এই কাহিনীর কোন মিল নাই। কাজেই খোঁচ ধরিয়া সময় বরবাদ করিবেন না। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য লিখিত কিঞ্চিৎ অশ...
মিসেস আজুরাম মহা ক্ষিপ্ত। তিনি বলিলেন, "কখখনো না! পদত্যাগ করা চলিবে না! যে কোন মূল্যে চাকরি বাকরি করিতেই হইবে! অফিসে থাকিতে হইবে সকাল হইতে সন্ধ্যা। দিনের বেলা তাহার ভাত বাড়িতে খাওয়া চলিবে না চলিবে না চলিবে না ...!"অমনি সাংবাদিকরা ঘিরিয়া ধরিয়া কহিলো, "ক্যানো ক্যানো ক্যানো?"মিসেস আজুরাম কহিলেন, "চাকরি ছাড়িয়া দিলে তো সারাদিন ঘরে বসিয়া থাকিবে! তাহা চলিবে না!"অমনি সাংবাদিকরা ঘিরিয়া ধরিয়া কহিলো, "ক্যানো ক্যানো ক্যানো? ঘরে বসিয়া থাকিলেই সমস্যা কী? বুঢ়া মানুষ, অবসর লইয়াছেন ...।"মিসেস আজুরাম চটিয়া গিয়া কহিলেন, "আরে ঐ মিনসে কোথাও বসিলে কি আর সহজে উঠিতে চায়? একটামাত্র টয়লেট আমার ঘরে ...!"
রাজনৈতিক সংস্কৃতির চল দেশের সাধারণ সংস্কৃতির উপরই দাঁড়িয়ে থাকে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে হাসিনা-খালেদার কথা না বলা নিয়ে এই ব্লগেও পোস্ট পড়েছে। প্রশ্নটি সহজ: তারা কেন কথা বললেন না? ভদ্রতা বলে একটা ব্যাপার আছে না?দু'জনের কেউ কথা বলেননি। এই পর্যবেক্ষণ থেকে আমরা এটুকু অন্তত: বুঝতে পারি যে এদেশের রাজনৈতিক বিরোধ অনেকটা যুদ্ধের সংস্কৃতি অনুসরণ করে। টনি ব্লেয়ার ইরাক সফরে গেলে জেলখানায় গিয়ে সাদ্দামের সাথে কেন দেখা করবেন, কেন করা উচিত না; এ প্রশ্নের জবাব কে দ
রাজনৈতিক সংস্কৃতির চল দেশের সাধারণ সংস্কৃতির উপরই দাঁড়িয়ে থাকে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে হাসিনা-খালেদার কথা না বলা নিয়ে এই ব্লগেও পোস্ট পড়েছে। প্রশ্নটি সহজ: তারা কেন কথা বললেন না? ভদ্রতা বলে একটা ব্যাপার আছে না?দু'জনের কেউ কথা বলেননি। এই পর্যবেক্ষণ থেকে আমরা এটুকু অন্তত: বুঝতে পারি যে এদেশের রাজনৈতিক বিরোধ অনেকটা যুদ্ধের সংস্কৃতি অনুসরণ করে। টনি ব্লেয়ার ইরাক সফরে গেলে জেলখানায় গিয়ে সাদ্দামের সাথে কেন দেখা করবেন, কেন করা উচিত না; এ প্রশ্নের জবাব কে দ
আজিজ সাহেব সামান্য এক দাবার ঘুটি এমন সন্দেহটা ছিলো আমার, আপাতত সংবাদ দেখে এমনটাই মনে হচ্ছে আমার, বেচারাকে সামনে রেখে নির্বাচন সংক্রান্ত জটিলতা তৈরি করতে চেয়েছিলো বি এন পি এবং সেটাতে সফল তারা। এমন কৌশলে সফল হলেও আদতে এটাতে কাজ হবে বলে মনে হয় না। বি এন পি আজিজ ইসু্য থেকে সরে আসবে , এখন যেমন সংবিধান সম্মত যেকোনো সমাধান তারা মেনে নিতে প্রস্তুত তেমনটা আজিজ বুঝলো না কেনো। দলের সহায়তা পাওয়ার সম্ভবনা সব সময়ই কম ছিলো তার, এমন কি আমার এখন মনে হচ্ছে চার দলীয় জোটের পরিকল্পনায় আজিজ সাহেবের এই নিছক সৈনিকের ভূমিকাটা নিয়ে তারাও নিশ্চিত ছিলো, দাবার বড়েকে একটা পর্যায়ে গিয়ে বিসর্জন দিতে হয় এটাই খেলার নিয়ম। আজিজ সাহেবকে বিসর্জন দেওয়ার সময় হয়েছে।
আরও কয়েক দি
কবিতা নাকি জাণর্াল? নাকি কিছুই না? জানিনা আমি ... আত্নকথন ! স্রেফ , সাদামাটা । নাথিং এবসার্ড, নাথিং এবস্ট্রাক্ট!
***************************************************
পুড়ে গেছে নি:শ্বাসের সকল অম্লজান
হিটার টার্ন অন দীর্ঘক্ষন । তীব্র শীত
ইচ্ছের কাঁপন । ক'পেগ ভডকা উইথ রেডবুল
"ক্যাটরিন-কাম অন বেইব-ইটস হার্ড নাও!"
শ্বেতাঙ্গিনী স হসা উধাও । তেরশ নদীর চুল
আঁকড়ে ধরে- স্মৃতি ও শমন,ছায়া নাভীমুল ।
নাভীতে ভস্ম,
একটা গল্প খুঁজছি, কিন্তু গল্প কোথায় খুঁজতে হয় সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত না। তবে প্রথমেই বলা ভালো গল্প খোঁজার উদ্দেশ্য হলো একটা ছোট্ট ফিল্ম বানানো। 15 মিনিটের। গল্প না হলেও চলে। শুধু ক্যামেরায় ধরা বিচ্ছিন্ন দৃশ্য ও তার সম্পাদনা করে একটা ভাষ্য তৈরি করা সম্ভব যা দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখা যায়। আর পর্দার দিকে যতক্ষণ তারা তাকিয়ে থাকবে বা কান পেতে থাকবে কিছু শোনার জন্য সে সুযোগে তাদের মাথায় কিছু কথা চালান করে দেয়া যাবে সহজেই। তাদের মাথায় কথাগুলো চালান করতে চা
একটা গল্প খুঁজছি, কিন্তু গল্প কোথায় খুঁজতে হয় সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত না। তবে প্রথমেই বলা ভালো গল্প খোঁজার উদ্দেশ্য হলো একটা ছোট্ট ফিল্ম বানানো। 15 মিনিটের। গল্প না হলেও চলে। শুধু ক্যামেরায় ধরা বিচ্ছিন্ন দৃশ্য ও তার সম্পাদনা করে একটা ভাষ্য তৈরি করা সম্ভব যা দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখা যায়। আর পর্দার দিকে যতক্ষণ তারা তাকিয়ে থাকবে বা কান পেতে থাকবে কিছু শোনার জন্য সে সুযোগে তাদের মাথায় কিছু কথা চালান করে দেয়া যাবে সহজেই। তাদের মাথায় কথাগুলো চালান করতে চা
কিছু কিছু কমেডি থাকে যা খুব সূক্ষম। নেচে কুঁদে কোনো ভাঁড়ামির চেষ্টা নেই, গলা বিকৃত করে বা মুখ ভেংচিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের কোনো চেষ্টা নেই, বরং চরিত্রটি নিজের মত সিরিয়াসলি নিজের কাজকর্ম করে। কিন্তু তার কাছে যা সিরিয়াস আমাদের কাছে তা হাসির হয়ে দেখা দেয়। অথবা তার কোন ছোট্ট মন্তব্য। মানে তার চরিত্রানুগ কথাবার্তা যত সিরিয়াসই হোক আমাদেরকে একরকম হাস্যরসের চালান দিচ্ছে। আমার খুব ভালো লাগে এরকম কমেডি।
ঠিক এই কারণে কাউয়া নিতাইকে আমার ভালো লাগে। আলীর কাট