কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।
যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার
কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।
যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার
রাষ্ট্র এবং ধর্মের মধ্যে সীমারেখা টানা এবং রাষ্ট্রিয় আইনপ্রনয়নের জায়গা থেকে কোরান কে বর্জন করে ফেলার ধারনা এবং আরও একটু সামনে গিয়ে কোরানের কিছু অংশকে যুগোপযোগী করে ফেলার ধারনা নিয়ে কিছু লিখেছিলাম।
ওয়ালি নিজের পোষ্টে এর একটা ব্যাখ্যা দিয়েছে, আমি উত্তর দিয়েছিলাম এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে আরও একটা মন্তব্য এসেছে এবং মৌলানা মুহাম্মদ কার্ল মার্কসএর একটা পোষ্টও সেই সাথে সংযুক্ত করে কিছু বলার চেষ্টা করি এখানে।
ওয়ালি কোরানের বিভিন্ন জায়গায় কোন সময়ে নামাজ পড়তে হবে এটা বলা আছে, ফজরের নামাজ আসরের নামাজ, জোহরের নামাজ এবং মাগরিবের নামাজের পরোক্ষ সময়সূচি বলে দেওয়া আছে আমার স্মৃতিতে এমনই বলে। আমি তোমার মতো আয়াত উল্লেখ করে বলতে পারবো না, সেখানে আরো এক
কতৃপক্ষ বিভিন্ন মুখ ও মুখোশ যুক্ত করেছেন এই ব্লগে। তাদের ধন্যবাদ। এখন হাসা যাবে। তাকানো যাবে কটমট করে। যাহ কি বলিস বলে অবাক হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে আম্মাআআ বলে। করা যাবে মনখারাপ। বিপদে বাঁচাও বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে খাইয়ালামু। কি মজা। আমি অবাক।
আচ্ছা কীভাবে? ঠিক আছে আবার দেখা যাক। এখন যাবে। তাকানো যাবে (কটমট) করে। (যাহ) কি বলিস বলে (অবাক) হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে (আম্মাআআ) বলে। করা যাবে (মনখারাপ)। বিপদে (বাঁচাওওও) বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে (খাইয়ালামু)। (কিমজা)! আমি (অবাক)।
কতৃপক্ষ বিভিন্ন মুখ ও মুখোশ যুক্ত করেছেন এই ব্লগে। তাদের ধন্যবাদ। এখন হাসা যাবে। তাকানো যাবে কটমট করে। যাহ কি বলিস বলে অবাক হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে আম্মাআআ বলে। করা যাবে মনখারাপ। বিপদে বাঁচাও বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে খাইয়ালামু। কি মজা। আমি অবাক।
আচ্ছা কীভাবে? ঠিক আছে আবার দেখা যাক। এখন যাবে। তাকানো যাবে (কটমট) করে। (যাহ) কি বলিস বলে (অবাক) হওয়া যাবে। কাঁদা যাবে (আম্মাআআ) বলে। করা যাবে (মনখারাপ)। বিপদে (বাঁচাওওও) বলে চেঁচানো যাবে। অথবা প্রয়োজনে (খাইয়ালামু)। (কিমজা)! আমি (অবাক)।
[যারা সমাজবিজ্ঞান কখনো পড়েননি তাদের জন্য। কীভাবে পড়তে হবে সমাজবিজ্ঞান।]
[যারা সমাজবিজ্ঞান কখনো পড়েননি তাদের জন্য। কীভাবে পড়তে হবে সমাজবিজ্ঞান।]
[যারা কখনও সমাজবিজ্ঞান পড়েননি তাদের জন্য]
[যারা কখনও সমাজবিজ্ঞান পড়েননি তাদের জন্য]
এ তো বড়ো রঙ্গ, জাদু, এ তো বড়ো রঙ্গ-
চার মিঠে দেখাতে পার যাব তোমার সঙ্গ।
বরফি মিঠে, জিলাবি মিঠে, মিঠে শোন পাপড়ি-
তাহার অধিক মিঠে, কন্যা, কোমল হাতের চাপড়ি
এ তো বড়ো রঙ্গ, জাদু, এ তো বড়ো রঙ্গ-
চার সাদা দেখাতে পার যাব তোমার সঙ্গ।
ক্ষীর সাদা, নবনী সাদা, সাদা মালাই রাবড়ি-
তাহার অধিক সাদা তোমার পষ্ট ভাষার দাবড়ি।
এ তো বড়ো রঙ্গ, জাদু, এ তো বড়ো রঙ্গ-
চার তিতো দেখাতে পার যাব তোমার সঙ্গ।
উচ্ছে তিতো, পলতা তিতো, তিতো নিমের সুক্ত-