মারভেজ পুশাররফ মোচে তা দিয়ে হাসলেন। "দানেল সাহাব, ক্যায়সা লাগতা হায় হামারা পিলান?"
দানেল তার শীর্ণ আঙুলে দাড়ি বিন্যস্ত করেন। তারপর খসখসে গলায় ভাঙা ভাঙা উদর্ুতে বলেন, "ফির সে সমঝাইয়ে বুশাররফ সাহাব!" দানেল জাতিতে আরব, প বলতে পারেন না, ব বলে ফেলেন। পুশাররফকে বলেন বুশাররফ, প্যান্টিহোসকে বলে বান্তিহুস। সমস্যা হয় অনেকের। প্রথম প্রথম পুশাররফেরও হতো, এখন অনেকটা কেটে গেছে। অভ্যাসে কী না হয়।
পুশাররফ আবার মোচে তা দেন। পাপিস্তান সেনাবাহিনীতে ঢু
মহারাজ হবুচন্দ্রের শখ হইলো, তিনি বেইসবল খেলিবেন। এখন বেইসবল রাজ্যে তেমন একটা প্রচলিত ক্রীড়া নহে, তাই মার্কিন মুল্লুক হইতে তিনি একজন ভালো প্রশিক্ষক আনাইবার হুকুম দিলেন গবুচন্দ্রকে।
দুনর্ীতিবাজ গবুচন্দ্র টেন্ডার হাঁকাইলো, এবং যথারীতি তেপায়ার তলদেশে প্রবাহিত অর্থস্রোতের কল্যাণে ধাধধাড়া মার্কিন গোবিন্দপুরের নাইকো ক্রীড়া চক্রের জনৈক ওয়াকে সস্তায় ভাড়া করিয়া আনিলো। ওদিকে রাজার কোষাগার হইতে কিন্তু ঠিকই মুদ্রা খসিলো গন্ডায় গন্ডায়।
তবে হবুচন্
শাখামৃগ হুমকি দিচ্ছে। আমি আমার তমুক দিয়ে শায়েস্তা করবো।
শাখামৃগ হুমকি দিচ্ছে। আমি আমার তমুক দিয়ে শায়েস্তা করবো।
শাখা মৃগ প্রতিযোগিতা চলিতেছে। সুতরাং যাহারা এখনও তাদের লেখা প্রতিযোগিতায় জমা দেন নাই তাদেরকে জানানো যাইতেছে যে, অবিলম্বে আপনাদের লেখা জমা দিন। লেখা জমা দেওয়ার বিস্তারিত শর্তাবলী আগের পোস্টে উল্লেখ করা হইয়াছে। তবে লেখার সাথে বেসবল হাতে ওয়া'র ছবিটি দিতে ভুল করিলে চলিবে না। লেখা, ছবি বা যেকোনো আঙ্গিকের পোস্টিংকে আমরা স্বাগত: জানাই। প্রতিবাদ কতটা জোরদার হইয়াছে তাহার উপর নির্ভর করিয়া সর্বসম্মতিক্রমে পুরষ্কারের বিজয়ী ঘোষণা করা হইবে। তবে এইসব কাজ দ্রুত
শাখা মৃগ প্রতিযোগিতা চলিতেছে। সুতরাং যাহারা এখনও তাদের লেখা প্রতিযোগিতায় জমা দেন নাই তাদেরকে জানানো যাইতেছে যে, অবিলম্বে আপনাদের লেখা জমা দিন। লেখা জমা দেওয়ার বিস্তারিত শর্তাবলী আগের পোস্টে উল্লেখ করা হইয়াছে। তবে লেখার সাথে বেসবল হাতে ওয়া'র ছবিটি দিতে ভুল করিলে চলিবে না। লেখা, ছবি বা যেকোনো আঙ্গিকের পোস্টিংকে আমরা স্বাগত: জানাই। প্রতিবাদ কতটা জোরদার হইয়াছে তাহার উপর নির্ভর করিয়া সর্বসম্মতিক্রমে পুরষ্কারের বিজয়ী ঘোষণা করা হইবে। তবে এইসব কাজ দ্রুত
আমি ডোরা ডোরা শাট গায়েতে চড়ায়ে
বেসবল ক্যাপ পরেছি!
আমি বিশ ফ্র্যাংক দিয়ে ব্যাটখানি কিনে
জোড় হাতে ধরে রেখেছি!
আমি লোম করে খাড়া সোজা দাড়িয়েছি
মজা পায় সবে আহারে!
কার পায়ে ধরি ভাই? ক্ষেপেছে সবাই
ব্লগ- খোঁচা মারে আমারে!
আমি ডোরা ডোরা শাট গায়েতে চড়ায়ে
বেসবল ক্যাপ পরেছি!
আমি বিশ ফ্র্যাংক দিয়ে ব্যাটখানি কিনে
জোড় হাতে ধরে রেখেছি!
আমি লোম করে খাড়া সোজা দাড়িয়েছি
মজা পায় সবে আহারে!
কার পায়ে ধরি ভাই? ক্ষেপেছে সবাই
ব্লগ- খোঁচা মারে আমারে!
[এই পোস্টটি বয়াতী আবদুর রহমানের জনপ্রিয় গান 'মন আমার দেহঘড়ি'র সুরে সুরে পড়ুন। শিম্পুকে নিয়ে গদ্য হল, পদ্য হল, এমন কি sci-fi-ও হল আর একটা গান হবে না!]
মন তাহার ভীষণ পাজী, দেখলাম আজি
এক শিম্পাঞ্জী খাড়াইয়াছে
একখান টুপি ডোরা, আর ব্যাট-ছোরা
সাহস তাহার বাড়াইয়াছে।
ধর্মের বাণী দিয়া শিম্পু পাবলিকের মন ভোলায়
তারে ধরা কঠিন কেমন কইতে পারে র্যাব-ঠোলায়
দেখলে কোন প্রগতিশীল
ডরে কাঁপে শিম্পাঞ্জীর দিল
বেসবল ব্যাট দিয়া এক বাড়ি দেয়া
প্রতিবাদের এক অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপিত হলো এই সাইটে। এ পর্যন্ত 'বেসবল ব্যাট হাতে ওয়া'র ছবি নিয়ে 17 টি পোস্ট জমা পড়েছে। অবশ্য একটি প্রতিযোগিতাও চলছে। পুরষ্কারের প্রথম স্থান নিয়ে মুখ ফোড়, রাসেল () ও মহুয়ামঞ্জুরীর মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। তবে আমার মতো অনেকেই এখনও লেখা তৈরি করতে পারছেন না। যারা পারছেন না তারা হয়তো পোস্ট দিয়েই জানান দিতে পারেন কেনো লিখতে পারছেন না। তাও মনে হয় প্রতিযোগিতায় গ্রহণ করা হবে।
প্রতিবাদ ও 'ওয়া' নামকরণের জন্য ধন্যব