Archive - 2006 - ব্লগ

March 13th

এবার চাইনিজ নিউ ইয়ারে

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: সোম, ১৩/০৩/২০০৬ - ১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গত সেমেস্টোরে ফ্ল্যাটমেট ছিল 4 জন চাইনিজ মেয়ে। একজন হংকং-এর, আমার রুমমেট শ্যারন। বাকি 3 জন চায়নার - হান ইউয়ান, গু ইং আর হং পাং। আমরা 5 জন মিলে পুরো সেমেস্টার জুড়েই অনেক মজা করেছি। homesickness কি প্রায় টেরই পাইনি। কিন্তু আমাদের এই ডরম টা অফ ক্যাম্পাস বলে অনেকেই এক সেমেস্টার থেকেই uni র কাছে বাসা নেয়। আমার 4 বন্ধুর দু'জনের বেলায়ও তাই হল। হান ইউয়ান আর গু ইং বছর শেষে বাসা ছেড়ে দিল। আমি গেলাম দেশে বেড়াতে। ফিরে এসে ওদেরকে বেশ মিস করা শুরু করলাম। একেক


March 12th

পৌত্তলিকতার জয়, জয় শ্রমজীবি মানুষের

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৫:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বক্তব্য পরিস্কার করে তুলে না ধরতে পারার ব্যার্থতা আমার। একটু গুছিয়ে লিখি কেনো আমার মনে হয় না ইসলামপূর্ব যুগকে অন্ধকার যুগ বলা চলে। আমি আরব ইতিহাসের কোনো বিশেষজ্ঞ নই, তাই এখানে যে কেউ ইতিহাসের উদ্ধৃতি দিতে পারেন আমি যোগার করে পড়ার চেষ্টা করবো।

আরবের মেয়েদের নিয়ে কথাটা উঠেছে, আমি আরও একটু পিছিয়ে শুরু করি, পৌত্তলিক শব্দের আভিধানিক অর্থ পুতুলপূজারি, কিন্তু এরা আসলে কারা? এরা প্রাচীন আরবের , ফেরাত টাইগ্রেস এবং মিশরিয় সভ্যতার মানুষ যারা প্রথম প্রকৃতি পুজা শুরু করেছিলো, এর পর ধাপে ধাপে তারা খোলা উপাসনালয় ছেড়ে বদ্ধ প্রাঙ্গনে উপাসনা শুরু করে। এ বিষয়ে কিছু লিখবো বলেছি আমি, তা লিখবো। এখন যা না বললেই নয় তা বলি,
এরা মূলত শ্রমজীবি মানুষ, আ


৭০ দিনের হিসাব

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ২:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভেবে লাভ নেই তবুও মানুষ হাত পা ছড়িয়ে ভাবতে বসে, এমন অবস্থা সব সময় থাকেই, প্রায় 3 মাস পার হয়ে গেলো বাংলা ব্লগের ,এখন দেখা যায় কি হখো এই 3 মাসে।
4370টা পোষ্ট হয়েছে, যার সবগুলোই আমি পড়েছি। সবাই ভালো লিখেছে এমন না, কিছু কিছু লেখার মান ভালো কিছু কিছু লেখার মান খারাপ। সব মিলিয়ে টুকরি ভরে কেনার মতো, কিছু ভালো জিনিষ পাওয়া যাবে কিছু খারাপ।

এখানে লিখছে অনেকেই, প্রথমে কোনো শ্রেনীবিভাজনের আগে লন্ডনের হাসানের নাম বলি। যার বাংলা ব্লগে আসার কারন বাংলা ভাষা আর বাঙ্গালি সংস্কৃতির স্পর্শ পাওয়া, প্রবাস জীবনে একটুকরো স্বদেশ পাওয়ার মতোই অনুভব, এজন্যই সে উচ্চ কণ্ঠ সব সময়। কেউ ভালো লেখা না লিখলে বা কেউ সস্তা লেখা লিখলে ধাওয়া করে, এখন ধাওয়াটা অভ্যাসে পরিনত


হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা লাগার চিহ্ন

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৭:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]

হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ

ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম


হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা লাগার চিহ্ন

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৭:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]

হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ

ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম


গৃহজীবি মানুষের গৃহ কর্ম

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৬:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।

গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে


গৃহজীবি মানুষের গৃহ কর্ম

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৬:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।

গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে


শ্লোগানের ক্লাশ

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ১২/০৩/২০০৬ - ৩:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভাই ও বোনেরা বহুদিন টাটকা শ্লোগান শুনি না, কেনো মানুষ রাজনীতি করে কেনো মানুষ শ্লোগান দেয় এসব নিয়ে একটু মতামত দিয়ে যান।

আমার মতামত রাজনৈতিকদের বৌ সুন্দরী না বিধায় ওরা ঘরের বাইরে থাকে।
আর আমার প্রিয় শ্লোগান
এরশাদের দুই গালে
জুতা মারো তালে তালে


March 11th

বুকাইলির সৃষ্টিতত্ত্ব ব্যাখ্যান কোরানের আলোকে

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ১১/০৩/২০০৬ - ১:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লক্ষ্যবিচু্যত হয়েছি মনে হয়, গত পোষ্টে আমি সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারায় মানুষের ভেতরে ইশ্বরচেতনার জন্ম নিয়ে বলছিলাম কথা, চেতনার একটা ধাপে মানুষ নিরাকার ইশ্বরকল্পনা করে, কিন্তু জনগনের আমার বক্তব্য পছন্দ নয়। অনেক আগেই আমি একবার বলেছি মরিস বুকাইলি বেশ চমৎকার একটা বই লিখেছেন, তার মূল উদ্দেশ্য কি ছিলো আমি জানি না, তবে এটা বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ না বিধায় কল্পনার আশ্রয় নিয়েছেন, অনেক ক্ষেত্রেই বেশ স্বাধীন ভাবেই নিজের মনমতো বৈজ্ঞানিক তথ্য তুলে ধরেছেন এবং মন মতো সেগুলোকে পরিমর্জন modify করেছেন, তবে এখানে এখনও কিছু মানুষ বসবাস করে যাদের ধারনা প্রকাশিত বই সব সময় সত্য বহন করে, (এটা সব ক্ষেত্রে সত্য নয় এটা তাদের যৌক্তিক মন জানে তবে উপন্যাস পড়ার সময় তারা এটাকে মাথ


মনমরা লাগা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১০/০৩/২০০৬ - ১১:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।

পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ