বর্ষীয়ান ব্লগার জনাব আব্দুল হক পঙ্গু শরীরে এখন শয্যাশায়ী। তবু তরুণ প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে এই সাইটের তিনি একজন সদস্য। লেখেন খুব কম। সমপ্রতি তিনি 'স্রেয়শী এবং ভূতের বিতর্ক প্রসঙ্গে' শিরোনামে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। সংক্ষিপ্ত সে লেখার শেষে তিনি একটি প্রশ্ন তুলেছেন এভাবে, "আমি আসলে নাদানের মতই জ্ঞানীলোকদের কাছে প্রশ্ন করি, 1971 সালের বাঙ্গালীর ইতিহাসের বৃহত্তম গণপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে ব্যক্তি শেখ মুজিব কতটা জরুরী?" তার এই প্র
বর্ষীয়ান ব্লগার জনাব আব্দুল হক পঙ্গু শরীরে এখন শয্যাশায়ী। তবু তরুণ প্রজন্মের চিন্তা-ভাবনার প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে এই সাইটের তিনি একজন সদস্য। লেখেন খুব কম। সমপ্রতি তিনি 'স্রেয়শী এবং ভূতের বিতর্ক প্রসঙ্গে' শিরোনামে একটি লেখা পোস্ট করেছেন। সংক্ষিপ্ত সে লেখার শেষে তিনি একটি প্রশ্ন তুলেছেন এভাবে, "আমি আসলে নাদানের মতই জ্ঞানীলোকদের কাছে প্রশ্ন করি, 1971 সালের বাঙ্গালীর ইতিহাসের বৃহত্তম গণপ্রতিরোধের ক্ষেত্রে ব্যক্তি শেখ মুজিব কতটা জরুরী?" তার এই প্র
বিভিন্ন পোস্টের মন্তব্যে গিয়ে কিছু শব্দ আবিষ্কার করেছি। আমার ধারণা আমি চাকা, আগুন এসবের মতোই গুরুত্বপূর্ণ সব জিনিস আবিষ্কার করছি, কিন্তু দুষ্টু বাঙালি মূল্য দিচ্ছে না। কী আর করা।
এডিট = সংকাটন।
প্যারোডি = ব্যঙ্গিকা।
সীটবেলট = আসনপাশ।
প্লেযিয়ারিজম = পরলেখহরণ।
ক্যারিশমা = ক্যারামতি।
ভালো কথা, আমরা তো শবপূজারী জাতি, মৃত মানুষকে নিয়ে মুখে ফ্যানা তুলি আর জীবিতকে পাত্তা দেই না, আসেন কিছু লামীদামী লুকজনকে বাংলা ভাষার শব্দসংগ্রহে ঠাঁই দেই।
যেমন,
বাবরানো = ক্রমাগত ব্যকরণগত ভুলে ভরা খিচুড়ি ভাষায় কথা বলে যাওয়া। উদাহরণ, আরে আজকালকার পোলাপান খালি বাবরায়।
জলিল দেয়া = ফাঁপা হুমকি প্রদান। উদাহরণ, আরে যা যা, অন্য জায়গায় গিয়ে
এই পুরো সপ্তাহ খুব খারাপ যাচ্ছে। আমি মহা ফাঁকিবাজ বলে কাজের অবস্থা ব্যাড়াছ্যাড়া! তাই এই সপ্তাহ টানা সুপারভাইজারদের ঝাড়ির উপরে আছি। একটাই ভাল ব্যাপার হচ্ছে আমার নতুন ল্যাপটপ হাতে আসা। একটা ট্যাবলেট ল্যাপটপের শখ ছিল বহুদিনের। দাম বেশি বলে কখনো কিনতে পারব ভাবিনি। এখানের ইউনিভার্সিটিতে ল্যাপটপ কেনার একটা লোনের স্কিম আছে। হঠাৎ দেখি নানা ল্যাপটপের সাথে ফুজিৎসুর এই ট্যাবলেটেরও খুব ভাল অফার। তাই দেরী না করে অর্ডার দিলাম। সময়ের অভাবে এখনো ঠিকমতো সবকিছু চ
অনুরূদ্ধ হয়ে বই নিয়ে সাতকাহন
প্রথম পড়া বই সম্ভবত শিশু একাডেমি বা বাংলা একাডেমির প্রকাশিত কোনো বই যা আমি বানান করে পড়তে শেখার পর সে আনন্দে আমার বাবা উপহার দিয়েছিলো, সেই থেকে শুরু, বিভিন্ন ছোটোদের বিজ্ঞান জাতিয় বই ঢেলে আমার শৈশবের দফারফা শেষ করার পর তার সর্বশেষ উপহার ছিলো চিলড্রেন্স নলেজ গাইড বলে 6 কিং 7 খন্ডের এক বই, সেটাও অনুরোধে ঢেকি গেলার মতো শেষ করতে হয়েছিলো।
এসব জ্ঞানী জ্ঞানী বইয়ের ফাঁকে ফাঁকে নবারুন আর শিশু পত্রিকা পড়ে আউট বই পড়ার শুরু, সেটা এক সময় প্রধান কাজ হয়ে যাওয়ায় শাসন বারন চোখ রাঙ্গানো, সেবা প্রকাশিনির ঐ বেশী পড়া হতও কারন আমার এক পরিচিত মামা ছিলো গ্রাহক, আমি বছরে 2 থেকে 3 বার সে বাসায় যেতাম, দুপুরে 3 ঘন্টা পুকুরে দাপানো
কিছু ইংরেজি শব্দের মিষ্টি বাংলা প্রতিশব্দ খুঁজছিলাম। কোথায় গেলেন প্রতিশব্দ আন্দোলনের কান্ডারীবৃন্দ?
ফ্লাইট
অ্যাপয়েণ্টমেন্ট
কারিকুলাম ভিটায়ি
ডিজার্ভ (ক্রিয়াপদ হিসেবে)
প্রফিটিয়ার
বেঞ্চমার্ক
অর্গাজম
লোডশেডিং
ক্রসফায়ার
নিবৃত্তিবিমুখ কৌতূহল আমার। আরো কয়েক দফা ছাড়বো সামনে। দুস্তর পারাবার হে, লঙ্ঘিতে হবে ...।
কিছু কিছু বাক্যাংশকে কি আমরা ছোট করে আনতে পারি না? আরবীর মতো বাংলাতেও যৌগিক ক্রিয়া অনেক, সেগুলোকে একটু ঠেসেঠুসে ছোট করা যায় কি না?
যেমন,
পরলোকন = পরলোক গমন করা।
ধৈর্যন = ধৈর্য ধারণ করা
(লিখতে লিখতে ইনসেমিনেশন-এর একটা প্রতিশব্দ মাথায় আসলো, বীর্যন)
ইত্যাদি, আপনার যোগ করুন না কিছু।
এছাড়াও বেশ কিছু শব্দের মাত্রা বৃদ্ধি করা যেতে পারে উপসর্গের পরিবর্তনের মাধ্যমে।
যেমন,
উদ্্বেষ [উৎ + দ্্বেষ] = তীব্র বিদ্্বেষ, যা অন্তর্গত রক্তে ক্রীড়া করে, ইঞ্জিরিতে যাকে বলে অ্যাবহর, অ্যাবোমিনেট। হাসিনা ও খালেদার মধ্যে প্রচন্ড এক উদ্্বেষ কাজ করে।
অতিমর্শ = কোন কাজে কাউকে তীব্রভাবে উৎসাহিত করার জন্যে দেয়া পরামর্শ। পাগলকে সাঁকো না
এভাবে শায়েখের আত্মসমর্পণে অবাক হয়েছেন অনেকেই। এমন কি তার স্ত্রীও। দেশের অনেক পত্র-পত্রিকা এটাকে নাটকীয় ঘটনা বলছে তবে অনেকে অভিযোগ তুলছেন যে এটা সাজানো নাটক। বেশ কিছু বিষয় আছে যার একটির সাথে আরেকটির সাযুজ্য নেই। 'কাফেরদের হাতে ধরা দেবেন না বলেছিলেন'। অথচ ধরা দিলেন শায়েখ। অনেকে বলছেন সিলেটে এভাবে বাড়ি ভাড়া করে শায়েখ থাকতেন আর তা সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী জানতো না তা কি করে হয়?
আত্মসমর্পণ করার পর সূর্যদীঘল বাড়িতে ঢুকে সেরকম মারাত্মক কোনো বিেেস্ফার
এভাবে শায়েখের আত্মসমর্পণে অবাক হয়েছেন অনেকেই। এমন কি তার স্ত্রীও। দেশের অনেক পত্র-পত্রিকা এটাকে নাটকীয় ঘটনা বলছে তবে অনেকে অভিযোগ তুলছেন যে এটা সাজানো নাটক। বেশ কিছু বিষয় আছে যার একটির সাথে আরেকটির সাযুজ্য নেই। 'কাফেরদের হাতে ধরা দেবেন না বলেছিলেন'। অথচ ধরা দিলেন শায়েখ। অনেকে বলছেন সিলেটে এভাবে বাড়ি ভাড়া করে শায়েখ থাকতেন আর তা সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী জানতো না তা কি করে হয়?
আত্মসমর্পণ করার পর সূর্যদীঘল বাড়িতে ঢুকে সেরকম মারাত্মক কোনো বিেেস্ফার
প্রিয় ডায়রি,
কী আর বলিব। আঙুলে কলম সরে না। বিবিবাচ্চাদের কথা ভাবিয়া দিল বেচইন।
খাঙ্কির পুলারা বিদু্যৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করিয়াছে, আজ রাতে হিন্দি সিনামা দ্যাখা হইবে না। কিছু ভিসিডি অবশ্য আছে সাথে, কিন্তু এখন অত রস নাই। তাছাড়া সাথে দুই সাহাবা আছেন, ওনারা কী ভাববেন।
গতরাতে যখন উহারা আমার দরজায় ঘা মারিয়া চিঁচিঁ রবে ডাক পাড়িতেছিলো, মা কসম ঠাকুর, মস্তকে খুন চাপিয়া গিয়াছিলো। তরবারিখানা দস্তে লইয়া দরজা খুলিয়া হারেরেরে রবে নারা দিলাম, কহিলাম কোন কাফের আসিয়াছে মুনতাকাল হইবার জন্য, শুধু দেখিলাম কালা উর্দি পড়া কয়েকটি মূর্তি দুর্দাড় করিয়া পলায়ন করিলো। সশস্ত্র শায়খের সম্মুখীন হইতে ভয় পাই এই দুরাত্মারা। তাছাড়া ইহাদের প্রশিক্ষণও নিম্নমা