ডারউইনের বিবর্তনবাদ একটা ব্যাখ্যা পৃথিবীর জীববৈচিত্রের। কিন্তু বেশ বিতর্কিত একটা বিষয় এটা। ইশ্বরের অভিপ্রায় ছাড়া সয়ম্ভু জীবন এটা মেনে নিতে ধর্মবিশ্বাসিদের বেশ কষ্ট লাগে।
ইশ্বরবিশ্বাস একটা সান্তনার প্রলেপ হিসেবে কাজ করে সবসময়, যখন মানুষ হতাশাগ্রস্থ এবং বিষন্ন তখনও তার আস্থা ও আশার আধার হয়ে থাকে ইশ্বর। ডারউইনের মতবাদ নিয়ে বিতর্ক অনেকটা আস্থার আধার বিলুপ্ত হওয়ার শঙ্কা থেকেও শুরু হয়।
কোথাও নিজেকে স্থাপন করে রাখা, নিজের ভিত্তিটাকে ধরে রাখা, জীবনের একটা আদর্শ খুজে পাওয়া, জীবন যাপনে শৃংখলা আর শান্তি খুঁজে পাওয়া ধর্ম মানুষকে অনেক কিছুই দেয়, ইশ্বরচেতনা সেখানে ইশ্বরে স্বয়ংসম্পুর্নতার নিদর্শন হিসেবে তাকে সকল জীব ওজড়ের স্রষ্টা এবং প্রতিপালক হিস
নদী তার পথ বদলায়, সভত্যার পালাবদল হয়, খাদ্য এবং নদী দখলের জন্য মানুষের প্রথম লড়াই, মানুষ তখনও প্রকৃতিকে জয় করতে শুরু করে নি,
প্রকৃতি জয়ের প্রথম ধাপ আগুনের ব্যাবহার শেখা। বৈনাশিক আগুনের লীলা দেখেছে মানুষ, শোভন আগুনের আঁচে পিঠ পেতে মানুষের সভত্যার গল্প একটানে কয়েক পাতা সামনে চলে যায়। আগুনের ব্যাবহার শেখার পর মানুষ আগুন তৈরি করতে শিখে নি, আগুনের উৎস ছিলো প্রকৃতি, তাই আগুনকে জিইয়ে রাখতে হতো তাদের,
কেউ কেউ আগুনপ্রহরী হয়ে থাকতো, তখনও যাযাবর জীবন শেষ হয় নি বিধায় মানুষ আগুন বহন করে নিয়ে যেতো নিজেদের সাথে, অগি্নপ্রহরী মানুষেরা এজন্যই উপাস্য হয়ে উঠে সভত্যার একটা ধাপে।
আগুনের মাহত্ব সভত্যায় কতবেশি এটা বলতে হলে এক কথায় বলা যায় পশু ধাপ থেকে ম
সাংসদ জানেজং জোয়ারদার কিন্তু আগে অমন কটূভাষী ছিলেন না। ভদ্র পরিবারের সন্তান, বাবা মা লেহাজশিক্ষণে কার্পণ্য করেননি, পড়াশোনাও খানিকদূর করেছিলেন ভালো কলেজেই। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে পড়ে জয়নবমারা-2 আসনে সাংসদ হয়ে আজ তিনি খিস্তি করে বেড়ান।
সেদিনও সংসদে দাঁড়িয়ে এক মহিলা সাংসদকে উদ্দেশ্য করে নানা অশ্রাব্য কটূকাটব্য করেছেন তিনি। বলেছেন, আপনার মতো মাল কতো ছাইজ করলাম, আর আপনি আসেন আমার কাজকামে খোঁচ ধরতে। সবাই গুনগুন করে একটু আপত্তি করেছিলো, কিন্তু সেই মহিলা সাংসদ পালটা গালাগালি করায় থেমে গিয়েছিলো সবাই। সংসদে যখন এসে পড়েছেন, খিস্তি খেউর তো একটু হবেই। এ তো আর বাজার না যে মুখ খারাপ করা যাবে না।
তো, সেদিন বিকেলে এমপি আবাসে বসে বাল্যবন্ধু চান্দুর
কৃষ্ণকেশি নারীর রূপমুগ্ধ পুরুষের অভাব বিশেষত: এশিয়ায় নেই। আর কে না জানে ঈর্ষাকাতরেরাই ছড়িয়েছে ব্লন্ড মেয়েদের বোকামির সব গল্প। তবে আপনি যে পক্ষেই থাকুক না কেন ব্লন্ড মেয়েদের আয়ুষ্কাল আর বেশি নয় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষক পিটার ফ্রস্ট জানিয়েছেন মানুষের চোখ আর চুলের রংয়ের এত বিচিত্রতার মূলে বিবর্তনের প্রভাব। উত্তর আর পূর্ব ইউরোপে এ ক্ষেত্রে যে এত বৈচিত্র দেখা যায় তা ঘটেছে খুব স্বল্প সময়ের ব্যবধানে।
তো কী করে হলো কালোকেশি মেয়ে থেকে স্বর্ণ
কৃষ্ণকেশি নারীর রূপমুগ্ধ পুরুষের অভাব বিশেষত: এশিয়ায় নেই। আর কে না জানে ঈর্ষাকাতরেরাই ছড়িয়েছে ব্লন্ড মেয়েদের বোকামির সব গল্প। তবে আপনি যে পক্ষেই থাকুক না কেন ব্লন্ড মেয়েদের আয়ুষ্কাল আর বেশি নয় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষক পিটার ফ্রস্ট জানিয়েছেন মানুষের চোখ আর চুলের রংয়ের এত বিচিত্রতার মূলে বিবর্তনের প্রভাব। উত্তর আর পূর্ব ইউরোপে এ ক্ষেত্রে যে এত বৈচিত্র দেখা যায় তা ঘটেছে খুব স্বল্প সময়ের ব্যবধানে।
তো কী করে হলো কালোকেশি মেয়ে থেকে স্বর্ণ
যেসব মুসলিমরা ব্রিটেনের ফ্রিডম অব স্পিচ মেনে নিতে পারছেন না এবং যারা শরিয়া আইনের ভিত্তিতে জীবন যাপন করতে চান তাদেরকে ব্রিটেন ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্যার ট্রেভর ফিলিপস। যারা তার নাম শুনেনি তাদেরকে জানাচ্ছি যে তিনি হচ্ছেন সব ধর্মের প্রতিষ্ঠান কমিশন ফর রেস্যিয়াল ইকু্যয়ালিটির চেয়ারম্যান।
স্যার ট্রেভর বলেছেন, যারা ইসলামিক আইনের আওতায় বসবাস করতে চান তাদের অন্যত্রবাস করা উচিত। তিনি বলেন সবার জন্য আমাদের দেশে একই ধরনের আইন রয়েছে। যারা অন্যরকম আইন
যেসব মুসলিমরা ব্রিটেনের ফ্রিডম অব স্পিচ মেনে নিতে পারছেন না এবং যারা শরিয়া আইনের ভিত্তিতে জীবন যাপন করতে চান তাদেরকে ব্রিটেন ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্যার ট্রেভর ফিলিপস। যারা তার নাম শুনেনি তাদেরকে জানাচ্ছি যে তিনি হচ্ছেন সব ধর্মের প্রতিষ্ঠান কমিশন ফর রেস্যিয়াল ইকু্যয়ালিটির চেয়ারম্যান।
স্যার ট্রেভর বলেছেন, যারা ইসলামিক আইনের আওতায় বসবাস করতে চান তাদের অন্যত্রবাস করা উচিত। তিনি বলেন সবার জন্য আমাদের দেশে একই ধরনের আইন রয়েছে। যারা অন্যরকম আইন
স্মিরনফ নামে যে ভদকা এখন আমরা দেখি তা আসলে রাশিয়ার ভদকা নয়। 1917 তে বিপ্লবের পর রাশিয়ার কমু্যনিস্ট সরকার সব ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিলে পিটার স্মিরনভ পোল্যান্ডে গিয়ে স্মিরনফ (স্মিরনভের ফ্রেঞ্চ উচ্চারণ)নাম দিয়ে কোম্পানি খুলেন।
এখন ইতিহাসের পালাবদল। সেই পিটার স্মিরনভের নাতির নাতি পুনর্জন্ম দিয়েছেন স্মিরনভের। তারপর স্মিরনফের সাথে মামলা-বিতর্ক। অবশেষে এখন চুক্তি হয়েছে দু'পক্ষে যে তারা একসাথে কাজ করবেন।
লাভ অবশ্যই ভদকা ভক্তদের।
স্মিরনফ নামে যে ভদকা এখন আমরা দেখি তা আসলে রাশিয়ার ভদকা নয়। 1917 তে বিপ্লবের পর রাশিয়ার কমু্যনিস্ট সরকার সব ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিলে পিটার স্মিরনভ পোল্যান্ডে গিয়ে স্মিরনফ (স্মিরনভের ফ্রেঞ্চ উচ্চারণ)নাম দিয়ে কোম্পানি খুলেন।
এখন ইতিহাসের পালাবদল। সেই পিটার স্মিরনভের নাতির নাতি পুনর্জন্ম দিয়েছেন স্মিরনভের। তারপর স্মিরনফের সাথে মামলা-বিতর্ক। অবশেষে এখন চুক্তি হয়েছে দু'পক্ষে যে তারা একসাথে কাজ করবেন।
লাভ অবশ্যই ভদকা ভক্তদের।
লাজুক ড্যান ব্রাউনকে এখন কোর্ট কাচারি করতে হচ্ছে। ভদ্রলোক ভাষা ও প্রতীক বিদ্যার অধ্যাপক। কয়েকটি উপন্যাস লিখেছেন এইসব বিষয়েই। তবে দ্যা ভিঞ্চি কোডের কথাই আলাদা। তার এই বই 2003 সালে প্রকাশিত হওয়ার পর 40 মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
খুব ভালো কথা এত জনপ্রিয় বই আর সাসপেনস ভরা কাহিনী, তা নিয়ে একটি ফিল্ম তো বানাতে হয়। কিন্তু ফিল্মটির কাজ যখন শুরু হলো তখনই মামলা। মামলা করলেন আরেক বইয়ের দুই লেখক। সেই বইয়ের নাম হলো 'দি হলি ব্লাড হলি গ্রেইল'। মজার বিষয় হল