লাজুক ড্যান ব্রাউনকে এখন কোর্ট কাচারি করতে হচ্ছে। ভদ্রলোক ভাষা ও প্রতীক বিদ্যার অধ্যাপক। কয়েকটি উপন্যাস লিখেছেন এইসব বিষয়েই। তবে দ্যা ভিঞ্চি কোডের কথাই আলাদা। তার এই বই 2003 সালে প্রকাশিত হওয়ার পর 40 মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
খুব ভালো কথা এত জনপ্রিয় বই আর সাসপেনস ভরা কাহিনী, তা নিয়ে একটি ফিল্ম তো বানাতে হয়। কিন্তু ফিল্মটির কাজ যখন শুরু হলো তখনই মামলা। মামলা করলেন আরেক বইয়ের দুই লেখক। সেই বইয়ের নাম হলো 'দি হলি ব্লাড হলি গ্রেইল'। মজার বিষয় হল
এর আগে আমরা আন্তর্জাল সংক্রান্ত বেশ কিছু শব্দের দফারফা করেছিলাম। এখন আমরা ধরবো দূরযোগাযোগ পদ্ধতিকে।
একটু ভাবুন না নিচের শব্দগুলোকে নিয়ে।
মোবাইল ফোন
মিসড কল
চার্জার
ফোন নাম্বার
প্রিপেইড
পোস্ট পেইড
পীক আওয়ার
অফ পীক আওয়ার
সুপার অফ পীক আওয়ার
আরো মাথায় আসলে আরো তুলবো ভাবছি। এগুলো নিয়ে একটু জল্পাই চলেন।
পাঁড় কমিউনিজমের দেশেও পুঁজিবাদী বিশ্বের যে দু'টি প্রতীক হাতুড়ি কাসত্দের চেয়েও বেশি জনপ্রিয় তা হলো ম্যাকডোনাল্ড আর কোকাকোলা। বিশ্বব্যাপী ভোগবাদের এই বিস্ফোরণকে কতিপয় সমাজবিজ্ঞানী চিহ্নিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ডাইজেশন হিসেবে। এই প্রবণতায় হয়তো চিড় ধরেনি তবে প্রতিষ্ঠান হিসেবে ম্যাকডোনাল্ড এখন ইউরোপে খারাপ সময় পার হচ্ছে। কে জানে হয়তো এই শুরম্ন হলো ম্যাকডোনাল্ডের হলুদ 'এম'-এর অসত্দকাল।
ম্যাকডোনাল্ড উন্নতিরও প্রতীক। কোনো অপরিচিত দেশ বাণিজ্য-ব্যবসায় ক
পাঁড় কমিউনিজমের দেশেও পুঁজিবাদী বিশ্বের যে দু'টি প্রতীক হাতুড়ি কাসত্দের চেয়েও বেশি জনপ্রিয় তা হলো ম্যাকডোনাল্ড আর কোকাকোলা। বিশ্বব্যাপী ভোগবাদের এই বিস্ফোরণকে কতিপয় সমাজবিজ্ঞানী চিহ্নিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ডাইজেশন হিসেবে। এই প্রবণতায় হয়তো চিড় ধরেনি তবে প্রতিষ্ঠান হিসেবে ম্যাকডোনাল্ড এখন ইউরোপে খারাপ সময় পার হচ্ছে। কে জানে হয়তো এই শুরম্ন হলো ম্যাকডোনাল্ডের হলুদ 'এম'-এর অসত্দকাল।
ম্যাকডোনাল্ড উন্নতিরও প্রতীক। কোনো অপরিচিত দেশ বাণিজ্য-ব্যবসায় ক
মানব স্রোতে ভাসাইলাম ভেলা, বিজ্ঞজনেরা লগি দিও।
ভুমিকাঃ এটা শুধুমাত্র তাদের জন্য যাদের পুর্বপুরুষ কোনো এক কালে গাছে ল্যাজ দোলাতো, বিবর্তনের এক ধাপে যাদের পুর্বপুরুষ কোনো এক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে 2 পায়ের বিকল্প ব্যাবহার শিখে সেটাকে হাতে রূপান্তরিত করে। এর সূচনা কাল লক্ষাধিক বছর আগে।
তাদের ঠিক মানুষ না বলে মানুষের আদল বলা যায়। মানুষ হয়ে উঠা একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, এমন কি এই বর্তমান যুগেও মানুষ হয়ে উঠাটা একটা চেতনার অংশ।
আগুনের আবিস্কার এবং ব্যাবহার শেখার আগে মানুষ কাঁচা খাবার খেতো, এ বিষয়ে যাদের দ্্বিমত নেই এটা তাদের উদ্দেশ্যে।
পশুচারন এবং খাদ্য উৎপাদন(কৃষিকাজ শেখার আগে) মানুষ যাযাবর ছিলো এ কথা যারা বিশ্বাস করে এ লেখা তাদের জন্য।
[বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দুরবস্থার কারণে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট খুব জরুরি একটি তথ্য বলেই আমার মনে হয়। নানা রকম খোঁজখবর পেতে পারেন এখানে। ইউকে'র বেশ কিছু সাইটের তথ্য দিলাম। ওয়েবসাইট এ্যাড্রেস কপি করে ইংলিশ ফন্ট দিলেই দেখতে পাবেন আশা করি]
ইউকে'র স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু দরকারি ওয়েবসাইটের উদাহরণ :
এনএইচএস ডাইরেক্ট
িি.িহযংফরৎবপঃ.হযং.ঁশ
ইউকে'র হেলথ কেয়ার সার্ভিসের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জানার জন্য রয়েছে এ্যাকসেস টু কেয়ার ওয়েবস
[বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দুরবস্থার কারণে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট খুব জরুরি একটি তথ্য বলেই আমার মনে হয়। নানা রকম খোঁজখবর পেতে পারেন এখানে। ইউকে'র বেশ কিছু সাইটের তথ্য দিলাম। ওয়েবসাইট এ্যাড্রেস কপি করে ইংলিশ ফন্ট দিলেই দেখতে পাবেন আশা করি]
ইউকে'র স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু দরকারি ওয়েবসাইটের উদাহরণ :
এনএইচএস ডাইরেক্ট
িি.িহযংফরৎবপঃ.হযং.ঁশ
ইউকে'র হেলথ কেয়ার সার্ভিসের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জানার জন্য রয়েছে এ্যাকসেস টু কেয়ার ওয়েবস
শুধু এক ফুল দিয়ে বাগান হয়। নিশ্চয় তা সুন্দরই হয় কিন্তু তা বৈচিত্রময় হয় না। বিচিত্র ফুলের যে বিচিত্র রং, আকার , বৈশিষ্ট্য অথবা সুবাস তার কিছুই পাওয়া যায় না এতে। সৌন্দর্য পিয়াসী তখন ভোগে একঘেঁয়েমির দুর্ভোগে। ফুলের আবার ঋতু থাকে। অনেক ফুল তাই অনেক ঋতুতে ফোটে না। তখন বাগানটা খাঁখাঁ পড়ে থাকে। যদি ভিন্ন ঋতুর কিছু ফুল থাকতো তবে হয়তো অন্যরকম কিছু ফুলে বাগান ভরে থাকতো। এর মাঝে কিছু ফুল প্রিয় হয়। অন্যগুলো তেমন জনপ্রিয়তা পায় না। তাই বলে সেগুলোকে বাগানছাড়া
শুধু এক ফুল দিয়ে বাগান হয়। নিশ্চয় তা সুন্দরই হয় কিন্তু তা বৈচিত্রময় হয় না। বিচিত্র ফুলের যে বিচিত্র রং, আকার , বৈশিষ্ট্য অথবা সুবাস তার কিছুই পাওয়া যায় না এতে। সৌন্দর্য পিয়াসী তখন ভোগে একঘেঁয়েমির দুর্ভোগে। ফুলের আবার ঋতু থাকে। অনেক ফুল তাই অনেক ঋতুতে ফোটে না। তখন বাগানটা খাঁখাঁ পড়ে থাকে। যদি ভিন্ন ঋতুর কিছু ফুল থাকতো তবে হয়তো অন্যরকম কিছু ফুলে বাগান ভরে থাকতো। এর মাঝে কিছু ফুল প্রিয় হয়। অন্যগুলো তেমন জনপ্রিয়তা পায় না। তাই বলে সেগুলোকে বাগানছাড়া
[লন্ডনে পড়তে আসার পরামর্শদিয়ে এখানে একটি লেখার ইচ্ছে ছিল। এ মর্মেরাজিবের একটি পোস্টের জন্য দায়িত্বটা বেশি বেড়ে গেলো। শুরুতেই বলে রাখি উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যাওয়ার বিষয়টি অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে চালু আছে। সেক্ষেত্রে আপনাকে কমনওয়েলথ, ব্রিটিশ কাউনিসল এরকম কোনো বৃত্তি ধরতে হবে। যারা এরকম বৃত্তি পেতে পারেন তাদের জন্য আমার পরামর্শ দেয়ার কিছু নেই। কারণ তাদের বৃত্তিই তাদেরকে পথ দেখাবে। আমার পরামর্শ হচ্ছে যারা আসলে নিজের খরচে এ দেশে এসে পড়াশোনার পাশাপা