শতক হাঁকানোর পর আমি যে লেখা লিখেছিলাম তাতে মলি সমালোচনা করেছিলেন। তো মন্তব্যতে আমি লিখেছিলাম, সমালোচনাটুকু বুঝলাম, কিন্তু ধন্যবাদ দেবেন না। তার উত্তরে মলি আজ একটি লেখা লিখেছেন যার শিরোনাম 'ছেলেমানুষি: হীরকদাদাকে ধন্যবাদ কিন্তুকেন'।
মলির লেখাটা পুরোটা তুলে ধরতে পারছি না। দৈর্ঘবেড়ে যাবে। আগ্রহীরা সেটি পড়ে নিন। আর তার লেখার বিষয়ে আমার প্রতিক্রিয়া দিলাম নীচে:
ধন্যবাদ দিতে কৃপণতা আমি করিনা মলিদিদি। ধন্যবাদ, আপনাকে ধন্যবাদ। আপনাকে কারণে ধন
সতীর্থ ব্লগার সামিয়া জামান তার নারী বনাম পুরুষ লেখায় অভিযোগ করেছেন যে অনেক পুরুষ কর্মকর্তারা নারী কর্মীদের প্রতি অবহেলা দেখান। তার কোনো এক সিইও বন্ধুর বরাত দিয়ে তিনি লিখেছেন যে, সেই বন্ধু মনে করেন নারীকর্মীকে কাজ দিলেই তারা পরিবার, সন্তান ও স্বামীর অজুহাত দেখিয়ে কাজ থেকে মুক্তি চান। অর্থাৎ তারা দায়িত্ব নিতে চান না। সামিয়া তার লেখায় সেই বন্ধুর ধ্যান-ধারণা কে নিন্দা করেছেন।
সামিয়ার লেখার জবাব আমি মন্তব্যে দিয়েছি। এখানে তা বিস্তারিত করে বলতে
প্রচুর লেখার চেষ্টা করেছি ব্লগে। যাকে বলা যায় আঙুল আর কি-বোর্ডের সাথে তাল মিলিয়ে চিন্তা করা। তো দেখলাম, লেখাটা তখনই সহজ যখন তা আসতে থাকে স্বতোস্ফূর্ত ভঙ্গিতে। ভেতর থেকে, খুব একটা চেষ্টা চরিত্র ছাড়া।
তবে মৌলিক কিছু লেখার জন্য চাই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। নানা রকম ঘটনা, স্থান ও চিন্তার সাথে নিজের যোগাযোগ ঘটতে হবে। তা হতে পারে বেড়ানোর মাধ্যমে। সশরীর উপস্থিতিতে। পড়ালেখা করে। ছবি দেখে।
একান্তে চিন্তা করে অনেকে নিজের ভাবনাগুলোকে গুছিয়ে নেয়। অন
আর সব বাঙালিদের কথা জানি না। তবে আমাদের বাসায় ছেলেদের রান্নাঘরে যাওয়াটা প্রায় নিষিদ্ধ ছিল। ঠিক কারণ কি জানি না। তবে আমরা যখনই রান্নাঘরে ঢুকতে চাইতাম, মা-চাচীরা তাড়িয়ে দিতেন। আমরা তাদের গোপন নৈপুন্য শিখে যাবো বলে?
প্রবাসে এসে আমার রান্নায় প্রথম হাতে-খড়ি। প্রথমে মুরগি। কামালভাই পরামর্শ দিলেন, তেল মশলা মাখিয়ে একবারে মুরগি বসিয়ে দিও চুলায় হয়ে যাবে। তো এই অদ্ভুত পদ্ধতিতে রান্না করে দেখলাম মন্দ হয়নি। প্রায় একইরকম স্বাদ। রান্নার আনন্দ তখন পেয়ে গেল
খ্রিস্টানরাও একসময় যিশু খ্রীস্টের ছবি আঁকা এড়িয়ে চলতো। সুতরাং 350 খ্রিস্টাব্দের আগের কোনো ছবি নে ই যিশুর। কিন্তু পরবর্তীকালে যিশুর ছবি নিয়ে খ্রিস্টানদের মধ্যে নানা রকম আগ্রহ দেখা গেছে। বিভিন্ন শিল্পী বিভিন্ন রূপে যিশুকে এঁকেছেন। এসব ছবি নিয়ে খ্রিস্টানরা খুব একটা বিব্রত হয় না।
বরং অনেক খ্রিস্টধর্মী প্রচারকারী সংগঠন তরুণদেরকে প্রতিযোগিতায় বসিয়ে দেয় যে কোন ছবিটি তাদের কাছে বেশি সঠিক মনে হয়। তাদের পরিচালিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে 1977 সালের ছবি য
পিয়ালের ব্লগে পিয়াল একসাথে অনেকগুলো মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত সংবাদের অংশ তুলে ধরেছেন। অনেক লেখার সাথেই তিনি তার মন্তব্য বা ব্যাখ্যা যোগ করেননি। কেউ কেউ একদিনে তার স্ক্যানার নষ্ট হয়ে যাবে বলে রসিকতা করেছেন। কেউ বলেছেন এরকম সংগ্রহ ব্লগে দেয়ার জন্য তারা কৃতার্থ। সবগুলো লেখা আমি আলাদা করে দেখিনি তবে আমার ধারণা পাঠকদের তৃষ্ণা মেটানোর জন্য পিয়াল লেখাগুলোর সূত্র কোথাও না কোথাও উল্লেখ করেছেন।
হতে পারে এগুলো তার নিজস্ব সংগ্রহ। অথবা তিনি কষ্ট করে স্ক্যা
ব্লগের শতক: আমার যত ব্লগ
এই লেখাটি দিয়ে বাংলা ব্লগে আমি শতক বা সেঞ্চুরি অর্জন করতে যাচ্ছি। আশা করি এটাই বাংলা ভাষায় কোনো বাঙালি ব্লগারের প্রথম সেঞ্চুরি। ঐতিহাসিকরা সে বিষয়ে বিতর্ক করবেন। আমি এ লেখায় আমার সব ব্লগের একটি রেখাচিত্র এখানে আঁকতে চাই।
বিভিন্ন ধরনের বিষয়ে আমি লিখেছি। কিন্তু সব বিষয়ে আগ্রহী পাঠক পাইনি। বিষয়ের চেয়ে বাংলাদেশের থেকে বিলেতের সময়ের পার্থক্য একটি বড় কারণ বলে মনে করি। প্রথমে নীচে আমি একটি তালিকা তুলে দিলাম বিষয়গুলোর
1614 -এর সেই লস্কর 'পিটার'
-------------------------------
লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস কাউনিসলই এখন বিলেতে বাঙালিদের প্রধান ঠিকানা। এই কাউনিসলের প্রায় এক তৃতীয়াংশই বাঙালি। এমনকি কাউনিসলের মেয়রসহ অনেক কাউনিসলারও বাঙালি। বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড দেখা যায় সর্বত্র।
সরকারী হিসেবে প্রায় 3 থেকে সাড়ে 3 লাখ বাঙালি রয়েছে ব্রিটেনে। এদের বেশিরভাগই বাংলাদেশের। মূলত: তারা সিলেটের অধিবাসী। পশ্চিম বাংলার বাঙালিরাও আছেন।
কিন্তু অনেকের জানা নেই যে বিলেত
অমি রহমান পিয়াল......................
আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ পাওনা রইলো।
আপনি আপনার সংগ্রহ থেকে যা দিলেন তা আমাদের অনেকের কাছেই সম্পদের মতো।
আমার নিজের মনে হয় এসব পেপারকাটিং সংগ্রহ করে রাখ উচিত বাংলাদেশের স্বার্থে। কিন্তু বাংলাদেশের সরকার তেমন কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেই আমরা যারা যুদ্ধ পরবর্তি প্রজন্ম তারা ইতিহাসহীনতার অন্ধকারে ঘুরপাক খাচ্ছি।
আমার নিজের আগ্রহ ছিলো 50 থেকে 53 পর্যন্ত প্রকাশিত ভাষা আন্দোলনের বিভিন্ন সংবাদের সংকলন । কিন্তু সরকার তেমন উদ্যোগ নিলো না। এখন শুনছি সে সময়ের জাতিয় দৈনিকের অনেক কপি বিলুপ্ত। আমরা আসলেই অদ্ভুত জাতি।
যেমন 71 এর পেপার কাটিং দরকার তেমনই আমাদের দরকার 72 থেকে 79 পর্যন্ত প্রকাশিত পেপারের বিভ
বিশ্বাসীর গলা থাকে আদর্্র। সে বিনয়ী। সে নতজানু। সে কাতর কণ্ঠে গায়, 'খোদা তোমায় ডাকতে জানি না, ডাকার মত ডাকলে খোদায় কেমনে শোনে না'।
সে বিশ্বাস করতে চায়। সে অলৌকিক বিষয় দেখে আরো মুগ্ধ হতে চায়। সে প্রশ্ন করতে চায় না। সে চায় আত্মসমর্পণ করতে। তাই বিশ্বাসীরা সুনামি'র পানিতে দেখতে পায় আল্লাহ'র নাম। একবারও তাদের মনে হয় না লক্ষ মানুষের নির্বিচার মৃতু্যর মর্মস্পর্শী ঘটনার সাথে স্রষ্টাকে জড়ালে তার মর্যাদা বাড়বে কি কমবে।
বিশ্বাসীরা তাকে দেখত