ভালো একটা রসিকতা শুরু হয়েছে দেখা যায়, জটিল রসিকতা, আমি নাকি সবার পোষ্টে ধর্মবানি ঝাড়ছি আর পবলিক খাচ্ছে, শালার পাবলিকও।
একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। কিন্তু পৃথিবীর অন্যান্য দেশে তা খুব একটা জোরের সাথে প্রচারিত হয় না। এর দায় আসলে বাঙালির ও বাংলাদেশের।
মাতৃভাষা দিবসকে জনপ্রিয় করে তুললে নিজেদের এক মহান সংগ্রামকে মহত্তর করে তোলা হয়। সুতরাং বাংলাদেশে একুশে ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠান পালন করা উচিত আরো বেশি বিদেশি পর্যটক, কূটনৈতিক, সংস্কৃতিসেবী, সাংবাদিকদের নিয়ে। যাতে এখবর তাদের দেশে পেঁৗছে।
আর প্রবাসী বাঙালিরা এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করতে প
ফিনসবারি পার্ক মসজিদের ইমাম আবু হামজার 7 বছরের জেল হয়েছে। কিন্তু স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড বলছে, তারা কোনো প্রমাণ পায়নি যে জুলাই 7 এর আত্মঘাতী বোমাবাজরা এই মসজিদে এসেছিলো। বা হামজা তাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছেন। তবে ডেইলি মেইল সেরকম সংবাদ ছাপিয়েছিলো। অন্যদিকে ফ্রানেসর গোয়েন্দা সংস্থা প্রধান এই দাবী অনেক আগে থেকেই করে আসছিলেন।
তবে বিচারক মনে করেন এই যোগসূত্র না থাকলেও হামজা দোষী। কারণ নামাজ পড়ানোর শুরুতে ও শেষে তিনি পাশ্চাত্য বিরোধী যেসব উস্কানিমূলক বক্তব
কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের শৈশব কখনও কাটে না, তারা চিরায়ত শিশু, অক্ষর, ভাষা, শুধু কতিপয় চিহ্ন, পরস্পরের যোগাযোগ করে,
কিন্তু যারা অক্ষরজ্ঞানী অবুঝ, যারা কথা বুঝে না, তাদের বিষয়ে কিছু বলার নেই।
আমার কথা বা মন্তব্য যাদের পছন্দ নয় তাদের নিজেদের নিয়ন্ত্রনে আছে তারা কি পড়বে, কি পড়বে না, আমার ক্ষুদ্্র জ্ঞানে এটাকেই বাস্তবসম্মত মনে হয়। আমার মতামতের দায়ভার শুধু আমার, মনে হয় কতৃপক্ষ প্রথম পাতায় এটা স্পষ্ট করে বলেছেন, কিন্তু কতৃপক্ষ তাদের মতে বিতর্কিত বিষয়গুলোকে পরিহারের উপদেশ দিয়েছেন, সেটা তাদের বিবেচনা,
হাবিব মহাজন ভাই আপনি দুই বার অভিযোগ করলেন, বেশ বিতর্কিত কিছু কথা বললেন, কেউ কেউ আমার পরিবার নিয়ে টানাটানি করলেন, রুচির দীনতা , রুচিহ
ইতিহাস যা ইচ্ছা তাই বলুক। হোক সাধুভ্যালেন্টাইন। হোক অন্য কোনো কারণ। লাভ হোক ব্যবসায়ীদের। তবু বলবো এই যে ভালবাসা দিবসের চল, এ এক মুক্তি। এই যুদ্ধ, সংঘাত, বাদ-প্রতিবাদ, সংঘর্ষ, খুন, বোমাবাজির পৃথিবীতে ভালোবাসা শব্দটির অনেক বেশি গুরুত্বপাওয়া উচিত।
ভালবাসা হোক শর্তহীন, ধর্মহীন, জাতিহীন। ভালবাসা বাসা করে নিক প্রতিটি মানুষের মনে। আর ছড়াতে থাকুক মিলনের সুবাস। ভালবাসা তার আবেশে মদির-মাতাল করে রাখুক সব দসু্য আর জঙ্গিদের। আর পরিবারে পরিবারে, ঘরে-সংসারে
বিশ্বকাপ ফুটবলের আর বাকী নেই। জার্মানি একেবারে প্রস্তুত। ইউরোপের মাটিতে এই কাপ ইউরোপের কেউ জিতবে এ আশাই করছে সকলে। সেক্ষেত্রে ইংল্যান্ডের সম্ভাবনাই সবচে বেশি।
যদি বুকিদের হিসেবে ব্রাজিল ফেবারিট (1-3)। দ্্বিতীয় স্থানে আছে ইংল্যান্ড (1-8)। সেভন গোরান এরিকসন বিশ্বকাপের পরেই ছেড়ে দিচ্ছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল ম্যানেজারের পদ। তারও আশা তিনি ইংল্যান্ডকে পাইয়ে দেবেন কাঙ্খিত কাপটি। সেই 1966-এর পর আর কখনও যে ভাগ্য হয়নি ইংল্যান্ডের। এক বুকিতো আগাম তাদের দুর
বাঁধ ভেঙ্গেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। শুধু আওয়াজ নয়, পাওয়া যাচ্ছে জলের স্রোত। আর সে জল সব সময়ই নির্মল নয়। সাথে আসছে নানা ধরনের আবর্জনা। আসছে বিপুল পরিমাণে। পরিমাণ এত বিশাল যে কোনটি আবর্জনা আর কোনটি অলংকার তা বিবেচনা করে দেখবারও সময় মিলছে না হাতে। আয়োজকরা হিসাব কষে জানিয়েছেন সপ্তাহে ব্লগ লেখা হচ্ছে 250 এর মত। নাকি দিনে?
সুতরাং এখন নতুন সময় এসেছে। জলের স্রোতকে আবার নতুন করে বাঁধতে হবে। দরকার নানা বিভাজনের। নতুবা মুড়ি, চিড়া, ভাত আর ধান সব মিলে
কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে না স্প্যাম। অনাকাঙ্খিত, বিরক্তিকর ইমেইলে ভরে উঠছে আমাদের মেইলবক্স। বিভিন্ন আইএসপি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেইল সার্ভিস তাদের কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বাড়তি বোঝাকে কমাতে খুঁজে ফিরছে এর সঠিক সমাধান।
এওএল ও ইয়াহু একটি নতুন ঘোষণা দিয়েছে। তারা বলেছে স্প্যাম ঠেকাতে তারা ইমেইল প্রতি পয়সা দাবী করবে। অর্থাৎ চালু হবে ইলেকট্রনিক স্ট্যাম্প ব্যবস্থা।
প্রশ্ন হচ্ছে টাকা নিলেই কি থেমে যাবে স্প্যাম। অনেকেই মনে করেন এতে কাজ হবে। কারণ স্প্য
পড়শি'র সন্ধানে লালন ব্যাকুল ছিলেন। আকুল হয়ে পড়শিকে ছুঁতে চেয়েছেন। সে পড়শি তার আধ্যাত্ম জগতের। তার মনভুবনের গহীনে লুকানো পড়শির কথা।
কিন্তু এই যে পৃথিবীর আর সব প্রাণী। একই পরিবেশে ও প্রকৃতিতে আমাদের পড়শি। আমাদের সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধি আর জনবিস্ফোরণে যাদের বাসস্থান উজাড় হচ্ছে। সেসব পড়শির কথা আমরা কি ঠিকমত জানি?
3 থেকে 10 মিলিয়ন এমন পড়শি আছে আমাদের। এই পৃথিবীতেই তারা বাস করে। এখন পর্যন্ত মাত্র দেড় মিলিয়নের নাম-ধাম বিজ্ঞানীদের খাতায় উঠেছে। বাকীরা
ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি আজ বলেছেন, যে মুহাম্মদ (দ:) কাটর্ুন প্রকাশের ঘটনাটি ইহুদিদের একটি ষড়যন্ত্র। প্যালেস্টাইনে হামাসের বিজয়কে কালিমাযুক্ত করতে তাদের এই ফন্দিফিকির।
যদিও খামেনির এই বক্তব্য থেকে উদ্ধার করা কঠিন যে, এরকম একটি ষড়যন্ত্র থেকে ইসরাইলি বা ইহুদিরা কিভাবে লাভবান হবে। তবে ইরান ইইউ'র হুমকি সত্ত্বেও ডেনিস পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইরান সরকারের তা না করে উপায়ই বা কি? তবে বাংলাদেশ সরকার কি তা করবে?
ইসলাম সংবিধান অনুযা