"অনাত্মিয় জন্ম তুই মৃত্যু ফেরত দে"
সম্পুর্ন অচেনা ক্লান্তি এই জীবনযাপন। অর্থহীন স্বার্থকতার দৌড়, আর প্রত্যাশার চাপে মানুষ সংকুচিত, বেশ কিছু অপুর্নতা লুকিয়ে রাখে নিজের ভিতরে।
সব কিছু উজার করে দেওয়ার মতো কোনো আদর্শ নেই তাই নিজেকে বিলীন করার মাহত্ব নেই আধুনিক মানুষের। জীবনের গতি আর রুপরেখা স্পষ্ট বলেই কোনোরকম বিভ্রান্তিতে জড়িয়ে নিজেকে অপরিহার্য ভাববার বোকামিও করে না মানুষ- এটুকু নিস্পৃহ বিচ্ছিন্নতা মানুষে মানুষে থাকেই।
খুব বেশি আত্ম সচেতন মানুষের গল্পই এমন। কিছুটা গোপনিয়তা, স্পর্শাতিত অতীত আর স্পর্শহীন চলমান বর্তমান আছে- সেটুকুই মানুষ কিংবা আলাদা সত্তা মানুষের-
আমরা ক্রমাগত পরস্পরের দিকে ছুটে যাচ্ছি, পরস্পরে ঝুকে থাকছি,বিলীনতার গোপন আ
মায়ের একটা কথা মনে পড়ছে, কোনো একদিন হিল্লা বিয়ের ফতোয়া দেখে বলেছিলেন, হাদিস 3 রকম, সাহিহ হাদিস, ভুল হাদিস আর মুখারি হাদিস, বেশ কিছু ভালো খবর শুনলাম, মনটা উৎফুল্ল ছিলো বেশ, মানুষের শুভবোধ, মানুষের মমত্ব, প্রায় বিলুপ্ত এসব ঘটনা যখন ঘটে, এই আকালে এর চেয়ে বড় সংবাদ হয় না, শুভ সংবাদ দিয়ে শুরু করি।
আমার কয়েকজন নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু পথের শিশুকে নিয়ে একটা প্রকল্প দাড়া করেছে, যেখানে এই শিশুগুলোর মৌলিক অধিকারগুলো পুরন করা হবে। তাদের মাথার উপরে একটা ছাদ থাকবে, তাদের পরিধেয় বস্ত্র থাকবে, তাদের চিকিৎসার ব্যায়, শিক্ষার খরচ সম্মিলিত ভাবে আমরা সবাই দিবো। সংশয়ি মন আমার, শুনলাম ভালো লাগলো, কিন্তু পরে মনে হলো, মাত্র 4 থেকে 5 জন, সর্বোচ্চ 10জনকে আমরা সামলা
এইমাত্র লেখা শুরু করলাম। আজকে মন ভাল নেই। আম্মা, অপু আর ঢাকার জন্য কষ্ট হচ্ছে। এটা নতুন কিছু না। গত এক বছর ধরে এভাবেই চলছে। সাইক্লিক অর্ডারে একটা না একটা কিছু নিয়ে মনটা খারাপই রয়ে যায়। কিছুই ভাল লাগেনা।এখন তাই আর লিখবনা। আবার আরেক দিন। ও আচ্ছা, সবাইকে আমার শুভেচ্ছা
হে যাকারিয়া , আমি তোমাকে একটি পুত্রের সুসংবাদ দিচ্ছি, তার নাম হবে ইয়াহইয়া, (সুরা মারিয়ম- আয়াত- 7)
যখন বান্দার জন্ম হয় তখন জানা ছিলো না তার 2000 বছর পরে আরও এক বান্দার জন্ম হবে, পবিত্রভুমিতে, তার নাম তাকে সম্মানিত করবে, এবং নামের রহমতে সে কৌশলে হবে সেনাবাহিনীর প্রধান, মাঝে কেটে গেছে 2000 বছর, এই নামের উৎপত্তি হয়েছে ইশ্বরপ্রদত্ত নামের মহিমা আছে, ইতিহাস সাক্ষী, ইশ্বর যাকে ইচ্ছা সম্পদ দান করেন, যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন, নিশ্চয়ই জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন আছে, কিন্তু মানবজাতি তোমরা বড়ই ব্যাগ্রতা দেখাও, সমাপ্তিতে নিয়ে যাবো.। মাঝে কিছু কাল কাটিয়ে যাবে আনন্দে , তবে অহেতুক হতয়া করো না, দুর্বলের উপর অত্যাচার করো না, ন্যায়পরায়ন শাসক হবে, প্রজাপালন করবে
নরসিংদী জেলার মনোহরদীর ইউএনও রেইনট্রি কাটার নির্দেশ দিয়েছেন। সে নির্দেশে অনেক রেইনট্রি কাটা হয়ে গেছে। দেশের কিছু পত্রিকায় রেইনট্রি কাটাকে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতিসাধন হিসেবে চিহ্নিত করে প্রচুর লেখালেখি হচ্ছে। ডেইলি স্টারে অত্যন্তকড়া সম্পাদকীয় লেখা হয়েছে আজ।
সাংবাদিকরা কিছু বৃক্ষ বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন করেছিলেন রেইনট্রি পরিবেশের জন্য খারাপ কিনা? তারা জবাব দিয়েছেন এরকম কোনো কথা তারা কোথাও শুনেননি এবং কোনো বইয়ে পড়েন নি।
বিশেষজ্ঞদের এই অজ্ঞতায় আমি হ
লিখব ভেবেছিলাম আগেই। নিলয় দাশ মারা গেছে 11ই জানুয়ারি। বেচারা তেমন খবরের শিরোনাম ছিলো না। আমার শোনা একটা এলবাম এর বাইরে হয়তো আরও কিছু গান থাকতে পারে। কত যে খুজেছি তোমায় আমার খুব পছন্দের গান নয় তবে অনেকের পছন্দ।
কোনরকম রাখঢাক না করে বলা যায় আমার দাদারা কট্টর মুসলিম লীগার। তারা 71এ শান্তিবাহিনীর সদস্য ছিলো। তাদের মধ্যে রাজনীতিতে সক্রিয় মানুষটা পরে আহলে হাদিস আন্দোলনের সদস্য । এবং আশ্চর্য এই প্রায় 28বছরতারা তাদের অবস্থান অক্ষুন্ন রেখেছে। তাদের বিশ্বাস জাহানারা ইমামের চরিত্রের গোলমাল আছে। এবং মুজিব স্বায়ত্বশাসন চায় নি পাকিস্তানের ধ্বংস চেয়েছিলো।
তাদের সবচেয়ে ছোট জনের সাথে আমার একদিন সারাদিন তর্ক হয়েছে। অবশেষে তিনি স্বীকার করলেন কিছুটা ভুল আল বদর আল শামসেরা করেছিলো।এটা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া লজ্জা ।
আগের লেখায় আমি যখন বলি যে ব্লগে কি লিখবেন তার একটি নির্দেশিকা থাকা দরকার, তখন অনেকেই একে অপ্রয়োজনীয় বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু এর যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা ক্রমশ: আরো তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে।
জ্যোতির্ময় ঘোষবাবুর স্প্যাম-মত ব্লগ সমস্যা তো আমরা দেখলাম। জাকিরুল হক তালুকদারের লেখা নিয়েও একই সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেকে তার লেখা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় তিনি পালটা একটি লেখা লিখেছেন আগে ব্লগের সংজ্ঞা জেনে আসুন।
সুতরাং এই যে সংজ্ঞা নিয়ে বিরোধ তার একটা সমাধান
আগের লেখায় আমি যখন বলি যে ব্লগে কি লিখবেন তার একটি নির্দেশিকা থাকা দরকার, তখন অনেকেই একে অপ্রয়োজনীয় বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু এর যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তা ক্রমশ: আরো তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে।
জ্যোতির্ময় ঘোষবাবুর স্প্যাম-মত ব্লগ সমস্যা তো আমরা দেখলাম। জাকিরুল হক তালুকদারের লেখা নিয়েও একই সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেকে তার লেখা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় তিনি পালটা একটি লেখা লিখেছেন আগে ব্লগের সংজ্ঞা জেনে আসুন।
সুতরাং এই যে সংজ্ঞা নিয়ে বিরোধ তার একটা সমাধান
শ্যাম, আমার স্কুলজীবনের বন্ধু।একই পাড়ায় থাকা,একই মাঠে খেলা। পরে আমি অন্য স্কুলে চলে গেলাম, আর সে স্কুল , পাড়া ছেড়ে গেল গ্রামে। কাঞ্চন গ্রাম, তার নানা বাড়ি। বছরখানেক পরে দেখা, স্কুলের বেতন দিতে পারবে না তাই তার শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি, শোলা দিয়ে বিভিন্ন খেলনা তৈরী করছে। আমি হাতের কাজে পটু না তাই চেষ্টা করেও খেলনা তৈরীর বিদ্যা শিখতে পারি নি। পাখি তৈরীটা আমার লোভের জিনিষ ছিলো। ওটার সাথে একটা ধনুকের মতো কঞ্চি থাকতো, চাপ দিলে পাখি মাথা নাড়াতো। তখন বিশাল বন্যা। 88 , স্কুল বন্ধ। শ্যামে র সাথে দেখা, যাচ্ছে গ্রামে। বললাম আমিও যাবো। চল, বলে রওনা হলো। রেল লাইন ধরে হাটা। হাটতে হাটতে রেল ব্রীজ, শিমুল তলা, শ্মশানের হাট, আমার দুরত্বের সব সীমা শেষ। যতবার বলি