অনেক কষ্টে ফোন করে হোটেল বুক করলাম ইন্টারলেক-এ। জিনিভা থেকে দু ঘন্টার ট্রেন। ওখানে লেক তো আছেই। কাছেই হচ্ছে ইউরোপের মাথা। উঁচু পর্বত। বুকিং করতে ইন্টারনেটে ঢুকেছিলাম। দেখি সামহোয়ারইনব্লগ শুধু পড়া যায় না, লেখাও যায়। সবাইকে সুইজারল্যান্ডের শুভেচ্ছা। ক্যামেরাটা বেয়াদবি করছে। সুতরাং ছবি উঠাচ্ছি কম। তবে এখন ক্যামেরার দোকানের দিকে হামলা করতে যাচ্ছি। দেখা যাক কি হয়!
অনেক কষ্টে ফোন করে হোটেল বুক করলাম ইন্টারলেক-এ। জিনিভা থেকে দু ঘন্টার ট্রেন। ওখানে লেক তো আছেই। কাছেই হচ্ছে ইউরোপের মাথা। উঁচু পর্বত। বুকিং করতে ইন্টারনেটে ঢুকেছিলাম। দেখি সামহোয়ারইনব্লগ শুধু পড়া যায় না, লেখাও যায়। সবাইকে সুইজারল্যান্ডের শুভেচ্ছা। ক্যামেরাটা বেয়াদবি করছে। সুতরাং ছবি উঠাচ্ছি কম। তবে এখন ক্যামেরার দোকানের দিকে হামলা করতে যাচ্ছি। দেখা যাক কি হয়!
মানুষ কেনো উপাসনা করে? এই প্রশ্নটার উত্তর বিষয় নিরপেক্ষ থেকে দেওয়ার প্রচেষ্টা করে দেখা যাক, অবশ্যই অতিমাত্রার বিমুর্ততা না রেখে, সাধারন কিছু শব্দ ব্যাবহার করে উত্তরটা খোঁজার চেষ্টা করা ভালো। শব্দের ঝংকারে মানুষের ভাবনা বদলে যেতে পারে।উপাসনার বিষয়টা সন্তোষের। এখানে প্রশান্তি পাচ্ছে কে? যে উপাসক সে প্রশান্তির জন্য উপাসনা করে নাকি যে উপাস্য তার প্রশান্তির জন্য উপাসক উপাসনা করে।সত্ত্বা 2টা। এক জন যার উপাসনা করা হচ্ছে এবং অন্য জন ভক্তপুরুষ যে উপাসনার অং বং চং উচ্চারণ করছে, বিভিন্ন প্রক্রিয়ায়, দৈহিক কসরতে নিজের ভক্তি নিবেদন করছে।প্রণত হওয়ার বিষয়টা নিজের হীনতাকে স্ব ীকার করে নেওয়া। সভ্যতার ইতিহাস তাই বলে। মানুষকে উপাস্য বানানোর সময়, ক্ষমতাধরদের সা
বিষয়টা বিবেচনাবোধের, সাদিক হামজা ইউসুফের একটা ভিডিও লিংক দিয়েছিলো, সেটা দেখে আবার মনে পড়লো কথাটা, কথাটা আবার মনে পড়লো হামজা ইউসুফের কেনো আমি ইসলাম গ্রহন করলাম ওটা শুনে,মানুষের বিবেচনাবোধ মানুষকে যা যা ভাবতে বলে ধর্মের মূল বানী সেখানেই, মানুষ মানুষের মধ্যে ঐক্য, সহমর্মিতা, মানবিকতা, ভালোবাসা, কোমল সব অনুভিতির সহাবস্থানের পন্থা খুঁজে নেওয়া, ধর্মের মূল সূর এটাই, বাইরে একটা খোলস আছে, আছে প্রচারকের ছাপ, আর উপসনা পদ্ধতির পার্থক্য আছে।এই বিষয়টার বাইরে কেউ যদি অন্য কিছু খুঁজে পায় ধর্মে তাহলে সেটা তার উন্নত মস্তিস্কের ফসল। সাধারন মানুষ এবং ধার্মিক মানুষের ভেতরের ঐক্যের জায়গাটা এই মনুষ্যত্ববোধের জায়গায়, এখানে লাল-নীল-হলুদ-সাদা বিভাজন নেই। মানুষের মান
মার্ক টুয়েন হওয়ার চেষ্টা যে করিনি তা নয়। সৈয়দ আলীকে ধন্যবাদ, উৎসাহটা তিনিই দিয়েছিলেন। মার্ক টুয়েনের গোপন কৌশলটা জানিয়ে বইকেনা নামক একটা রম্য-প্রবন্ধ তিনি লিখেছিলেন। টেক্সটবুক বোর্ড কি ভেবে সেই রম্যলেখা পাঠ্য বইতে দিয়েছিল। যারা পড়েননি তাদেরকে বলি বইকেনার সাথে মার্ক টুয়েনের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বই ধারে আনতেন। তারপর ফেরত দিতে ভুলে যেতেন। তবে তার ঘরে বই স্তুপের মত ছড়িয়ে থাকতো। কারণ বইয়ের শেলফ তো কেউ ধারে দেয় না। কিন্তু আমার সমস্যা শেলফে নয়, বই জো
আমার বস্ মানুষটা মাথা মোটা টাইপ লোক। নিজে যা ভালো মনে করে সেটাই করবে। গ্রুপ-ওয়ার্কের নামে সবাইকে নিয়ে ব্রেইন স্টর্মিং সহ নানান সব হাবিজাবি কাজ করবে। শেষে দেখা যাবে - নিজের নেয়া সিদ্ধান্তে অটল। ব্যাপারটা বুঝতে আমার বেশী দিন লাগেনি। তাই এখন তার সাথে আমার সহজাত স্বভাবে কথা বলি না। সব উলটা-পালটা স্টাইলে কথা বলি। খেয়াল করেছি - এটাই তার পছন্দ।এই যেমন আজ। আজ আমি অফিসে আসলাম সাড়ে এগারোটায়। ড্রেস কোডের কোন তোয়াক্কা না করে জিন্স আর কেড্স পরে আসলাম - এটা দ
তৃতীয় বিশ্বের যুবকরা এতদিন শরীরে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হয়েছে, এ নিয়ে উন্নত বিশ্বের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। কিন্তু একসময় ব্রিটেন আবিষ্কার করলো তার মাটিতে জন্ম নেয়া, ব্রিটিশ কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা যুবকেরা ইসরাইল, ইরাকে গিয়ে আত্মঘাতী হচ্ছে। কি এক পররাষ্ট্রনীতির অজুহাতে লন্ডনে ট্রেনে বোমা ফাটাচ্ছে। তারপর থেকে ব্রিটিশ মিডিয়া, রাষ্ট্র জানতে উদগ্রীব এসব মৌলবাদী যুবকদের সম্পর্কে। কী তাদেরকে প্রাণিত করে এই আত্মধ্বংসে? চ্যানেল ফোরে বেশ কয়েকটি ডকুমে
তৃতীয় বিশ্বের যুবকরা এতদিন শরীরে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হয়েছে, এ নিয়ে উন্নত বিশ্বের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। কিন্তু একসময় ব্রিটেন আবিষ্কার করলো তার মাটিতে জন্ম নেয়া, ব্রিটিশ কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা যুবকেরা ইসরাইল, ইরাকে গিয়ে আত্মঘাতী হচ্ছে। কি এক পররাষ্ট্রনীতির অজুহাতে লন্ডনে ট্রেনে বোমা ফাটাচ্ছে। তারপর থেকে ব্রিটিশ মিডিয়া, রাষ্ট্র জানতে উদগ্রীব এসব মৌলবাদী যুবকদের সম্পর্কে। কী তাদেরকে প্রাণিত করে এই আত্মধ্বংসে? চ্যানেল ফোরে বেশ কয়েকটি ডকুমে
ব্যবসায় ভাটা পড়লে সব মুদিই টের পায়। ভোটার কমে গেলে নিরূপায় হয়ে পড়ে রাজনীতিবিদ। পূজারী কমতে থাকলে ভবিষ্যতের চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয় পুরোহিত। অর্থনৈতিক বিষয়টা বাদ দিলেও মনের শান্তি নষ্ট হওয়াটাও ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠার একটি কারণ হতে পারে। বিশ্বাসের অধোগতিতে বিরক্ত হন ধর্মীয় নেতারা। তেমনি ক্ষুদ্ধ ঈশ্বরপুত্রের ধর্মের অনুসারী পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট। তিনি ক্ষুদ্ধ নানা রকম গানের যন্ত্রের উপর। এমপিথ্রির জনপ্রিয়তায় এখন অসংখ্য মানুষের কানের কাছে গান। আইপড এক্ষেত্রে পছন্দ
ব্যবসায় ভাটা পড়লে সব মুদিই টের পায়। ভোটার কমে গেলে নিরূপায় হয়ে পড়ে রাজনীতিবিদ। পূজারী কমতে থাকলে ভবিষ্যতের চিন্তায় উদ্বিগ্ন হয় পুরোহিত। অর্থনৈতিক বিষয়টা বাদ দিলেও মনের শান্তি নষ্ট হওয়াটাও ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠার একটি কারণ হতে পারে। বিশ্বাসের অধোগতিতে বিরক্ত হন ধর্মীয় নেতারা। তেমনি ক্ষুদ্ধ ঈশ্বরপুত্রের ধর্মের অনুসারী পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট। তিনি ক্ষুদ্ধ নানা রকম গানের যন্ত্রের উপর। এমপিথ্রির জনপ্রিয়তায় এখন অসংখ্য মানুষের কানের কাছে গান। আইপড এক্ষেত্রে পছন্দ