পরিশুদ্ধ গন যদি অশ্লীলতার ঘ্রান পান, ক্ষমাপ্রাথর্ী আমি অভাজন ।
ধরুন গিয়ে পাগলা বিনয়কে (বদ্ধ উন্মাদ । পালিয়ে এলো রাঁচী মেন্টাল থেকে । বছরের কয়েক মাস এখনো শেকল বন্দী হয় ।)
আর ধরতে পারেন সাধক শঙ্কু কে ও । ও বেটা কেনো আবদার করে?
ভ্রাত ধুসর গোধূ--> লুকিয়ে পড়ে ফেলিস, আওয়াজ দিবিনা কিন্তু ।
***********************************
চাঁদের গুহার দিকে
চাঁদের গুহার দিকে নির্নিমেশ চেয়ে থাকি, মেঝের উপরে দাঁড়ি
এই পোষ্ট না করলে ও চলতো...
এই পোস্টে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের ওয়েবসাইটে র হোমপেজে ইন্দিরা গান্ধী' র ছবি বিষয়ক কিছু আলোচনা হয়েছে ।
আমি ওখানে একটা মন্তব্য করেছি, যা সম্মানিত ব্লগারের ভাবনার সাথে ভিন্ন ছিলো । ভিন্ন ছিলো রাসেল(.......) ও অ:র:পি' র মন্তব্য ও । ভিন্নমত কেই ব্লগার ভদ্্রলোক অপ্রাসংগিক আখ্যা দিয়েছেন এবং বলেছেন মন্তব্য ম
1 চোখের ভেতর বসত করে লক্ষ হাজার রাগচোখের ভেতর সাত সমুদ্দরচোখের নিচে দাগ। 2 চোখের নিচের কালিগুলো অনেক আগের মরচে পড়া কেউ বা ভাবেন শখের বশে বেখেয়ালে সৃষ্টি করা। 3 অনেক কিছু দেখছি কিন্তু চোখ দিয়ে চোখ যায় না দেখা তাই বলে আর হচ্ছে নাকো রূপ-চর্চার কাব্য শেখা। 4 কেউ কেউ হঠাৎ চমকে উঠে- কালি কেন চোখের নিচে ? সত্যি কথা শুনেও ভাবে বলছি আমি নিছক মিছে! 5 ভাবছি এবার থাকবো জেগে চোখ দুটোকে ঘুম পাড়িয়ে কালো চোখের স্বপ্নগুলোধরতে হবে হাত বাড়িয়ে।
[
'এ ভরা ভাদরে, মাহে ভাদরে শূন্য মন্দির মোর' --- সেই চর্যাপদ থেকে শুরু করে তীব্র আধুনিকতা--- 'চুম্বনে যদি সন্তান হতো তবে আজ তুমি জননী হতে' ---আমার কবিতা পড়ার মুগ্ধতা । এই ভয়াব হ মুগ্ধতার জন্য ই বোধ করি নিজে আর সাহস করিনি কবিতা লেখার ।
বছর দুয়েক আমি বন্দী ছিলাম মেঘ পাহাড়ের দেশ শিলং এ । [ইংলিশ]গবমযধষধুধ-- ডযবৎব পষড়ঁফবং পড়সব ঃড় ুড়ঁৎ যড়সব[/ইং িলশ] ।কবিতা ছিল সে সময়ে আমার উজ্জ্বল উদ্ধার ।
শিলং ইংলিশভাষী শহর । বাংলা পেতাম না । চলে যেতাম 90 মাইল
আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব
আবহাওয়া কেমন, বাইরে বৃষ্টি পড়ছে না বাতাস বইছে হু হু, তা জেনে আমার কী লাভ, যদি গট গট পা ফেলে দরজা পেরিয়ে গিয়ে খোলা আকাশের নীচে না দাঁড়াই। চেয়ার টেবিলে আটকে থাকতে কখনও আমার খারাপ লাগে না, তাই বলে একটানা এরকম উপাসনার নিমগ্নতায় ল্যাপটপে উবু হয়ে ঝুলে থাকা বৌদ্ধের মূর্তি মূর্তি নির্বাণপ্রাপ্তির চেয়েও প্রাণহীন। নিজেকে প্রবোধ যে দিতে পারছি সবসময় এমন নয়, মনোযোগের বড়শি থেকে টোপটা আলগা হয়ে জলের তলে ডুব মারলে অজুহাত ফর্দ বানিয়ে উঁকি-ঝুঁকি মারা হয়ে যাচ্ছে ব
সংবিধান সকল আইনের উৎস এবং যেকোনো প্রচলিত আইন যা সংবিধানকে লঙ্ঘন করবে তা বাতিল বলে গন্য হবে- এমন কথা বলা আছে বাংলাদেশের সংবিধানে। সংবিধান খুব ভালো জিনিষ, আধুনিক রাষ্ট্রের গঠনতন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্রের নাগরিকত্বের শর্ত বলা আছে, বলা আছে নাগরিকের অধিকারের কথা, বাংলাদেশের সংবিধানেও অনেক কথাই বলা আছে।তবে এই 7ম অধ্যাদেশ যেখানে বলা আছে আইনানুগতার কথা সেই একটা সমস্যা সমাধানের জন্য যতবার সংবিধানের মৌলিক চরিত্র বদল হয়েছে ততবারই একটা বাড়তি অংশ যুক্ত করে বা ম
আর তিনটি দিন। 72 ঘন্টা। তারপর সংশোধিত চূড়ান্ত খসড়া ধরিয়ে দেব ববের হাতে। 5ম অধ্যায়ের মাঝামাঝি এসে পৌঁছেছি এখন। সবকিছু সংশোধন করে নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করছে। আবার মাঝে মাঝে নিজের লেখা পড়ে নিজেরই অবাক লাগছে এ কখন লেখলাম। ছোটখাটো কত যে ত্রুটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। রেফারেনিসং-এ যত ভুল হয়। সালের পর কোলন না দিয়ে সেমিকোলন দেয়া। শুধু সংখ্যা না লিখে পৃষ্ঠা নাম্বার কথাটাও সামনে জুড়ে দেয়া। এসব খুটাতে খুটাতেই সময় যাচ্ছে। তারপরও এ্যাপেনডিক্সটা বাকী থেকে যাবে। এক
আর তিনটি দিন। 72 ঘন্টা। তারপর সংশোধিত চূড়ান্ত খসড়া ধরিয়ে দেব ববের হাতে। 5ম অধ্যায়ের মাঝামাঝি এসে পৌঁছেছি এখন। সবকিছু সংশোধন করে নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করছে। আবার মাঝে মাঝে নিজের লেখা পড়ে নিজেরই অবাক লাগছে এ কখন লেখলাম। ছোটখাটো কত যে ত্রুটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। রেফারেনিসং-এ যত ভুল হয়। সালের পর কোলন না দিয়ে সেমিকোলন দেয়া। শুধু সংখ্যা না লিখে পৃষ্ঠা নাম্বার কথাটাও সামনে জুড়ে দেয়া। এসব খুটাতে খুটাতেই সময় যাচ্ছে। তারপরও এ্যাপেনডিক্সটা বাকী থেকে যাবে। এক
একটি ফুলদানী
মহামান্য জেনারেলের টেবিলের উপর ।
ফুলদানীটি নিরেট কাঁচ ।
পাঁচটি লাল গোলাপ
ট্যাংকের নীচে একটি শিশু, বয়স পাঁচ ।
একটি শিশু, পাঁচটি তারা-
জেনারেলের কাঁধে র শোভা ।
ফুলদানীতে পাঁচটি শিশু, একটি গোলাপ । ট্যাংকের নীচে পিষ্ট শিশু,
গোলাপ পাঁপড়ি---শোভা বাড়ুক
ট্যাংকটির আছে অগুনতি মুখ ।
***********************************
SAMIH AL-QASIM এর কবিতা ।
SAMIH সেই পাঁচ লক্ষ ফিলিস্তিনির একজন ,যাদের বাস মুল ইসরাইল