সময়টা 1940 এর মাঝামাঝি। মিশরে তখন বৃটিশ লোকজন চুটিয়ে ব্যবসা করে নিচ্ছে। এরকমই একজন কটন ব্যবসায়ী হেনরী অস্টেন; স্ত্রী ক্যাথেরিন ও একমাত্র কিশোর সন্তান চার্লসকে নিয়ে আলেকজান্ডৃয়ায় রাজত্ব করে চলেছে। প্রভাব প্রতিপত্তি, বিশাল বাগান - ব্যবসা, রাজকীয় বাড়ী, চাকর-বাকরের কমতি নেই।কিশোর চার্লস ছোটবেলার খেলার সাথী কারিমা-র প্রেমে পড়ে যায়। অথচ সামাজিক অগ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারটি তারা দু'জনই বুঝতে পারে । হেনরির অফিসের গাড়ীর ড্রাইভার কারিমার বাবা মোস্তফা। কারিমাও
বাংলাদেশ সময় রাত 1 টা এখন, সারা দিন কেউ আসে নি এখানে।গতকাল করা বিতর্কের পোষ্টে কোনো মৌলবাদী দলের প্রতিনিধি এসে তাদের ভিত্তিহীন কথার সপক্ষে কোনো বক্তব্য পেশ করেন নাই, এমন কি তাদের হাতে যেসব অলীক তথ্য নেই, তা সংগ্রহের জন্য কোনো সময় প্রার্থনাও করেন নি।একটা অর্থ হতে পারে তারা সবাই মুক্তিযুদ্ধের অসামপ্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাস করে, অথবা, তাদের ভিত্তিহীন কথার সপক্ষে কোনো প্রমান তাদের নেই, তারা মিথ্যা ভিত্তির উপর সাজানো রাজনীতি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, এর যেকোনো টি সত্য হলে তাদের ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। এখানে শিবির কর্মি কম নেই, সবাই সুযোগ পেলে গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, আল মুজাহীিিদ, কামরুজ্জামানের নামে বিভিন্ন বক্তব্য দেয়, কেউ কেউ দলীয় পত
অনেকেই এই পোষ্টের বিষয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করেছে, তাদের মতের প্রতি আমার শ্রদ্ধাও আছে, এরপরও তাদের মতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেও গনমতের বিপক্ষে এই পোষ্ট করলাম।
মৌলবাদী গোষ্ঠি সবসময়ই ক্ষমতাবানদের পা চাটা কুকুর, তারা সব সময় স্বার্থসিদ্ধির সম্ভবনায় ক্ষমতাবানদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলেছে, উপমহাদেশের রাজনীতিতে প্রথম বার বঙ্গভঙ্গের সময়ে জল ও পানির রাজনীতি শুরু হয়েছিলো। শুরু হয়েছিল এরও কিছুদিন আগে যখন ফার্সির বদলে হিন্দিকে দাপ্তরিক ভাষা করা হলো।
সেসময় মুসলীম লীগ গঠিত হয়েছিলো মুসলমানদের ব্রটিশ আনুগত্য আনার জন্য, যে কারনে জিন্নাহ মুসলীম লীগ গঠিত হওয়ার প্রথম 1 যুগ মুসলীম লীগের রাজনীতি করেন নি। তখন জিন্নাহর রাজনীতি ছিলো ভারতের স্বাধীকারের রাজনীতি,
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ নিয়ে অনেক এঁড়ে তর্ক আমরা করি, করছি, করবো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে? কে প্রথম জাতীয় পতাকা উড়ালো? কে সেই জাতীয় পতাকা উড়ানোর জন্য প্রথম বাঁশ দিলো এর সবই ব্যক্তির প্রয়োজনে আলোচনায় আসে। এসবে না গিয়ে বরং চলুন খুঁজি কবে থেকে আমাদের ভূখন্ডটির নাম বাংলাদেশ হলো। কে কবিতার জন্য শব্দটি ব্যবহার করলো প্রথমে। কে নতুন একটি দেশ সৃষ্টির স্বপ্নকল্পনায় রাজনৈতিকভাবে এই নাম ব্যবহার শুরু করলো। স্বাধীন হওয়ার আগে দেশটির নাম অতি অবশ্যই ছিল পূর্ব
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ নিয়ে অনেক এঁড়ে তর্ক আমরা করি, করছি, করবো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে? কে প্রথম জাতীয় পতাকা উড়ালো? কে সেই জাতীয় পতাকা উড়ানোর জন্য প্রথম বাঁশ দিলো এর সবই ব্যক্তির প্রয়োজনে আলোচনায় আসে। এসবে না গিয়ে বরং চলুন খুঁজি কবে থেকে আমাদের ভূখন্ডটির নাম বাংলাদেশ হলো। কে কবিতার জন্য শব্দটি ব্যবহার করলো প্রথমে। কে নতুন একটি দেশ সৃষ্টির স্বপ্নকল্পনায় রাজনৈতিকভাবে এই নাম ব্যবহার শুরু করলো। স্বাধীন হওয়ার আগে দেশটির নাম অতি অবশ্যই ছিল পূর্ব
সমপ্রতি একটা পোষ্ট পড়লাম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিষয়টা স্পর্শকাতর, আমাদের অনেকের আবেগের জায়গা এটা, আমাদের অনেকের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জায়গাটা নিয়ে সন্দেহ নেই কোনো। মুজিবনগর সরকারের ঘোষনা যে আসলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সারমর্মটা ধারন করে আছে এ বিষয়েও আমাদের কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশ রাষ্ট্রগঠনের প্রতিটা পর্যায়ে বাংলাদেশের অসামপ্রদায়িক চেতনাই ছিলো মূল ভিত্তি- এই বিষয়টাকে প্রশ্ন করা হচ্ছে যখন এই বিষয়ে সন্দেহ নিরসনের জন্য একটা সুস্থ বিতর্কের আয়োজন করা যেতে পারে।এটা যেকোনো দিন হতে পারে, আমি প্রস্তুত, কেউ যদি এই বিষয়ে বিতর্ক করতে চায় তাহলে সে যেকোনো দিন হাজির হতে পারে, তবে জামাত শিবির সহ আর যত মৌলবাদী মানুষেরা এই বিষয়টা
জর্জ হ্যারিসন নাম ধরে ডাকছেন ।
একে একে মঞ্চে এসে উঠছেন সেতার লিজেন্ড রবি শংকর, সরোদ সম্রাট ওস্তাদ আলী আকবর খান, তবলার গুরু আল্লারাখা ।
তারপর শুরু তিনজনের মিলিত পরিবেশনা ।
আমি নিজে ক্লাসিকেলের 'ক' ও বোঝিনা । মমতাজ থেকে রবীঠাকুর সর্বভূক । তবু এই তিন লিজেন্ডের ক্লাসিকেল পরিবেশনায় চোখ আটকে যায় , যেনো একটা প্রতিযোগীতা পরস্পরকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ।
মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে জর্জহ্যারিসন আয়োজিত কনসার্টের এই পর্বটা আজ আপলোড হলো youtube এ ।
ভাই-বোন কথাটা শোনামাত্র মনের মনিটরে যে ছবি ফেড-ইন হয়ে স্থির হয় তা হলো ব্রাদার্স ও সিস্টার্সের। একটি ম্যাগাজিন। সারারাত কম্পিউটার ল্যাবে গ্রুপ এ্যাসাইনমেন্ট বানিয়ে কফি খেতে নীচে নেমেছি। ফ্লিন্ডার্স স্ট্রিট স্টেশনের ঠিক উল্টোদিকে ছিল আমাদের মেলবোর্ন সিটি ক্যাম্পাস। ভেন্ডিং মেশিন থেকে তিতকুটে কফিভরা ডিসপোজেবল কাপ হাতে নিয়ে ফিরতেই গেটের গোড়াতে দেখলাম অনেকগুলো ম্যাগাজিনের কপি। ব্রাদার্স এ্যান্ড সিস্টার্স। ফ্রি। হাতের কাছে ছাপানো অক্ষর পেলেই আমি পড়তে
ভাই-বোন কথাটা শোনামাত্র মনের মনিটরে যে ছবি ফেড-ইন হয়ে স্থির হয় তা হলো ব্রাদার্স ও সিস্টার্সের। একটি ম্যাগাজিন। সারারাত কম্পিউটার ল্যাবে গ্রুপ এ্যাসাইনমেন্ট বানিয়ে কফি খেতে নীচে নেমেছি। ফ্লিন্ডার্স স্ট্রিট স্টেশনের ঠিক উল্টোদিকে ছিল আমাদের মেলবোর্ন সিটি ক্যাম্পাস। ভেন্ডিং মেশিন থেকে তিতকুটে কফিভরা ডিসপোজেবল কাপ হাতে নিয়ে ফিরতেই গেটের গোড়াতে দেখলাম অনেকগুলো ম্যাগাজিনের কপি। ব্রাদার্স এ্যান্ড সিস্টার্স। ফ্রি। হাতের কাছে ছাপানো অক্ষর পেলেই আমি পড়তে
আমরা যা সত্য ভাবি সত্য কি আসলে তাই? আমদের কল্পনার নির্মান আর আমাদের বাস্তবতার মধ্যে সীমানা টানে আমাদের অভিজ্ঞতা- আমাদের অভিজ্ঞতার বাইরে চলে গেলেই পরিচিত সত্যের বাইরেও জীবন যাপন সম্ভব, হয়তো জীবনটা কোনো দীর্ঘস্বপ্ন দৃশ্য, আমাদের চারপাশে যা ঘটছে সবই মায়া-এই দর্শনকে ধারন করে আছে ম্যাট্রিক্স ট্রিলজি।প্রায় 600 মিলিয়ন ডলার আয় করেছে ছবিটা। ঘটনার অভিনবত্বের চেয়ে বেশী আসলে এর ক্যামেরার কাজ। যতটা সম্ভব ততটা সফল ভাবে প্রযুক্তিকে ব্যাবহার করা একটা ভিন্ন ধারার ছবি এটা। মানুষের নিজস্ব দ্্বিধা, অতিরিক্ত যন্ত্রনির্ভরতার উপর শঙ্কা, এবং মানুষের বিবেচনা বোধের উপর বিশ্বাস না থাকার বিষয়টা প্রধান হয়ে এসেছে ছবিতে। মানুষ কোনো একদিন সভ্যতাকে ধ্বংস করে ফেলবে এই ধারনা