রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
মাঝে মাঝে রূচিশীল মানুষের শীতঘুম কাটিয়ে জেগে উঠে কিছু কথা বলে ঘুমিয়ে যায়। বোকাইয়ের পোষ্ট নিয়ে একটা সস্তা স্ট্যান্টবাজী হলো, এইসব রঙ্গরসিকতা এবং রূচিশীলতার ঘ্যাঁনঘ্যাঁনানি দেখলে ভালোই লাগে, ব্লগে সবাই নিজের কথা লিখতে আসে, যেহেতু অনেক মানুষের মধ্যেই স্থুল অর্থে মিল বিদ্যমান তাই তারা স্বমতের মানুষ খোঁজে, এভাবেই মানুষে মানুষে ঐক্য গড়ে উঠে, অন্য সময় হলে সেটা হতো রাজনীতির ময়দান, এই ভার্চুয়াল জগতে সেটাসমমনা ব্লগার। বেশ অনেকদিন আগে অশীলতা নিয়ে জলঘোলা হলো, কিন্তু অশীলতার সংজ্ঞা আর পরিধি নিয়ে কেউ একটা স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিলো না, এমন মানুষ নির্মিত দেয়ালের ক্ষেত্রে যা হয় তাই হলো এখানে, স্যান্ডো গেঞ্জি পড়া টগবগে তরুনীর যৌনউত্তেজক ভঙ্গি দেখেও যেহেতু সম
লেবাননের বিষয় নিয়ে সবাই বেশ উচ্চকিত, সবাই এি সুযোগে নিজের বিবেক ধুয়ে নিচ্ছে লেবাননের শিশুদের রক্ত দিয়ে, তাদের গলায় মানবিকতার সুর উঠে আসছে, দেখতে ভালোই লাগে, বাংলাদেশের পেপার পড়লে মনে হয় ইসরাইলের সৈন্যদের অন্য কোনো কাজ নেই তারা প্রতিদিন লেবাননের নিরিহ মানুষদের না মারলে ঠিকমতো আহারগ্রহন করতে পারে না, আবার এখানের সংবাদ দেখলে মনে হয় হেজবুল্লাহর মতো পাজী সংগঠন আর নেই।
নির্বোধের সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়ে গেছে পৃথিবীতে, বাংলাদেশের নির্বোধ মানুষ আর এখানের নির্বোধ মানুষের ভেতরে তফাত খুব কম। বরং একটা সার্বজনীন ঐক্য আর প্রতিযোগিতা বিদ্যমান।
ইসরাইলের সাথে হেজবুল্লাহর সংঘাতের ভেতরের সূচনা কোথায়? হেজবুল্লাহ ইসরাইলের সীমান্ত অতিক্রম করে তাদের 8 জন সৈন
ড: রামিন জাহান ।
ইরানী লেখক, সাংবাদিক ও দার্শনিক ।
মুলত: গান্ধী'র অহিংসবাদী দর্শনে বিশ্বাসী এই লেখক বন্দী আছেন ইরানের কারাগারে গত 27 এপ্রিল থেকে ।
এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়নি । কিন্তু তাকে কোনো আইনী আশ্রয় নেবার বা পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করার সুযোগ দেয়া হচ্ছেনা । ধারনা করা হচ্ছে মানবতাবাদী এই লেখককে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করছে ইরান কতৃপক্ষ । কিছুদিন আগে ইরানী প্রেসিডেন্ট দ্্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদী
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
পরপর দুটো খুনের ঘটনা নামকরা সাইকোঅ্যানালিস্ট ড. স্টিভেন জুড-এর জীবনটা অস্থির করে তুলে। সকালে খুন হয় এক রোগী জন হ্যানসন; জুডের চেম্বার থেকে বেরুনোর কয়েক মিনিটের মধ্যে। হ্যানসন পরা ছিল জুডের রেইনকোট। পুলিশ অফিসার ম্যাকগ্রেভির সন্দেহের চোখ পড়ে জুডের উপর। সকালের ধকল না কাটাতেই সন্ধ্যায় অফিসে বিভৎসভাবে খুন হয় জুডের সেক্রেটারি ক্যারোল। এবার ম্যাকগ্রেভির সন্দেহ আরো দৃঢ় হয়, কিন্তু প্রমাণের অভাবে গ্রেফতার করে না। ম্যাকগ্রেভির সাথে জুডের একটা পূর্ব শত্রুত