দুপুরে এসে সকালের ছেলে মানুষীভুল সব কান্ড-কারখানাধোঁয়া উঠা ভাতের বদলেপায়েশ কিং বা ছানা।ব্যবধান বেড়ে তুই আর আমিএবং আমরা চতুর্ভূজবিচ্ছিন্ন দ্্বীপমাঝে বয়ে যায় কষ্টের নদী।কোন সাঁকো পারবে নাকরবে না সংযোগ,কেবলই আমাদের কাছে আসাএক হওয়াবড্ড প্রয়োজন - অতএবভুল করিস্ না আর; জেনে রাখিসসোডিয়াম লাইট খুব বিভ্রম সবসময়,সব যায়নি এখনোআমিও যাইনি যেমন -একটি মোমবাতি হাতে অন্তত:তোর ফেরার অপেক্ষায় - - -
শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর
শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর
আজকে সপ্তাহান্তে অনেক দেরী করে ঘুম থেকে উঠে ল্যাপটপ নিয়ে বসে আমার নিত্যসঙ্গী youtube.com এ closeup1 এর অনুষ্ঠান দেখছিলাম। হঠাৎ করে রাজীবের একটা অনুষ্ঠানে গাওয়া গান শুনে খুব মন খারাপ হয়ে গেল। খুবই খারাপ। মা'কে নিয়ে একটা খুব সুন্দর গান। রাজীব গেয়েছেও ভীষণ দরদ দিয়ে। গানটার কথা এরকম -
ব্যস্ততার এই নগর ছেড়ে
অনেক দূরের মফস্বলে
ডাকছে আমার মন
শেষ দেখেছি কবে জানি
আদর ভরা ঘোমটাখানি
ইচ্ছে করে যাই ছুটে এখন
ছুটি পেলে এবার মা গো
তোম
জন্মদিনে বেড়াতে গিয়েছিলাম ক্যামব্রিজ। আলাদা পোস্টে তা বলেছি। এবারে বাড়তি পাওনা ছিলো সাদিকের আয়োজনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
এবছরের কেকটাও ছিল ভিন্ন। সাদা, বরফ ঢাকা বরফ ঢাকা। কাটার পর মনে হলো একটা ছবি তুলে রাখি। আপনাদেরকে কেকটা না খাওয়াতে পারি, ছবিটাও যদি অন্তত: দেখেন। পার্টিতে সামিল করলাম আর কি।
অনেকগুলো গিফট পেয়েছি এবার। আর বেশ কয়েকটা চমৎকার কার্ড।
জন্মদিনের কার্ড ব্যবসার উপর অনেক আগে একটা এ্যাসাইনমেন্ট করেছিলাম। কার্ডগুলোতে সুন্দর
জন্মদিনে বেড়াতে গিয়েছিলাম ক্যামব্রিজ। আলাদা পোস্টে তা বলেছি। এবারে বাড়তি পাওনা ছিলো সাদিকের আয়োজনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
এবছরের কেকটাও ছিল ভিন্ন। সাদা, বরফ ঢাকা বরফ ঢাকা। কাটার পর মনে হলো একটা ছবি তুলে রাখি। আপনাদেরকে কেকটা না খাওয়াতে পারি, ছবিটাও যদি অন্তত: দেখেন। পার্টিতে সামিল করলাম আর কি।
অনেকগুলো গিফট পেয়েছি এবার। আর বেশ কয়েকটা চমৎকার কার্ড।
জন্মদিনের কার্ড ব্যবসার উপর অনেক আগে একটা এ্যাসাইনমেন্ট করেছিলাম। কার্ডগুলোতে সুন্দর
ছবি দেখেন। ছবি তুলছেন একজন। তার মুখ দেখা যাচ্ছে না। দেখা যাচ্ছে পেছনটা। তিনি আপাদমস্তক সাদা কাপড়ে ঢাকা। সামনে যারা দাঁড়িয়ে তাদের পা থেকে মাথা কালো কাপড়ে ঢাকা।
চোখ দেখা যাচ্ছে পাঁচ জোড়া। অবশ্য কারো বোরকার নীচে কেডসও দেখা যাচ্ছে। ছবিটা তোলার স্থান অস্ট্রেলিয়া।
আমাদের ব্লগের কেউ পোজ দিয়ে ঐ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে কিনা?? : নাহ আমি বলবো না। আপনারা খুঁজে বের করুন।
অরূপ নাকি ভালো ক্যাপশন দিয়ে মাশীদের মন পেয়েছিলো। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি অভিনন
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার