বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার
ক্লাস টেনের শুরুটাই হল খুব চমৎকারভাবে। একটা পিকনিক দিয়ে। এমন না যে অন্য ক্লাসে পিকনিক হয়নি। তবে এবারের পিকনিকটা যেন একটু ভিন্ন ছিল । স্কুলের শেষ ক্লাস বলে আমাদের ক্লাসের ছেলে-মেয়ে সবার মধ্যে হঠাৎ করে বন্ধুত্ব বেড়ে গেল। এর আগ পর্যন্ত শুধু ক্লাসমেটই ছিলাম, কিন্তু বন্ধু ছিলাম না সবাই। এটা নাইন থেকেই বোধ হয় শুরু হয়েছিল। যা হয় আর কি! আর একসাথে দেখা হবে না, ক্লাস করা হবে না, একই সাবজেক্ট আর টিচারদের নিয়ে ফাজলামী হবে না - এই বোধ হুট করেই সবাইকে এক করে
ইসরাইল রাষ্ট্রের বর্বরতা দায়ভার ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের উপর চাপিয়ে দেয়ার একটা স হজাত প্রবনতা আছে মুসলমানদের ভেতর ।
মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থে ইহুদীদের যেভাবে চিত্রায়ন করা হয়েছে, ধর্মবোধ জাগ্রত হওয়ার শুরুতে ই ইহুদীদের ঘৃনা করার একটা মানসিকতা তৈরী হয়ে যায় ।
আর ইসরাইল রাষ্ট্রের বর্বরতার দায় ইহুদীদের উপর চাপানোর ভেতর অর্ধসত্য ও আছে । কারন ও ই দানব রাষ্ট্র টি গড়ে উঠেছে ইহুদী জাতীয়তার ভিত্তিতে ই ।
জেনে রাখা ভালো বৃটিশ পালর্ামেন্টে যখন আলাদা ইহুদী
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
Love n Hate, best mate
ভালোবাসার উলটো পিঠে নাকি ঘৃনা । ভালো বলতে পারবেন কবি গন ।
কিন্তু যখন এসে দাড়াই মাটির পৃথিবীতে , ভালোবাসা ভালোবাসাই আর ঘৃনাটুকু ঘৃনাই । চরম বাস্তবতায় ভালোবাসা আর ঘৃনার মাঝে কি সত্যি কিছু থাকে?
একটা ভূ-খন্ডের প্রায় সকল মানুষ মিলে প্রত্যাখান করলো ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা । যুদ্ধ করে নতুন রাষ্ট্র গঠন করলো সেকু্যলারিজমের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডায় । ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ঘৃনা করেছিলো বলে ই তো মানুষ সেদিন সেকু্যল
মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট
মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট
আপনাকে আমি চিনতাম না কখনো
হঠাৎ একদিন দেখা হলো
পরিচয় হলো
অনেক অনেক কথা হলো।
কথার পিঠের কথকথায়
তুমি আমাকে চিনলে
কাছে নিলে
আপন ভেবে ভালোবাসলে।
ভালোবেসে দেখলে - আমি একটা অপদার্থ।
তারপর তুই আমাকে
চড় দিলি
গলা ধাক্কা দিলি
লাথ্থি দিলি
থুতু দিলি,
জানি না - তুই কী পেলি
কিন্তু - আমার সব কেড়ে নিলি!
হুট করে সেদিন চলে গেলাম লন্ডন । গত সোমবার । এক বন্ধু এসেছে দেশ থেকে । সাথে কিছু টুকটাক কাজ ।
আমাদের ছোটো হোয়াইট হেভেন থেকে লন্ডন বেশদূর । সকাল 11.45 উঠলাম লোকাল ট্রেন নর্দান রেলওয়েতে । নর্দান রেলওয়ের অবস্থা বাংলাদেশ রেলের থেকে খুব একটা সুবিধার না । ছোটো ট্রেন । আসতে ও লেট, ছাড়তে ও লেট, পৌঁছাতে ও লেট । তবে আইরিশ সাগরের পাড় ঘেঁষে একঘন্টার জার্নি বাই ট্রেন জোস!
পৌঁছালাম কালর্াইল 12.45 এ । ইংল্যান্ডের বর্ডার সিটি । স্টেশনের বাইরেই বিখ্যাত টু ক