ভূমিকা: টেকস্টবুক বোর্ডের কল্যাণে পাঠ্যবইগুলোই প্রথম আমাদের মগজে নানা থিওরি চালানের চেষ্টা করে। সেসব থিওরি সম্পর্কে আম-পাবি্লকের মনোভাব যে ইয়ার-দোস্তসুলভ না, তা পাড়া হাঁকিয়ে বলার কিছু নেই। মুরুবি্বরা নবীশ শিক্ষার্থীর থিওরি-প্রীতিকে অংকুরেই ডলা দিয়ে দেন। 'বুঝলে বাছা, জীবন মোটেও সবুজ-সাথীর তত্ত্বকথার জায়গা নয়। জীবন বড় প্র্যাকটিক্যাল'। মানলাম তাদের কথা, যে পাঠ্যবইয়ের তত্ত্বকথায় জীবন চলে না। কিন্তু প্র্যাকটিক্যাল জীবনকে বুঝতেও যে থিওরি প্রয়োজন, সেকথ
জীবন্তিকা - 01চেনামুখসারমেয় সমাচারলিখছি না কেননাজমুল ভাইমনজুর হাসানএকজনের চলে যাওয়াতাহাদের একদিনসারমেয় সানন্দাখাই খাই খাইয়াবেতার বিচ্ছেদনংনুচ গার্ডেনে ট্রেনিংপিপড়ার ডিমের হাট
প্রত্নতত্ত্ব মূলত আমার কাছে সামান্য বস্তুগত উপাদানের ভিত্তিতে লেখা রোমাঞ্চ উপন্যাসের মতোই। রাজ্যজয় আর রক্তপাতের গল্প,সম্রাট আর সম্রাটের অনুগত সৈনিকদের গল্প, আরও একটু সামনে গেলে তাদের ঘরনীদের ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার লড়াই, এবং একজন রানীই অবশেষে টিকে থাকতে পারে এবং বাকীরা গৌন প্রজনন যন্ত্র হয়ে যায়।
মিশরের ইতিহাস পড়তে গিয়েও একই রকম ধারনা জন্ম নিচ্ছে, প্রাসাদষড়যন্ত্র এবং ক্ষমতার লড়াই ইতিহাসের চাকা ঘোরায়। তুতেনখামেন যদিও তেমন বড় মাপের ফারাও ছিলো না
মিশর প্রথাগত ভাবেই বহুইশ্বরের দেশ, প্রধান দেবতা সূর্য কিন্তু মৃতু্যর দেবতা, নরকের দেবতা, ফসলের দেবতা, নদীর দেবতা, সূর্যদেব রা এবং হোরাসের বিশাল সম্রাজ্য দেখাশোনা করার জন্য অনেক দেবতার উদ্ভব হয়েছে,
প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হয় মিশর যখন একক সম্রাজ্য হিসেবে কোনো এক নৃপতির অধিকারে আসে তখন ঐক্য বজায়রাখার জন্য প্রথম এই ইশ্বরের ধারনার প্রচলন করা হয় সম্রাটের ক্ষমতার প্রতি সম্ভ্রমঅর্জনের জন্য,
প্রথম 4 ডাইন্যাস্টির ভেতরেই এই ধারনা বদ্ধমূল হয় আপার ইজিপ্ট
[ হিমু the guess master : আপনার ছোটো গল্প ভাবনার সাথে নিজেকে জড়িয়ে--]
'
আমাদের পরিবারে মায়ের কথাই শেষ কথা । অনেক নতুন ফ্যাশানের জুতা বের হলে ও আমরা বাটার জুতোই পড়ি এখনো । অনেক নতুন ডিটারজেন্ট পাউডার বাজারে আসলে ও মা সেই বলসাবান দিয়েই কাপড় ধোয় । কাজের মেয়েগুলো ঘেন ঘেন করলে ও নো ওয়ে ।
মা বেঁচে থাকতে আমাদের পরিবারে বাটার জুতা এবং বল সাবান বদলাবেনা ।
মা ভাইয়াকে ক মাস আগে বিয়ে করিয়েছে । ভাবীকে মায়ের ভালো লাগছেনা । ভাবীর বাবা কথা রাখেনি ।
ভূমিকা
কবিতা লিখতে পারি না। পারি না?
কিন্তু আমি অসম সাহসী
কাগজে কলম দিয়ে হঠাৎই কবিতা লিখে বসি।
কবিতার বডি
ইদানীং রাত্রি এলে
আমাকে বেজায়
কবিতাতে পায়।
দেয়ালে চতুর কোন কবিতা লাঙ্গুল নেড়ে ছোটে
আরেক দেয়ালচারী কবিতার ঠোঁটে
কামড় বসাতে
আমি দেখে উত্তেজিত
শক্ত শক্ত কী যে ঠ্যাকে হাতে
শিশ্ন নয়, সেও এক রক্তশির কবিতা কলাম
(শিশ্নও ছিলো পাশে)
অস্থির রাত্তিরাহত আমি তাকে মুঠোয় নিলাম
নির্মম মন্থনে তবু কবিতায় গলগল করে
বেনর্ুয়ি-কে মেনে নিয়ে আস্তআস্ত ছিটকে ছিটকে আসে
শহরে নিবাস, তবু অলিন্দিয়া শতেক জোনাকি
নাকি
পাছায় আগুন নিয়ে বিন্দু বিন্দু কবিতারা ডানা
মেলে হানা
দিতে চায়
অন্ধকার ফুঁড়ে
'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি
'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি
ঠিক প্রিয় গায়ক বলা যাবে না। Stone Temple Pilots এর এই একটা গানই আপাতত মনে আছে। Interstate Love Song নামের এই গানটা এককালে খুব শু নতাম, ফাটিয়ে গেতামও। কিজানি সার্চ করতে গিয়ে হঠাৎ খুঁজে পেলাম '90 দশকের খুব জনপ্রিয় এই গানটা। অনেকদিন এমনিতেই কিছু আপলোড করছি না। এই গানটা না হয় থাকুক আমার ব্লগে। এখানে গানটার ভিডিও দেখা যাবে।
Waiting on a Su
মাঝে মাঝে মনে হয় গবেষণার প্রধান লক্ষ্য ধ্রুবক খুঁজে বের করা। প্রযুক্তির অগ্রগতি হয়েছে, অনেক ধাঁচের সফটওয়্যার আছে জটিল সব সমীকরনের সমাধান করার জন্য,কিন্তু সব সমীকরনের সমাধান হয় না, এটাই সত্য। তাই ধ্রুবকের এত কদর গবেষণায়। নতুন ধরনের গাণিতিক সমাধানের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করার চেষ্টা চলছে, তবে সহজ কথাটা হহলো গবেষণার একটা দিক হলো ধ্রুবক খুঁজে বের করা, অন্যটা হলো বিভিন্ন প্রান্তিন মান নির্ণয়ের চেষ্টা করা। এই 2টা শর্ত পালন করে যেকোনো সমস্যার একটা সমাধানের চেষ্টা করা যায়।
এমন একটা প্রচেষ্টায় 1865 সালে ম্যাক্সওয়েল একটা ধ্রুবকের অস্তিত্ব প্রমান করলেন, আলোর গতি ধ্রুবক। বিদু্যতচুম্বকীয় বিভিন্ন সমীকরনের সমাধানে দেখা গেলো সেখানে একটা ধ্রুবক আছে যার মান কো