ইংরেজ কবি পিবি শেলি ও তার বন্ধু অক্সফোর্ড থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন। সে 1811 সালের ঘটনা। ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন কলেজের প্রধান ও বিশপদেরকে তিনি একটা লিফলেট পাঠিয়েছিলেন।
লিফলেটে ধর্ম-কর্মের অসারতা নিয়ে একটা রচনা ছিল। ছদ্মনামেই তিনি সেটা লিখেছিলেন।
রচনাটির মূল কথা ছিল যে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি বাস্তব সাক্ষ্যপ্রমাণ বা যুক্তি দিয়ে প্রমাণিত না সুতরাং ধর্মীয় বিশ্বাসের বিষয়ে একটি মুক্ত তদন্ত হওয়া উচিত।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এমন ঈশ্বর
(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ
(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ
আফ্রিকা এবং আরব উপদ্্ব ীপের সাথে ইউরোপের সংযোগস্থল সভ্যতার অন্যতম একটা অঙ্গ। মিশরের সাথে ইউরোপ মহাদেশের এবং এশিয়ার সংযোগ ঘটেছে এখানে,
মুসা যখন বনী ইসরাঈল জাতিকে মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আনে, এই ভূখন্ডই ছিলো প্রতিশ্রুত ভূমি। সেখানে একটা পর্যায়ে ইহুদি রাজ্য গড়ে উঠে, দাউদ এবং সোলায়মানের পর যেই রাজ্য 2টা অংশে বিভক্ত হয়, এবং কিংডম ওফ ইহুদ টিকে থাকে আরও সহস্রাধিক বছর, খ্রিষ্টিয় 135 সালের দিকে এই ভূখন্ড চলে যায় রোমানদের অধিকারে, তবে এর আগে সংঘবদ্ধ ইহুদি লড়াইয়ের ভয়াবহতা রোমানদের নতুন যুদ্ধকৌশল নিতে বাধ্য করে। তারা তাদের নিয়মিত সৈন্যবাহীনির এক তৃতীয়াংশ ব্যাবহার করে এই ভূখন্ড দখলের অভিপ্রায়ে।
এর পর এই ভূখন্ডের অধিকার জন্মায় আরবদের, ইসলামি শা
প্রথমত বিষয়টা প্রসঙ্গ বস্তুর, প্রসঙ্গ বস্তু সাধারনভাষায় বললে যাকে ভিত্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সাধারন প্রসঙ্গ বস্তুর চিরায়ত উদাহরন ট্রেন এবং প্লাটফর্ম। ট্রেন যখন চলতে শুরু করে যদি আমরা প্লাটফর্মকে প্রসঙ্গ বস্তু বিবেচনা করি তাহলে প্লাটফর্মের সাপেক্ষে ট্রেনের গতি নির্ণয় করা যাবে। অন্যভাবে ট্রেন থেকে দেখলে মনে হবে প্লাটফর্ম গতিশীল। আমাদের প্রসঙ্গ বস্তু নির্ধারনের পরই আমাদের পর্যবেক্ষণগত সিদ্ধান্ত দিতে হয়। এই প্রসঙ্গ বস্তুর অবতারনা যখন গ্যালিলিও-নিউটন করেছিলেন তখন আলোর গতিবেগ নির্ধারিত হয় নি। এছাড়া আমাদের যান্ত্রিক শকটে র গতিও তখন সীমিত ছিলো, অত্যাধিক গতিশীল কিছুর চিন্তা তখন আসার সম্ভবনাই ছিলো না কোনো।
একটু সামনে নিয়ে যাই প্রসঙ্গ বস্তুর ধারন
গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়া একটা সাদাকালো হাফপ্যান্ট পরে নিজের বৈঠকখানায় পায়চারি করছেন। সাদাকালো হাফপ্যান্ট মানে এই নয়, এর একটা পায়া সাদা, অন্যটা কালো। সাদাকালো প্যান্ট মানে এ-ও নয় যে প্যান্টটা জেব্রার মতো ডোরা বা পোলকা ফুটকি দিয়ে ছোপানো। প্রকৃতপক্ষে প্যান্টটা সাদাই ছিলো, এখন ময়লা হয়ে কালচে মেরে গেছে। বউ ঝগড়া করে বাপের বাড়ি চলে গেছে, তাই চৌরাসিয়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ঘরে ময়লা জামা পরে থাকতে পারেন।
পায়চারি করতে করতেই মগাদিশু চৌরাসিয়া প্যান্টের পকেট থেকে ভোগান্তির বোতল বার করেন। তাঁর পকেটগুলি বোতলের মাপে তৈরি করা, তিনি মর্জিমাফিক কোনদিন 700 মিলি কোনদিন 330 মিলির হাফপ্যান্ট পরেন। পায়চারি করতে করতেই তিনি বোতলে রহস্যভেদীসুলভ একট
এই লেখাটা লেখা উচিত ছিলো শোহাইল মতাহির চৌধুরির, তবে শোহাইল মতাহির চৌধুরি হয়তো এই পোষ্টের সুত্র ধরে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে চিন্তাটা, এটা এক ধরনের ধারাবাহিকতা, আমরা যেভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দেই এমন একটা রিলে রেসের ব্যাটন নিয়ে আমি শুরু করবো প্রথম পর্ব এবং যদি এই ব্লগ টিকে থাকে তাহলে একটা সময় এই ধারাবাহিক চিন্তার অগ্রসরতা ভবিষ্যতের কেউ নির্ণয় করে ফেলতে পারবে।
আমরা একক মানুষ হিসেবে যতই বলিষ্ঠ হই না কেনো আমাদের সম্মিলিত শক্তির কাছে সেটা কিছুই না। আমরা এখানে নানা মতের মানুষ এক হয়েছি, ব্লগটা আমাদের ভাবনার খেরোখাতা। আমরা ভাবনা জমাই ব্লগে, আমরা স্বপ্ন লিখে রাখি। সবার ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে, হয়তো সবাই একমত হবেও না আমার এ
ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।
ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।
প্রতিবছর এস এস সি এইচ এস সি পরীক্ষা হয়, সংবাদপত্রে কৃতিছাত্রছাত্রিদের সংবাদ ছাপানো হয়, আগে নিয়ম ছিলো বোর্ডে স্ট্যান্ড করা ছাত্র-ছাত্রিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হতো, তারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে নিজেদের মন্তব্য জানাতো, এবং একটা পর্যায়ে প্রশ্ন আসতো তারা ছাত্র রাজনীতি কিভাবে দেখে?
রাজনীতি সচেতনতা থাকতেই পারে, একজন 1200 মার্কের পরীক্ষায় 1100 পেলেই তার একটা পরিচ্ছন্ন ধারনা জন্মায় না রাজনীতি সম্পর্কে এ বিষয়টা প্রশ্নকর্তা বেমালুম ভুলে যেতো, আরও মজার বিষয় হলো আমরা যখন এসএসসি দেই আমাদের সদ্য কৌশোর কাল, এই সময়ে জীবনবোধ পোক্ত হয়ে উঠে না, জীবনের সংগ্রামটার স্বরূপ বোঝাও সম্ভব হয় না অনেকের পক্ষে, এমন জীবন সম্পর্কে অপরিপকক মানুষ কিভাবে রাজনীতির মতো ব্যা