জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্
জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্
[
রহস্যময়তা নয়, আমাকে টানে রহস্যের পেছনের মানুষগুলো । মনসুর হেল্লাজ(858-913 খ্রী:) আমাকে টানে সেই প্রথম কৈশোর থেকে । মনসুরের দর্শন ব্যখ্যা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য নয় । হয়তো সাদিক বিস্তারিত লিখবে কোনোদিন । আমি শুধু লিখতে চাইছি ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ধর্মকি করে রেহাই দেয়নি একজন সূফীকে ও শুধু তার ভিন্নমতের জন্য ।
আমরা কি খুব সামনে এগিয়ে এসেছি সেই দু:সময় থেকে?
]
..............................................................
আবিষ্কার আবিষ্কার খেলাটা আমাদের শিখিয়েছিলেন ওয়াহিদুল হক। ছায়ানটে গান শিখতে আমি যেতাম না। সে অর্থে আমার ওসত্দাদ তিনি নন। তবে বিচিত্র কর্মশালায় ঢুঁ মারার স্বভাবের কারণে তিনি আমার শিক্ষক তো অবশ্যই। প্রিয় একজন শিক্ষক। মাঝে মাঝে তিনি কি জিনিস আবিষ্কার হয়নি কিন্তু আবিষ্কার হলে আমরা ব্যক্তিগতভাবে প্রীত হতাম এরকম ভাবনায় ডুব দিতে বলতেন। তা ডুব দিয়ে নানাজনে নানা মানিক্য তুলে আনতো। সেসব নিয়ে আলোচনা হতো। মনে আছে আমি একবার বলেছিলাম তার ছাড়া বিদু্যতের কথা। ঘর
আবিষ্কার আবিষ্কার খেলাটা আমাদের শিখিয়েছিলেন ওয়াহিদুল হক। ছায়ানটে গান শিখতে আমি যেতাম না। সে অর্থে আমার ওসত্দাদ তিনি নন। তবে বিচিত্র কর্মশালায় ঢুঁ মারার স্বভাবের কারণে তিনি আমার শিক্ষক তো অবশ্যই। প্রিয় একজন শিক্ষক। মাঝে মাঝে তিনি কি জিনিস আবিষ্কার হয়নি কিন্তু আবিষ্কার হলে আমরা ব্যক্তিগতভাবে প্রীত হতাম এরকম ভাবনায় ডুব দিতে বলতেন। তা ডুব দিয়ে নানাজনে নানা মানিক্য তুলে আনতো। সেসব নিয়ে আলোচনা হতো। মনে আছে আমি একবার বলেছিলাম তার ছাড়া বিদু্যতের কথা। ঘর
গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়া মহাবিরক্ত। এ পাড়ায় রহস্যভেদী পরিচয় দেয়াটাই বোকামি হয়েছে তার। বাঙালি জাতিটা বড় পাজি, যত্তোসব খুচরা সমস্যায় ভরা তাদের জীবন, আর খালি মাগনা কাজ উদ্ধারের ফন্দি! পয়সা দেয় না শালারা।
তিনি গম্ভীর মুখে বললেন, "দেখুন, ছিনতাই ঠিক আমার বিষয় নয় ... নট মাই কাপ অফ টী। ছিনতাই একটা বিচ্ছিরি বাজে বর্বর ঘটনা, ওতে কোন রহস্যের ছোঁয়াচ নেই। আপনি পুলিশ, র্যাব, সাংবাদিক, মিউনিসিপ্যালিটি, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, টিআইবি, সিআইএ ... যাকে খুশি তাকে ধরতে পারেন এ ব্যাপারে, কিন্তু আমাকে বাদে। আমি একজন রহস্যভেদী। মারদাঙ্গা সব রহস্য নিয়ে আমার কারবার, এইসব লুঙ্গিবদনাখুরপিমার্কা পাতি লুটের ঘটনায় গলানোর মতো নাক আমি আজও অর্জন করতে পারিনি।
গত 2 মাস ধরে নিয়মিত এক্স ফাইলস দেখলাম, একেবারে প্রথম থেকে শুরু করে 9 বছরের সবগুলো পর্ব, অনেকগুলো বিষয় জমা হলো, প্রথম 2টা বছরের পর বিষয়টা চরম বিরক্তিকর হয়ে যায়, সপ্তম বছরের মাথায় এসে এটা রীতিমতো যন্ত্রনাদায়ক হয়ে উঠে, এবং সেই সাথে ঘটনায় নতুন মাত্রা যুক্ত হয়, অবশেষে বলতে হয় এটা বেশ বৃহৎ মাপের প্রেম কাহিনী,
যেখানে অনেকগুলো ধারনা নিয়ে আলোচনা হলেও, আলোচনাটা আসলে একটা বিষয়কে ভিত্তি করেই চলতে থাকে। গ্রহান্তরী জীবদের পৃথিবীকে উপনিবেশ বানানোর প্রক্রিয়ায় একদল মানুষ কাজ করছে এবং নায়ক তার সঙ্গিনী নিয়ে এই উপনিবেশকরন প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে লড়ছে, অবশেষে সত্য প্রকাশিত হয়, জানা যায় 2012 সালে পৃথিবীকে দখল করতে আসবে গ্রহান্তরীরা- এটার উৎস প্রাচীন মায়া ক্যালেন্ড
অবসর থেকে ফিরে এসে ফ্রানস ফুটবল টিমের নেতৃত্ব নিয়েছিলেন কাঁধে। বিশ্বে তার চেয়ে বেশি পরিচিত কোনো ফরাসী এখন নেই। ফ্রানেসর অধিবাসীরা তাই জিদানকে দেখেন দেশের এক নক্ষত্র হিসেবে।
বয়স হয়েছে। ফুটবল খেলার প্রচন্ড পরিশ্রম এখন শরীরে কুলোয় না। তারপরও ভাঙাচোরা ফ্রানস দলকে ফাইনালে তুলে এনেছেন কৃতিত্বের সাথে। ঝলসে উঠেছিলেন শেষ খেলায়। ফাইনালেও পেনালিট থেকে করেন দলের প্রয়োজনীয় গোলটি।
তারপর ইতালির গোলে যখন খেলা গড়ালো অতিরিক্ত সময়ে, তাও অর্ধেক সময় পার হয়ে
অবসর থেকে ফিরে এসে ফ্রানস ফুটবল টিমের নেতৃত্ব নিয়েছিলেন কাঁধে। বিশ্বে তার চেয়ে বেশি পরিচিত কোনো ফরাসী এখন নেই। ফ্রানেসর অধিবাসীরা তাই জিদানকে দেখেন দেশের এক নক্ষত্র হিসেবে।
বয়স হয়েছে। ফুটবল খেলার প্রচন্ড পরিশ্রম এখন শরীরে কুলোয় না। তারপরও ভাঙাচোরা ফ্রানস দলকে ফাইনালে তুলে এনেছেন কৃতিত্বের সাথে। ঝলসে উঠেছিলেন শেষ খেলায়। ফাইনালেও পেনালিট থেকে করেন দলের প্রয়োজনীয় গোলটি।
তারপর ইতালির গোলে যখন খেলা গড়ালো অতিরিক্ত সময়ে, তাও অর্ধেক সময় পার হয়ে
"জাহেলিয়া চলছে এখন বিশ্বে। মূলত: নবী মুহাম্মদের পর ধীরে ধীরে অজ্ঞানতার অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে পৃথিবী। একজন মুসলিমের দায়িত্ব হচ্ছে এই অন্ধকারমুখী পৃথিবীকে ভেঙে বের হয়ে আসা, তারপর একে ধ্বংস করে দেয়া, আর সেই ধ্বংসস্তুপের উপর প্রতিষ্ঠা করা পরিপূর্ণ ইসলামিক রাস্ট্র"। কথাগুলো আমার নয়। মনে হতে পারে ওসামা-বিন-লাদেনের। কিন্তু কথাগুলো আসলে সাইয়্যেদ কুতুবের (1906-1966)।
মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্যতম থিওরিস্ট সাইয়্যেদ কুতুব 1960 এ তার লেখা বইগুলোর মাধ্যমে