"জাহেলিয়া চলছে এখন বিশ্বে। মূলত: নবী মুহাম্মদের পর ধীরে ধীরে অজ্ঞানতার অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে পৃথিবী। একজন মুসলিমের দায়িত্ব হচ্ছে এই অন্ধকারমুখী পৃথিবীকে ভেঙে বের হয়ে আসা, তারপর একে ধ্বংস করে দেয়া, আর সেই ধ্বংসস্তুপের উপর প্রতিষ্ঠা করা পরিপূর্ণ ইসলামিক রাস্ট্র"। কথাগুলো আমার নয়। মনে হতে পারে ওসামা-বিন-লাদেনের। কিন্তু কথাগুলো আসলে সাইয়্যেদ কুতুবের (1906-1966)।
মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্যতম থিওরিস্ট সাইয়্যেদ কুতুব 1960 এ তার লেখা বইগুলোর মাধ্যমে
ঐতিহাসিক স্থানে ঘুরলে ইতিহাসের ধারণা পাওয়া যায়। নিশ্চিত হওয়া যায় না। স্লোভেনিয়ার ইতিহাস এত দীর্ঘ যে এটি মানব সভ্যতার ইতিহাসের সমান। দু'পাতা ইতিহাস পড়েও তা বুঝা সম্ভব না। এখানে মানুষ বসতি ছিল সেই হাড়ের অস্ত্রের আমলে। অংকের হিসাবে আদমের বহু আগে। খ্রিস্টপূর্ব 100,000 থেকে 60,000-এ। তাম্রযুগে ( খ্রিস্টপূর্ব 2000 থেকে 900) এখানকার মানুষ জলাভূমি এলাকায় ক্ষেত-খামার করে জীবন চালাতো। তারপরই নানা দেশ থেকে আরেকটু প্রাগসর লোক, গোষ্ঠী বা জাতি এসে এখানকার কৃষ
ঐতিহাসিক স্থানে ঘুরলে ইতিহাসের ধারণা পাওয়া যায়। নিশ্চিত হওয়া যায় না। স্লোভেনিয়ার ইতিহাস এত দীর্ঘ যে এটি মানব সভ্যতার ইতিহাসের সমান। দু'পাতা ইতিহাস পড়েও তা বুঝা সম্ভব না। এখানে মানুষ বসতি ছিল সেই হাড়ের অস্ত্রের আমলে। অংকের হিসাবে আদমের বহু আগে। খ্রিস্টপূর্ব 100,000 থেকে 60,000-এ। তাম্রযুগে ( খ্রিস্টপূর্ব 2000 থেকে 900) এখানকার মানুষ জলাভূমি এলাকায় ক্ষেত-খামার করে জীবন চালাতো। তারপরই নানা দেশ থেকে আরেকটু প্রাগসর লোক, গোষ্ঠী বা জাতি এসে এখানকার কৃষ
একই জায়গায় একটানা থাকলে একসময় বিরক্তি লাগে। একধরনের একঘেঁয়েমি লাগে। খুব সহজেই যে এটা বুঝা যায় তা না। নতুন কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসলে তখন বুঝা যায় আগে বিরক্তিকর লাগছিলো। এখন তাজা লাগছে।
অনেকদিন কোথাও যাই না। তাই শেষ যাওয়া বোর্নমাউথের স্মৃতি হাতড়াই।
স্মৃতি কি অতীতের সুখের স্বাদ এনে দিতে পারে?
একই জায়গায় একটানা থাকলে একসময় বিরক্তি লাগে। একধরনের একঘেঁয়েমি লাগে। খুব সহজেই যে এটা বুঝা যায় তা না। নতুন কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসলে তখন বুঝা যায় আগে বিরক্তিকর লাগছিলো। এখন তাজা লাগছে।
অনেকদিন কোথাও যাই না। তাই শেষ যাওয়া বোর্নমাউথের স্মৃতি হাতড়াই।
স্মৃতি কি অতীতের সুখের স্বাদ এনে দিতে পারে?
আপনার কাছে যদি কেউ এসে বলে "ঈশ্বর তার সাথে স্বপ্নে কথা বলেছেন" তবে আপনি কি ভাববেন? লোকটিকে অবিশ্বাস করবেন, না ঈশ্বরে আপনার আস্থা দৃঢ় হবে? (সাদিক আলাদা একটা পোস্টে আমার কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন অন্যের সত্য বলায় বিশ্বাস আনা বা তাদেরকে মিথ্যাবাদী বলাটার কোনটা যুক্তিসঙ্গত জানতে চেয়ে। নীচের আলোচনাটা সেই পেক্ষাপটেই)। মানুষের বিশ্বাসের প্রক্রিয়াটা কি? (লেখাটি জটিল বিষয়ে, তাই দীর্ঘ। কিন্তু ভরসা দিচ্ছি শেষ পর্যন্ত পড়ে গেলে একেবারে নিরাশ হবেন না।)
মানবজ
আপনার কাছে যদি কেউ এসে বলে "ঈশ্বর তার সাথে স্বপ্নে কথা বলেছেন" তবে আপনি কি ভাববেন? লোকটিকে অবিশ্বাস করবেন, না ঈশ্বরে আপনার আস্থা দৃঢ় হবে? (সাদিক আলাদা একটা পোস্টে আমার কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন অন্যের সত্য বলায় বিশ্বাস আনা বা তাদেরকে মিথ্যাবাদী বলাটার কোনটা যুক্তিসঙ্গত জানতে চেয়ে। নীচের আলোচনাটা সেই পেক্ষাপটেই)। মানুষের বিশ্বাসের প্রক্রিয়াটা কি? (লেখাটি জটিল বিষয়ে, তাই দীর্ঘ। কিন্তু ভরসা দিচ্ছি শেষ পর্যন্ত পড়ে গেলে একেবারে নিরাশ হবেন না।)
মানবজ
আমি আইরিশ সাগরের পাড়ে যে ছোট্র শহরে থাকি , তা উত্তরে ইংল্যান্ডের শেষ সীমানা। এর পরই শুরু হয়েছে স্কটল্যান্ড।
মানুষজন বেশীর ভাগই জাতে মুলত: স্কটিশ। স্কটল্যান্ডের বিখ্যাত সৌন্দর্যের মতোই উদার,প্রানখোলা আর নিপাট ভদ্্র সব লোকজন । নির্মল বাতাসের মতো নির্ঝঞ্চাট দিনমান ।
পাঁচটা বাংলাদেশী পরিবার স হ মোট এশিয়ান 15-20 পরিবারে বেশী । এই পাঁচ বাংলাদেশী পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে কাউন্সিল থেকে একটা পরিত্যক্ত গীর্যাকে বিনামুল্যে দেয়া হয়েছে মসজিদ হিসেবে ব
ক্লিক করলেই বাঁধভাঙার আওয়াজ। থিসিসের খসড়া ঘষা-মাজার বিরক্তিকর কাজ কি আর ভালো লাগে। নানা অজুহাতে ফেলে রাখি। মাঝে একবার ববের সাথে দেখা হয়েছিল। দু'জন এক্সটার্নালের নাম বললো ও। আগে যাদের ঠিক করেছিলাম তাদের পাওয়া যাবে না। বাসায় এসে তাই গুগলে সার্চ দিয়ে এই দুজনের গবেষণাগুলো দেখে নিলাম। এটা খুব জরুরি। পরীক্ষকদের কাজ সম্পর্কে ধারণা না থাকলে নানা সমস্যা হতে পারে। একজন বাংলাদেশে আর্সেনিক বিষয়ে কাজ করেছে। আরেকজন জীবনেও ওমুখো হয়নি। যাক বাঁচা গেলো, বেশি প্যা
ক্লিক করলেই বাঁধভাঙার আওয়াজ। থিসিসের খসড়া ঘষা-মাজার বিরক্তিকর কাজ কি আর ভালো লাগে। নানা অজুহাতে ফেলে রাখি। মাঝে একবার ববের সাথে দেখা হয়েছিল। দু'জন এক্সটার্নালের নাম বললো ও। আগে যাদের ঠিক করেছিলাম তাদের পাওয়া যাবে না। বাসায় এসে তাই গুগলে সার্চ দিয়ে এই দুজনের গবেষণাগুলো দেখে নিলাম। এটা খুব জরুরি। পরীক্ষকদের কাজ সম্পর্কে ধারণা না থাকলে নানা সমস্যা হতে পারে। একজন বাংলাদেশে আর্সেনিক বিষয়ে কাজ করেছে। আরেকজন জীবনেও ওমুখো হয়নি। যাক বাঁচা গেলো, বেশি প্যা