অপেক্ষার অনেক কিছু ছিল একদিন । রোদ -বৃষ্টি-বাতাস কিংবা মাঝরাতের নিরবতা। সবকিছু কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে দিনদিন। ই-মেইলের বাল্ক ফোলডারে জমা হচ্ছে অনেকগুলো মেইল, ইনবক্সটা কেবল ফাঁপা শূণ্যতার ম্যাচবক্স। মোবাইলটাও বেহুঁশ হয়ে আছে; কল-মেসেজ কিচ্ছু নেই। মনের ভিতর - মাথার ভিতর সারাদিন কীসব ভাবনা ঘুরঘুর করে। সে ভাবনা গুলো ছড়ানোর জন্য এখানে আসা। আশা করছি ভালোই যাবে সময় ! সবার জন্য শুভকামনা !
মানুষ আশাবাদী। অন্যায়, অবিচারের যখন কোনো প্রতিবাদ দেখা যায় না তখন প্রচন্ড আশা বুকে বেঁধে মধ্যবিত্ত মানুষ উচ্চারণ করে, যখন মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে যাবে তখন কিছুতেই আর মানুষকে আটকে রাখা যাবে না। সে ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মধ্যবিত্ত মানুষের পিঠ দেয়ালে গিয়ে আর ঠেকে না, সে ঘুরেও দাঁড়ায় না। অন্তত: আমার চোখে তা কখনও দেখিনি। বরং মধ্যবিত্ত মানুষকে দেখেছি নিজের চারপাশে দেয়াল তুলতে। আরো নিরাপদ, আরো সুকঠিন দেয়াল তুলে তারা নিজেরাই নিজেদের দেয়ালবন্দী
মানুষ আশাবাদী। অন্যায়, অবিচারের যখন কোনো প্রতিবাদ দেখা যায় না তখন প্রচন্ড আশা বুকে বেঁধে মধ্যবিত্ত মানুষ উচ্চারণ করে, যখন মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে যাবে তখন কিছুতেই আর মানুষকে আটকে রাখা যাবে না। সে ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মধ্যবিত্ত মানুষের পিঠ দেয়ালে গিয়ে আর ঠেকে না, সে ঘুরেও দাঁড়ায় না। অন্তত: আমার চোখে তা কখনও দেখিনি। বরং মধ্যবিত্ত মানুষকে দেখেছি নিজের চারপাশে দেয়াল তুলতে। আরো নিরাপদ, আরো সুকঠিন দেয়াল তুলে তারা নিজেরাই নিজেদের দেয়ালবন্দী
মনের বন্ধু, প্রাণের বন্ধু, দরদীয়া বন্ধু ছাড়া দুনিয়া অন্ধকার। কিন্তু কে সেই বন্ধু? কারে মানুষ বন্ধু হিসেবে বেছে নেয়? কারে ছাড়া নিজের জীবন অচল হয়ে যাবে ভাবে মানুষ? এই বন্ধুর সংজ্ঞাটা কি সবসময় একই রকম থাকে? নাকি বদলে যায়। বন্ধুর জন্য মানুষের এই ভালবাসার গল্পই আজ করতে চাই। খুব বেশি বিরক্ত করবো না। মাত্র দু'টি গল্প শোনাবো। কঠিন কঠিন কথা শোনাই বলে বদনাম আছে আমার। আজ সেই বদনাম থেকে নিজেকে বাঁচাতে চাই। আজ আমার তৃতীয় বিবাহবার্ষিকী। দীর্ঘ দাম্পত্যের আশা ক
মনের বন্ধু, প্রাণের বন্ধু, দরদীয়া বন্ধু ছাড়া দুনিয়া অন্ধকার। কিন্তু কে সেই বন্ধু? কারে মানুষ বন্ধু হিসেবে বেছে নেয়? কারে ছাড়া নিজের জীবন অচল হয়ে যাবে ভাবে মানুষ? এই বন্ধুর সংজ্ঞাটা কি সবসময় একই রকম থাকে? নাকি বদলে যায়। বন্ধুর জন্য মানুষের এই ভালবাসার গল্পই আজ করতে চাই। খুব বেশি বিরক্ত করবো না। মাত্র দু'টি গল্প শোনাবো। কঠিন কঠিন কথা শোনাই বলে বদনাম আছে আমার। আজ সেই বদনাম থেকে নিজেকে বাঁচাতে চাই। আজ আমার তৃতীয় বিবাহবার্ষিকী। দীর্ঘ দাম্পত্যের আশা ক
[ তার প্রবন্ধ আমাদের শিখিয়েছে অন্ধ না হতে , তার উপন্যাস আমাদের বলেছে মেনে না নিতে ।
আর তার কবিতা?
ব হুদিন পর তার কবিতা পরতে গিয়ে বিস্মিত হই..... ভাবনায় ঝড় তোলে যার গদ্য , কি ভীষন সি্নগ্ধ আর ব্যক্তিগত রকম নির্জন তার কবিতা ।
তুলে রাখলাম ব্লগ খাতায় ]
---------------------------------------
মানুষের সঙ্গ ছাড়া আর সব ভালো লাগে; আমের শাখায় কালো কাক,বারান্দায় ছোট্রচড়ুই,শালিখের ঝাঁ'ক,আফ্রিকার অদ্ভূত গন্ডার,নেকড়ে,হায়েনা, রাস্তার কোনায় মল
[হযবরল: এই লেখাটা আপনার ভাবনাকে]
'' মোষ তাড়ানো স হজ নাকি?
মোষের শিংয়ে মৃতু্য বাঁধা
তবু কারা লাল নিশানে উসকে তাকে
চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে?
সাবাস যদি দিতেই হবে সাবাস দেবো তার
ভাংগছে যারা ,ভাংগবে যারা বুনো মোষের ঘাড়"
30 শে জুন । আজ সাঁওতাল বিদ্্রোহের একশো একান্ন বছর । সিঁধু,কানু,চাঁদ,ভৈরব-- চার ভাইয়ের নেতৃত্বে আদিবাসী সাঁওতালরা জেগে উঠেছিল 1855 সালের এদিনে। বিদ্্রোহ করেছিল সাম্রাজ্যবাদী বৃটিশ আর তাদের দোসর স্বদেশী জম
পরশ্রীকাতরতা শব্দটি নাকি শুধু বাংলা ভাষাতেই আছে। বাঙালি পুরুষ নাকি পরস্ত্রীকাতরও। কার বউয়ের বয়স কম, রান্নার সাথে গানটাও ভালো করে সে আলোচনায় নাকি বাঙালি পুরুষের জুড়ি নেই। অন্য দেশে অন্য ভাষায় এরকম শব্দ না থাকুক আচরণ তো আছে নিশ্চয়ই। বাঙালি তো জাতিতে সংকর।
অস্ট্রেলিয়াতে একটি কথা আছে 'Tall Poppy Syndrome'। অজিরা গর্বের সাথে তাদের এই জাতীয় অভ্যাসের কথা বলে। বিভিন্ন দাগী আসামীর মানসিক চারিত্র নিয়ে গড়ে উঠা দেশ। অন্যের ভালো তারা বেশি সইতে পারে না।
পরশ্রীকাতরতা শব্দটি নাকি শুধু বাংলা ভাষাতেই আছে। বাঙালি পুরুষ নাকি পরস্ত্রীকাতরও। কার বউয়ের বয়স কম, রান্নার সাথে গানটাও ভালো করে সে আলোচনায় নাকি বাঙালি পুরুষের জুড়ি নেই। অন্য দেশে অন্য ভাষায় এরকম শব্দ না থাকুক আচরণ তো আছে নিশ্চয়ই। বাঙালি তো জাতিতে সংকর।
অস্ট্রেলিয়াতে একটি কথা আছে 'Tall Poppy Syndrome'। অজিরা গর্বের সাথে তাদের এই জাতীয় অভ্যাসের কথা বলে। বিভিন্ন দাগী আসামীর মানসিক চারিত্র নিয়ে গড়ে উঠা দেশ। অন্যের ভালো তারা বেশি সইতে পারে না।
রহস্যভেদী গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়া গম্ভীর নিশ্চুপ মুখে বারান্দায় বসে। তাঁর পরনে একটি লাল রঙের গ্যাবার্ডিনের হাফপ্যান্ট, ফুটপাথের হকারের কাছ থেকে ষাট টাকা দামে কেনা, দামী ডিটারজেন্টে ধোয়া এবং ইস্ত্রি করা। লাল রংটা একটু যেন বিষণ্ন হয়ে পড়েছে আবহাওয়ার পরিবর্তনে।
চৌরাসিয়া গম্ভীর হয়ে আছেন অন্য কারণে। তাঁর নতুন কেনা হলুদ লুঙ্গিটা চুরি গিয়েছে। বারান্দায় শুকানোর জন্য সেটাকে টাঙ্গাইল করা হয়েছিলো, কে যেন সেটাকে সরাইল করে নিয়ে গেছে। কিন্তু রহস্যজনক ব্যাপার, আর কোন কিছু নড়াইল করে যায়নি। মগাদিশু চৌরাসিয়া প্রচুর ঘাটাইল করে দেখেছেন, কোন ক্লু খুঁজে পাননি। অত্যন্ত ঘাগু চোর। কিন্তু চোর ব্যাটা বা বেটি জানে না, যে প্রখ্যাত রহস্যভেদী গবেষক গাব্রিয়ে