পাশ্চাত্যে যেকোনো কিছুতেই একটা 'থিম' থাকা ফ্যাশনের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আমি ঠিক থিম পার্কের কথা বলছি না। সে আমাদের বাংলাদেশেও আছে গোটা কয়েক। যদিও সেগুলোতে পার্ক আছে থিমটাই নেই। রাজধানী ঢাকায় থিম রেস্টুরেন্টও বোধ হয় আছে। আমি নিশ্চিত না। কিন্তু এখানে আধা-খেঁচড়া থিম নয় থিম থাকে বেশ জাঁকিয়ে। এদের বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকে থিম। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে থামে থিম। ক'দিন আগে রিটা ও লরেন্সের নতুন বাসায় উঠার 'গৃহপ্রবেশ' অনুষ্ঠানে গেলাম। তার থিম ছিল মার্ডার মিস্ট্রি
পাশ্চাত্যে যেকোনো কিছুতেই একটা 'থিম' থাকা ফ্যাশনের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আমি ঠিক থিম পার্কের কথা বলছি না। সে আমাদের বাংলাদেশেও আছে গোটা কয়েক। যদিও সেগুলোতে পার্ক আছে থিমটাই নেই। রাজধানী ঢাকায় থিম রেস্টুরেন্টও বোধ হয় আছে। আমি নিশ্চিত না। কিন্তু এখানে আধা-খেঁচড়া থিম নয় থিম থাকে বেশ জাঁকিয়ে। এদের বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকে থিম। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে থামে থিম। ক'দিন আগে রিটা ও লরেন্সের নতুন বাসায় উঠার 'গৃহপ্রবেশ' অনুষ্ঠানে গেলাম। তার থিম ছিল মার্ডার মিস্ট্রি
শ-এর দ্য ম্যান অফ ডেস্টিনিতে গুপ্তচর মহিলাটি হঠাৎ নেপোলিয়নকে জিজ্ঞেস করে, ওহ! আর ইউ আ কাওয়ার্ড? নেপোলিয়ন হাঁটুতে চাপড় মেরে হেসে ওঠে, দ্যাট ইজ দ্য ওয়ান কোয়েশ্চন ইউ মাস্ট নেভার অ্যাস্ক আ সোলজার। দ্য সার্জেন্ট অ্যাস্কস আফটার আ রিক্রিউটস হাইট, হিজ এইজ, হিজ উইন্ড, হিজ লিম্বস, বাট নেভার আফটার হিজ কারেজ।
মাঝে মাঝে বাথরুমে মুখ ধুতে গিয়ে আয়নায় নিজেকে দেখি। মাঝে মাঝে এ প্রশ্ন করি নিজেকেও, আর ইউ আ কাওয়ার্ড? কাপুরুষ নাকি তুমি, মুখফোড়? নেপোলিয়নের কথা মনে পড়ে যায়।
যোদ্ধা নই, আবার আমরা সবাই যোদ্ধা। বারবার যুদ্ধের ফেরে পড়ে যাই। অ্যাড হক সোলজার আমরা সবাই। তাই আর জিজ্ঞেস করি না নিজেকে, আমি কাপুরুষ কি না।
মতিউর রহমান, আপনার দেহাবশেষ যেখানেই
রাষ্ট্রশক্তির পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া কোনো মতবাদই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে না, ওহাবিজম তার আরেকটা প্রমাণ। আগের কিসত্দিতে বলেছিলাম সৌদিআরবের মুহাম্মদ ইবন আবদ আল ওয়াহাব (1703-92) এই মতবাদের স্রষ্টা। ইসলামের বেশ কড়া ও কঠোর এক ব্যাখ্যা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই মতবাদ। 1800 সাল থেকেই ওহাবিদের ইসলামি এই ব্যাখ্যা সৌদিআরবে জোরদার অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। আর এদের মধ্যেই মূলত: ইসলামের প্রথম শক্তিশালী মৌলবাদী আচরণ দেখা যায়। সৌদি শাসক মুহাম্মদ বিন সৌদ ইসলামের এই
রাষ্ট্রশক্তির পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া কোনো মতবাদই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে না, ওহাবিজম তার আরেকটা প্রমাণ। আগের কিসত্দিতে বলেছিলাম সৌদিআরবের মুহাম্মদ ইবন আবদ আল ওয়াহাব (1703-92) এই মতবাদের স্রষ্টা। ইসলামের বেশ কড়া ও কঠোর এক ব্যাখ্যা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই মতবাদ। 1800 সাল থেকেই ওহাবিদের ইসলামি এই ব্যাখ্যা সৌদিআরবে জোরদার অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। আর এদের মধ্যেই মূলত: ইসলামের প্রথম শক্তিশালী মৌলবাদী আচরণ দেখা যায়। সৌদি শাসক মুহাম্মদ বিন সৌদ ইসলামের এই
6 দফার প্রস্তাবসমুহ ছিলো
1. ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানকে একটি সত্যিকারের ফেডারেশন রূপে গড়িতে হইবে। তাহাতে পার্লামেন্ট পদ্ধতির সরকার থাকিবে। সকল নির্বাচন সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের সরাসরি ভোটে অনুষ্ঠিত হইবে। আইনসভা সমুহের সার্বভৌমত্ব থাকিবে।
** লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়েছিলো ভারতের উত্তরপশ্চিমাংশের এবং পুর্বাংশের মুসলিমপ্রধান এলকাসমুহ নিয়ে একটা রাষ্ট্র গঠনের কথা, যেই রাষ্ট্রের অংশদ্্বয়ের স্বায়ত্বশাসন থাকিবে। ***
2. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে মাত্র 2টি বিষয় থাকিবে। প্রতিরক্ষা এবং বৈদেশিক নীতি। অবশিষ্ট বিষয় সমুহ প্রদেশসমুহের হাতে থাকিবে।
3. পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক অথচ বিনিময়যোগ্য মুদ্্রার প্রচলন করিতে
। ।
দৃষ্টির জানালায় বসে তুমি পথচারীদের দেখো
বামদিকে চলে যায় সন্ন্যাসিনী
ডানদিকে হেঁটে চলে যান দেহোপজীবিনী,
সরলভাবে তুমি বলতে পারো----
"আহা একজন কত মহৎ
আর অন্য জন ঘৃন্য পাপী''---
তারপর তুমি চোখ বন্ধ করলে শুনবে কে যেন
ফিসফিস করে বলছে,
''একজন প্রার্থনার মধ্যে আমাকে খুঁজে পায়,
অন্যজন কাতর যন্ত্রনায়,
আসলে এই দুজনেরই শক্তি প্রাচুর্যের মধ্যে
আমার শক্তিরই নিকুঞ্জ বন-----"
--------------------------------------
আদম সন্তান হিসেবে আমার মর্যাদা ফিরিশতার উপরে। খবরদারী, তদারকি আমি করতেই পারি। আমার আগেও অনেকে করেছেন। নতুবা আমার ঘাড়ের একটা মাথা শায়খ-বাংলার জমানায় উঁচা করার সাহস দেখাতাম না। রীতিমত গল্পের বই আছে, 'জিব্রাইলের ডানা'। লেখক শাহেদ আলী, আবার নামে মুসলমান না। স্বরচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত লেখা প্রজেক্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত পাকিস্তানের পেয়ারা বাঙালি লেখকদের মাঝে হীরকখন্ড।
শাহেদ আলীকে যদি আমল না দেন তবে ধর্ণা দেব পবিত্রভূমিতে। খোদ আরবজাহানে। আরব জাহানে জিবর
আদম সন্তান হিসেবে আমার মর্যাদা ফিরিশতার উপরে। খবরদারী, তদারকি আমি করতেই পারি। আমার আগেও অনেকে করেছেন। নতুবা আমার ঘাড়ের একটা মাথা শায়খ-বাংলার জমানায় উঁচা করার সাহস দেখাতাম না। রীতিমত গল্পের বই আছে, 'জিব্রাইলের ডানা'। লেখক শাহেদ আলী, আবার নামে মুসলমান না। স্বরচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত লেখা প্রজেক্টের দায়িত্বপ্রাপ্ত পাকিস্তানের পেয়ারা বাঙালি লেখকদের মাঝে হীরকখন্ড।
শাহেদ আলীকে যদি আমল না দেন তবে ধর্ণা দেব পবিত্রভূমিতে। খোদ আরবজাহানে। আরব জাহানে জিবর
সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছে মাঝ সেপ্টেম্বরে। শীত নিশ্চয়ই তখন তুষারসহ নামবে। কতটা ঘুরাঘুরি করা যাবে নিশ্চিত হতে পারছি না। ঠিক কয়দিন থাকলে মোটামুটি দর্শনীয় স্থানগুলো দেখা যাবে তাও জানি না। ব্লগে নিশ্চয়ই অনেকের ধারণা আছে দেশটির সম্পর্কে। কেউ কেউ গেছেনও নিশ্চয়ই। তা যে যা জানেন একটু আওয়াজ দিন। আমি আসলে জানতে চাচ্ছি: 1. ঐ সময় আবহাওয়াটা কত খারাপ থাকে? 2. 3 দিন থাকাটা কি যথেষ্ট? 3. না দেখলে সুইজারল্যান্ড দেখাই হলো না এরকম দর্শনীয় স্থানগুলো কী