মোহনদাস ভাঙা গলায় বলেন, "জবারলাল!"
জবারলাল মৃদু গলায় বলেন, "বাপু!"
মোহনদাস শুধান, "কোন খোঁজ পেলে?"
জবারলাল বলেন, "না বাপুজী।"
মোহনদাস সহিংস ভঙ্গিতে দাঁত কিড়মিড় করেন, "তবে কি এই নোয়াখাইল্যারাই ওকে নিয়ে কেটে কাচ্চি বিরিয়ানি খেয়েছে?"
জবারলাল শ্রাগ করেন ফরাসী কেতায়। "জানি না বাপুজী। এদের অনেক বদনাম আছে। কোন কাজই অসম্ভব নয়। তাছাড়া এই এলাকায় ফজলু বাবুর্চির কাচ্চি বিরিয়ানি ভূবনবিখ্যাত। কাজেই আপনি যা আশঙ্কা ঘটছেন তা সত্যিও হতে পারে।"
মোহনদাস ডুকরে ওঠেন, "আমি এখন তাহলে খাবো কী?"
জবারলাল বলেন, "আলুপটলের ঘ্যাঁট আর চাপাটি আছে। সেবন করে নিন আপাতত। পরে আরেকটা ছাগী যোগাড় করা যাবে।"
মোহনদাস চোখ মোছেন লেংটির খুঁট উ
খুব সচেতনভাবে এখানে নারীর পরাধীনতার কারন ঐহ্য রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। নারী কেনো পরাধীন এবং এর পিছনে কি কি নিয়ামক কাজ করছে এটা নিয়ে বাদানুবাদ আলোচনার প্রকৃতি বদলে দিতে পারে।
তাই যারা আলোচনা করবে তাদের প্রতি অনুরোধ পেছনের কারনটা না খুঁজে শুধু স্বারূপ উদঘাটনের চেষ্টা করলে ভালো।
নারীর স্বাধীনতাহীনতার চর্চা শুরু হয় আমাদের সার্বিক তত্ত্ববধানে। আমাদের শালীনতাবোধের জায়গা থেকেই একটা কাজ চালানো গোছের সমাধান নির্ধারন করি আমরা- নারীকে পরাধীন করি।
বছয় কয়েক আগে বি আর টি সি মেয়েদের জন্য আলাদা বাস সার্ভিস শুরু করলো। অভিযোগ সাধারন পরিবহন ব্যাবস্থায় নারীর যৌন হয়রানি হচ্ছে। অনেকেই সাধুবাদ জানালো এমন মহতি উদ্যোগের। পরিস্থিতি বদলানোর চেষ্টা না করে হাল
না, আপনাদের তুমি করে বলার স্পর্ধা আমার নাই। আপনারা জ্ঞানী ও গুণী, আমি নিতান্তই সাদামাটা এক মুখফোড়।
কিন্তু টীকা আপনারা লিখতে পারেন চাইলেই।
নিচের ইয়েগুলোর ওপরে টীকা দিন। একেবারে ভরে দিন।
1. যাজাকুল্লা খাইর
2. যাস্ট ইগনোর
3. দেশের শত্রু
4. হাহাহা ... আপনি আমার পোস্ট আবার পড়ে দেখুন ... আমি কী বলার চেষ্টা করেছি ...
ধন্যবাদ।
.......
..........
জায়গা যত সুন্দর হোক, যদি বাহারি সাজ-পোষাকের মানুষের ঢল না থাকে তবে মনে হয় ঠিক জায়গায় আসিনি।মনে হতে পারে, এটা নিশ্চয়ই বেড়ানোর জন্য জনপ্রিয় জায়গা না। বোর্নমাউথে যখন গেলাম তখন সামার ঠিক আসেনি। যদিও একদিনও বৃষ্টি হয়নি কিন্তু ঠান্ডা বাতাস ছিল। সমুদ্র সৈকতে মানুষ ছিল হাতে গোণা। আর পানি নিশ্চয়ই খুব ঠান্ডা ছিল, যেকারণে কাউকে সমুদ্র-স্নান করতে দেখলাম না। গত কয়েকদিন ধরে ইংল্যান্ডে প্রচন্ড গরম। পত্রিকাতে বোর্নমাউথ সি-বিচের ছবি দিয়েছে। লোকে গিজগিজ করছে। বেশ
জায়গা যত সুন্দর হোক, যদি বাহারি সাজ-পোষাকের মানুষের ঢল না থাকে তবে মনে হয় ঠিক জায়গায় আসিনি।মনে হতে পারে, এটা নিশ্চয়ই বেড়ানোর জন্য জনপ্রিয় জায়গা না। বোর্নমাউথে যখন গেলাম তখন সামার ঠিক আসেনি। যদিও একদিনও বৃষ্টি হয়নি কিন্তু ঠান্ডা বাতাস ছিল। সমুদ্র সৈকতে মানুষ ছিল হাতে গোণা। আর পানি নিশ্চয়ই খুব ঠান্ডা ছিল, যেকারণে কাউকে সমুদ্র-স্নান করতে দেখলাম না। গত কয়েকদিন ধরে ইংল্যান্ডে প্রচন্ড গরম। পত্রিকাতে বোর্নমাউথ সি-বিচের ছবি দিয়েছে। লোকে গিজগিজ করছে। বেশ
আপনার মন কি আপনার দখলে? প্রশ্ন পড়ে মনে হতে পারে, "এটা একটা স্টুপিড প্রশ্ন"। কিন্তুআসলে প্রশ্নটি মোটেই স্টুপিড না। অনেক মানুষ আছে যাদের কাজ দেখে বুঝা যায় যে তাদের মনের কলকাঠি অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে।তারা এলোমেলো পা ফেলে ঘুরে বেড়ায়। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। একজন মানুষের কাছ থেকে কোনো একটা কথা শুনে, আরেকজনের কাছ থেকে আরেকটা আইডিয়া নেয়। ধার করা মতামত আর ভাবনা নিয়ে তারা জীবন চালায়। আসলে তারা যা করছে তা হলো, নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক করার দায়িত্ব দিচ্ছে অন
আপনার মন কি আপনার দখলে? প্রশ্ন পড়ে মনে হতে পারে, "এটা একটা স্টুপিড প্রশ্ন"। কিন্তুআসলে প্রশ্নটি মোটেই স্টুপিড না। অনেক মানুষ আছে যাদের কাজ দেখে বুঝা যায় যে তাদের মনের কলকাঠি অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে।তারা এলোমেলো পা ফেলে ঘুরে বেড়ায়। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। একজন মানুষের কাছ থেকে কোনো একটা কথা শুনে, আরেকজনের কাছ থেকে আরেকটা আইডিয়া নেয়। ধার করা মতামত আর ভাবনা নিয়ে তারা জীবন চালায়। আসলে তারা যা করছে তা হলো, নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক করার দায়িত্ব দিচ্ছে অন
ব্লগে এই গোত্রবিভাজন আগেই ছিলো এখন আরও পাকাপোক্ত হলো। মানুষের মৌলিক চরিত্রের অংশ এই এই শ্রেনীবিভাজন। শত্রু এবং বন্ধু চিনে নেওয়ার প্রক্রিয়া।
মানুষকে পূর্নাঙ্গ মানুষ হিসেবে দেখবার দায় যে নেই তা এখন স্পষ্ট মোটামুটি। মানুষের সাংস্কৃতিক পার্থক্যই মূলত দায়ী এটা আমার অভিমত। সভ্যতার ধাপে ধাপে আমরা যেই সব বিভাজন দেখে অভ্যস্ত তার ধারাবাহিকতা হয়তো একটু আলোকপাত করবে এই সার্বজনীন সমস্যায়।
পেশাভিত্তিক বিভাজন একটা জটিল সমাজের প্রথম শ্রেনিবিন্যাসের ধাপ বলা যায়। গোত্র ভিত্তিক সাংস্কৃতিক বিভাজন প্রথমিক পর্যায়ে ততটা ভয়ংকর কিছু ছিলো না, কারন ভিন্ন ভিন্ন গোত্র পৃথক পৃথক বসবাস করতো। তাদের রীতিনীতি আচারের পার্থক্যও ছিলো তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সহায়ক,
বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকার করা আছে জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। মাওবাদীরা বলতেন বন্দুকের নলই ক্ষমতার উৎস। শফিক রেহমান অবশ্য এক্ষেত্রে 'চামড়ার নল'-কে সবচে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। জনগণ যে ভোটের দেশে ক্ষমতার মূল বিন্দু তা বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় জোর গলায় বলেন। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তার কোনো প্রতিফলন ঘটে না।
দারিদ্র দূর করতে সম্পদের বন্টন করতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে, আরো অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত, সম্পদের বন্টন অসম। ভীষণ অসম। জনসংখ্যার খুব