শিশুশিক্ষার কালে আমরা প্রথম যে আদর্শ শিক্ষা পাই তা হলো,"সদা সত্য কথা বলিবে"। কিন্তু যত বড় হতে থাকি তত আমরা বুঝতে পারি যে সত্য বড় কঠিন। সত্য স্বীকার করা কঠিন। সব পরিস্থিতিতে সত্য বলাটা নিরাপদও নয়। এমনকি খোদ গৌতম বুদ্ধও বলেছেন, "কদাপি অপ্রিয় সত্য বলিও না"। সত্য বলার শিক্ষা দিলেও আমাদের পৃথিবীটা মিথ্যার কারখানা। নানা রকম মিথ্যার বাজার পৃথিবী জুড়ে। মিথ্যাকে চেনাটাও সহজ নয়। মিথ্যা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা রূপে। মিশে আছে সত্য বা অর্ধ-সত্যের সাথে। তার মা
চাঁদ তারা উড়ছে । প্রবল ভাবেই উড়ছে ।
উড়ছে বাংলাভাষী এবং বাংলাদেশীদের সাইটে, লাল সবুজ যাদের জাতীয় পরিচয়।
লাল সবুজ আর চাঁদ তারা এক সাথে কেনো নয়?
নয় এ কারনে, যে ,এই চাঁদ তারা এক দানবীয় অ্লিীলতার নাম । এর গায়ে লেগে আছে হত্যা , ধর্ষন ,বর্বরতার দাগ ।এই চাঁদ তারা কে অস্বীকার করেই লাল সবুজের বাংলাদেশ ।
প্রশ্ন হতে পারে , এই সাইটে যদি ঈশ্বর নিয়ে, ধর্ম নিয়ে সব ধরনের মতামত দেয়া যায় , তাহলে একজন কেনো চাঁদতারার প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানাতে
ব্লগের এই অবস্থা কেন?
কিছুই পড়তে পারছি না।
লিখতে পারছি না।
ব্লগের এই অবস্থা কেন?
কিছুই পড়তে পারছি না।
লিখতে পারছি না।
কতৃপক্ষের ভূমিকা সবসময় একপেশে কেনো এটা বোধগম্য হয় না আমার।
ফ্লাডিং বিষয়ক নীতিমালা তৈরি করলেই হয়, এক জন ব্লগার দিনে কয়টা পোষ্ট করবে এই নিয়ে কোনো জোরজবরদস্তি চালানো উচিত না কিন্তু বিরক্তিকর পোষ্টগুলোকে সামনের পাতায় আসতে না দেওয়ার মতো কিছু ব্যাবস্থা করা হোক। একটা নুন্যতম মান ঠিক করা হোক, হতে পারে সেটা ক্যারেক্টার সংখ্যা হিসাব করে, নির্দিষ্ট পরিমান ক্যারেক্টার না থাকলে ঐ পোষ্ট সামনে আসবে না এমন নিয়ম করা হলে অন্তত 1 লাইনের খুনসুটি মার্কা এবং বিরকড়িকর যত পোষ্ট, জিজ্ঞাসময় পোষ্টগুলো যার কোনো অর্থ হয় না ঐগুলো সামনের পাতায় আসতো না। কিংবা প্রতিটা ব্লগারের নির্দিষ্ট সংখ্যাক পোষ্ট আসবে সামনের পাতায় এর বেশি হলে তার সবগুলো পোষ্ট সামনের পাটা থেকে মুছে যা
যারা যুক্তির সাধারন বিষয়গুলোকে মেনে চলে তাদের জন্য-যারা এই সত্য মেনে নিয়েছে 1 যোগ 1 = 2, 2 যোগ 2 =4, 4যোগ 4 =8 এই রকম সাধারন হিসাবগুলোকে সত্য মানে তাদের জন্য। যারা এই সব সাধারন বিষয়কে প্রাধান্য দিতে চায় না এবং যাদের যৌক্তিক আলোচনার ক্ষমতা নেই তাদের বলে কোনো লাভ হবে না তাই তাদের শুভবোধ জাগ্রত হোক এবং তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করুক রূপকথার জগতে।
আদিকান্ড থেকে শুরু হোক আলোচনা আমাদের, ইশ্বর বলিলেন লেট দেয়ার বি লাইট এন্ড দেয়ার ইজ লাইট- এই ভাবে মুখের কথায় ইশ্বর বিশ্বসৃজন করিলেন। ষড়দিন ব্যাপি ব্যাপক কর্মযজ্ঞ হইলো এবং স্বর্গ মর্ত্য তৈয়ার হইলো। সেই স্বর্গের 7টা অংশ, প্রতিটা অংশ এমন বড় যে উহা হাটিয়া পাড় হইতে পঞ্চশতাধিক বছর কালক অতিক্রান্ত হইবে,
সেই তো সত্যিকারের মুক্ত পুরুষ
যে ধৈর্য্য ধ'রে তার
দাসত্বের শৃঙ্খল ব হন ক'রে চলেছে
কিন্তু মেনে নেয়নি-----
সামহোয়্যার ইন নীড়পাতা ওঠে কাঁপি
কাহার চারণে ব্লগতলে দাপাদাপি?
জায়গা জোটে না, তাই করে চাপাচাপি।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
কী যে ম্যাৎকারে মুখর করিয়া ব্লগদেশ
বকরিস্তানি ছাগুরাম ঝাড়ে উপদেশ
বোঁটকা লাদিতে ছারখার করে প্রতিবেশ।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
ধর্ম সমাজ পরিবার আর ডারউইন
নেড়েচেড়ে দেখে বীর ছাগুরাম গাঁঢ়উইন
গুরুগুরু ঝাড়ে শেষ কথা ব্যাটা ভাঁড়উইন।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
কালে কালে ভালে কত কী জ্বলিবে আহা রে
নীড়পাতা ওঠে শিউরে এসব বাহারে
দুঃখের কথা বলিবে সে বলো কাহারে?
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাট
তিওমান ভ্রমণের বর্ণনা অরূপ দিয়ে দেয়ায় আমি আর দিলাম না (http://www.somewhereinblog.net/arupblog) । কিন্তু ওর দেয়া তথ্যের শুরুতে একটু ভুল আছে। এই ভ্রমণের মূল পরিকল্পনা ইন্দ্রনীলের। আমরা দু'জন একই ল্যাবের বন্ধু। যখন-তখন আড্ডা আর পট করে কোথাও বেড়াতে যাওয়ায় Advanced Manufacturing Lab আর Microfab Lab এ আমাদের দু'জনকে কেউ হারাতে পারে না। দিনের কোন এক ফাঁকে ইন্দ্রনীল হঠাৎ বলে ওঠে, চ'! আমিও সাথে সাথেই কোথায় যাব সেটা না জেনেই বলি চল! কিন্তু ল্যাবের অন্য ক
আজকাল অনেকেই দেখি ব্লগে আজান দিয়ে নাটক ল্যাখে (নামটা বললাম না, উনি মাইন্ড খাইতে পারেন)। তাই আমিও ঠিক করেছি বিভিন্ন বিজ্ঞাপনী সংস্থায় ফ্রিল্যানস (ফ্রি না কিন্তু!) কামলা খাটবো। খাটনির উদ্দেশ্য, বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের কাহিনী যোগানো।
এছাড়াও আমার ইচ্ছা আছে ছাগুরাম নামে একটি কমিক চরিত্র নিমর্াণের। দুঃখের বিষয়, ভালো আঁকতে পারি না। কাটর্ুনিস্ট কেউ থাকলে আওয়াজ দিয়েন, জুটি বেঁধে কাজ করবো গোশিনি আর ইউদেরজোর মতো। মহিলা কাটর্ুনিস্ট হলে আরো ভালো, হে হে হে।
আমার এই উদ্যোগ সম্পর্কে আমার শুভানুধ্যায়ী ব্লগারুগণ উপদেশ খয়রাত করলে বাধিত হবো।