চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠছে। একে বলা যায় ব্লগ সমাজ। পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে। সবক'টিতে সমাজ গড়ে উঠায় ভঙ্গি নিশ্চয়ই এক নয়। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে আমরা চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠতে দেখছি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে ধরে রাখতেই এই লেখা। নিশ্চয়ই এরকম ওয়েব বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সমাজ নিয়েও সমাজ বিজ্ঞান একসময় প্রচন্ড আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো একটি পাইওনিয়ার লেখা হিসেবে বিবেচিত হবে।
(তবে এটি পূর্ণাঙ্গ লেখা নয়। এতে
অনেক রকম বিভ্রান্তি চারপাশে, অনেক রকম কথার আলোড়ন, সবাই একটা গ্রহনযোগ্য উত্তর খুঁজছে, আমিও একটা প্রশ্ন উত্থাপন করি, সস্তা এবং সভ্যতার মতোই প্রাচীন একটা ছোট্ট প্রশ্ন-
সত্যা কি?
ধর্মের অংশীদারিত্ব থেকে যদি চেতনাকে বিচু্যত করে ফেলি, যদি কোনো রকম রীতিনীতির সংশ্লিষ্ঠতা এড়িয়ে যাই তাহলে সত্যকে আমরা কিভাবে সংজ্ঞায়িত করবো?
নীতির সাথে সত্যের সম্পর্ক আছে কোনো? নীতিভ্রষ্টতার সাথে কি সত্যের সম্পর্ক আছে? আমি নিশ্চিত এই খানে অনেকেই সত্য এবং কোরানের মধ্যে একটা ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুঁজে পায়, কোরানই সত্য এই দাবি নিয়ে তারা হাজির হতে পারে, কিন্তু কোরান সত্য এইটার ভিত্তি কোথায় স্থাপন করবে তারা?
সত্যের সাথে ইশ্বরের কোনো সম্পর্ক আমরা করবো না, কোনো রকম প
প্রবীণ শিক্ষাবিদ ও জাতীয় শিক্ষক-কর্মচারী ফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ বলেছেন, বিপরীতমুখী দুই শিক্ষা ব্যবস্থাকে সমমান দেয়ার মানে হলো 'সত্য আর মিথ্যাকে সমমান' দেয়া। পশ্চাৎপদ দৃষ্টিভঙ্গি আচ্ছন্ন দল বা গোষ্ঠীর ব্যবস্থাপত্রে বিপরীতমুখী দুটি শিক্ষাব্যবস্থাকে সমমান দেয়া সমর্থনযোগ্য নয়।
এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম পর্যন্ত মাদ্রাসায় শিক্ষি-তদের অংশগ্রহণ ছিল স্বাধীন মু
সাগরের গভীরে বাস করা প্রাণীদের নিয়ে মানুষের অনেক কৌতুহল। অনেক দেশে তাই বড় বড় এ্যাকুরিয়াম তৈরি করা হয়। যা এরকম প্রাণীদের চিড়িয়াখানা হিসেবে কাজ করে। বোর্নমাউথে তেমনি একটা এ্যাকুরিয়াম আছে যার নাম ওসেনারিয়াম। খুব বড় এ্যাকুরিয়াম না এটা। তবে বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক প্রাণী রাখা আছে। অল্প পরিসরের আয়োজনেই ইউরোপ, আফ্রিকা ইত্যাদি বিভিন্ন ভাগ করে সাজানো হয়েছে এ্যাকুরিয়ামগুলো। একটা বড় এ্যাকুরিয়াম আছে গঙ্গাজলের মাছদের জন্য। তাতে আমাদের পুঁটি, খলসে ও এই আকারে
সাগরের গভীরে বাস করা প্রাণীদের নিয়ে মানুষের অনেক কৌতুহল। অনেক দেশে তাই বড় বড় এ্যাকুরিয়াম তৈরি করা হয়। যা এরকম প্রাণীদের চিড়িয়াখানা হিসেবে কাজ করে। বোর্নমাউথে তেমনি একটা এ্যাকুরিয়াম আছে যার নাম ওসেনারিয়াম। খুব বড় এ্যাকুরিয়াম না এটা। তবে বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক প্রাণী রাখা আছে। অল্প পরিসরের আয়োজনেই ইউরোপ, আফ্রিকা ইত্যাদি বিভিন্ন ভাগ করে সাজানো হয়েছে এ্যাকুরিয়ামগুলো। একটা বড় এ্যাকুরিয়াম আছে গঙ্গাজলের মাছদের জন্য। তাতে আমাদের পুঁটি, খলসে ও এই আকারে
পুলে দুপুরের দাওয়াতটার জন্য আমরা নৌকা ভ্রমণটা করতে পারছিলাম না। সময় মেলানো যাচ্ছিল না। দাওয়াতটা বাতিল করা যেত, কিন্তু তারা আবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাটাও করেছেন। সুতরাং হাজির হলাম তাদের গেইট অব ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টে। ষাটোর্ধ মালিক আমাদের খুব সমাদরেই বসালেন। তার অভিজ্ঞতায় ভরপুর জীবনের নানা কাহিনী শুনতে খুবই ভালো লাগছিল।
1970 এর দিকে চা-বাগানের ম্যানেজারি বাদ দিয়ে এসেছিলেন এদেশে। তারপর এক আইরিশ মহিলাকে বিয়ে করে থেকে যান। এখন দেশে চা-বাগানও কি
পুলে দুপুরের দাওয়াতটার জন্য আমরা নৌকা ভ্রমণটা করতে পারছিলাম না। সময় মেলানো যাচ্ছিল না। দাওয়াতটা বাতিল করা যেত, কিন্তু তারা আবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাটাও করেছেন। সুতরাং হাজির হলাম তাদের গেইট অব ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টে। ষাটোর্ধ মালিক আমাদের খুব সমাদরেই বসালেন। তার অভিজ্ঞতায় ভরপুর জীবনের নানা কাহিনী শুনতে খুবই ভালো লাগছিল।
1970 এর দিকে চা-বাগানের ম্যানেজারি বাদ দিয়ে এসেছিলেন এদেশে। তারপর এক আইরিশ মহিলাকে বিয়ে করে থেকে যান। এখন দেশে চা-বাগানও কি
অনেক প্রশ্ন পাওয়া গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ। তবে প্রশ্নগুলো বেশ খানিকটা নখ নেই দাঁত নেই মার্কা। আসলে দোষটা সুকুমার রায়ের। তিনি বাঙালি শিশুদেরকে এরকম দাঁত-নখহীন সাপ মারায় উৎসাহী করে তুলেছেন। যা হোক, রবীঠাকুরের 'রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি' আক্ষেপকে সংক্ষেপ করে সেরকম দাঁত নখহীন একটি প্রশ্ন দেই। আপনারা তেড়ে মেড়ে ডান্ডা দিয়ে পিটিয়ে ঠান্ডা করেন । দেখা যাক, কার মনে কত দু:খ..
এবারের প্রশ্ন হচ্ছে:
"ব্লগানো বাদ দিয়ে হিমু কেন টিভি নাটক লিখতে চায়?"
অনেক প্রশ্ন পাওয়া গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ। তবে প্রশ্নগুলো বেশ খানিকটা নখ নেই দাঁত নেই মার্কা। আসলে দোষটা সুকুমার রায়ের। তিনি বাঙালি শিশুদেরকে এরকম দাঁত-নখহীন সাপ মারায় উৎসাহী করে তুলেছেন। যা হোক, রবীঠাকুরের 'রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি' আক্ষেপকে সংক্ষেপ করে সেরকম দাঁত নখহীন একটি প্রশ্ন দেই। আপনারা তেড়ে মেড়ে ডান্ডা দিয়ে পিটিয়ে ঠান্ডা করেন । দেখা যাক, কার মনে কত দু:খ..
এবারের প্রশ্ন হচ্ছে:
"ব্লগানো বাদ দিয়ে হিমু কেন টিভি নাটক লিখতে চায়?"
সোহান বাশারের প্রশ্ন জিজ্ঞাসায় প্রথম পাতা ভ্যাচকায়া গেছে। এখন বাশার যে কোথায় শুয়ে আছে তাতো খুঁজে পাওয়া কষ্ট। নতুবা সংশোধন করলেই ঠিক হয়ে যেতো পাতাটা।
উপায় একটাই আপন তারিক পদ্ধতিতে জনস্বার্থে ফ্লাডিং। আপনারা দু-তিনটা পোস্ট নামিয়ে দেন দ্রুত। তাহলেই পরের পৃষ্ঠায় চলে যাবে পোস্টটা। আবার প্রথম পাতাটা পাওয়া যাবে সুনসান।
জনপ্রতি অর্ধেক পোস্ট। মোট গোঁটা চারেক দিলেই চলবে।