চুটকিই ভরসা। ব্লগ যখন ম্যাড়ম্যাড়ে নিরস হয়ে যায় তখন চুটকি ছাড়া উপায় কী? আড্ডা নেই। বাদ-প্রতিবাদ নেই। ভালো ভালো লেখা নেই। সবই একঘেঁয়ে লাগছে। অনেকেই ডুব দিয়েছেন। কিন্তু আমরা তো আর বসে থাকতে পারিনা। সুতরাং সেই যে পুরনো কৌতুকের প্রতিযোগিতা তার দ্্বিতীয় পর্বে চলুন। হাসুন এবং হাসান।
গতবারের বিষয় ছিল শিশু। এখন মনে করুন শিশুটি বড় হয়ে কিশোর হয়েছে। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি তার আগ্রহ বেড়েছে। বুঝে না বুঝে টাংকি মেরে যাচ্ছে। এরকম কিশোর-কিশোরী কাল নিয়ে মজার
চুটকিই ভরসা। ব্লগ যখন ম্যাড়ম্যাড়ে নিরস হয়ে যায় তখন চুটকি ছাড়া উপায় কী? আড্ডা নেই। বাদ-প্রতিবাদ নেই। ভালো ভালো লেখা নেই। সবই একঘেঁয়ে লাগছে। অনেকেই ডুব দিয়েছেন। কিন্তু আমরা তো আর বসে থাকতে পারিনা। সুতরাং সেই যে পুরনো কৌতুকের প্রতিযোগিতা তার দ্্বিতীয় পর্বে চলুন। হাসুন এবং হাসান।
গতবারের বিষয় ছিল শিশু। এখন মনে করুন শিশুটি বড় হয়ে কিশোর হয়েছে। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি তার আগ্রহ বেড়েছে। বুঝে না বুঝে টাংকি মেরে যাচ্ছে। এরকম কিশোর-কিশোরী কাল নিয়ে মজার
জপ্রকুউ-7 এর বিষয় ছিলো ফ্লাডিং। কোনো বিশেষ একজন ব্লগারকে লক্ষ করে কূটনামি প্রতিভা বিকাশের সুযোগ এখানে ছিল না। তো সেই প্রতিযোগিতায় হযবরল বিজয়ী হয়েছেন। ধন্যবাদ হে নতুন কূটক।
সাদিক মো আ নিজেই নিজেকে জপ্রকুউ'র বিষয়বস্থু করার জন্য প্রশ্ন দিয়েছেন। কিন্তু তার পোস্টের শিরোনামে আমার নামের বানান ভুল করার জন্য ঐ প্রশ্ন বাতিল করা হলো। ব্লগের নতুন বিষয় নিয়ে দ্রুত প্রশ্ন জমা দিন যাতে অচিরেই শুরুকরা যায় জপ্রকুউ 8।
জপ্রকুউ-7 এর বিষয় ছিলো ফ্লাডিং। কোনো বিশেষ একজন ব্লগারকে লক্ষ করে কূটনামি প্রতিভা বিকাশের সুযোগ এখানে ছিল না। তো সেই প্রতিযোগিতায় হযবরল বিজয়ী হয়েছেন। ধন্যবাদ হে নতুন কূটক।
সাদিক মো আ নিজেই নিজেকে জপ্রকুউ'র বিষয়বস্থু করার জন্য প্রশ্ন দিয়েছেন। কিন্তু তার পোস্টের শিরোনামে আমার নামের বানান ভুল করার জন্য ঐ প্রশ্ন বাতিল করা হলো। ব্লগের নতুন বিষয় নিয়ে দ্রুত প্রশ্ন জমা দিন যাতে অচিরেই শুরুকরা যায় জপ্রকুউ 8।
(ছাগুরামের ভাষ্য রপ্ত করা দরিদ্র মুখফোড়ের জন্য দুঃসাধ্য। তবুও গরীবের এই সামান্য কোশেশ ...।)
ছাগুরাম জড়োসড়ো গোবেচারা নহে
যাহাই উচিত বলে মনে করে, কহে।
বুঝুক বা না বুঝুক, বক্তব্যে সে বীর
সঙ্গে হানে ঘনঘন রেফারেনসে তীর।
লক্ষবস্তু ভেদ নয়, বাণনিক্ষেপে পটু
মাঝে মাঝে ঘন ঘন ব্যা ব্যা করে কটু।
কাঁঠালপাতার তাপে আস্ফালিয়া ওঠে
এলিপসিসে পুষ্ট পত্রে অগি্নধারা ছোটে।
তিন বাহুতে পেশী ঝলকে, বুঝি দেবে মাইর!
শেষ মূহুর্তে সামলে বলে, যাজাকুল্লা খাইর।
ছিলো ছাগু নির্বিরোধী, পনসপূজারী
পাতা খেয়ে লতা খেয়ে ফূর্তি ছিলো ভারি।
লাদি ছাড়ে গুটি গুটি ধন্বন্তরী বড়ি ...
কবিরাজি পাতা খেয়ে বায়ু গেলো চড়ি।
হঠাৎ ক্ষেপিয়া শেষে ব্লগে হানে বাজ
ভি
পেশাদার প্রাবন্ধিক না হলে বিষয়নিষ্ঠতা থাকে না তেমন করে এবং অন্য আরও একটা বিষয় থাকে সেটা হলো মানুষের শ্রেনীবিভাগ করে ফেলার অবচেতন প্রয়াস এবং 3য় যে সম্ভবনার কথা মনে পড়ছে তা হলো শব্দের অর্থ বিভ্রান্তি, এসবের যেকোনো এক কারনে বাউন্ডুলে কথন পড়ে ওয়ালির ভেতরে 2টা প্রশ্নের জন্ম হয়েছে,আমি কি আস্তিকদের সৎ প্রমানের চেষ্টা করছি? অন্য প্রশ্নটা আরও বিমূর্ত এক বোধের বিষয় আমি যখন বলছি আমরা প্রকারান্তরে নিজেদের সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই করছি তখন এই অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার সম্ভবনায় বিজ্ঞান কি বলে?
প্রথম প্রশ্নটা নিয়ে আমার নিজের সংশয় আছে, আমি আস্তিকদের পক্ষ নিয়ে কোনো কথা বলি নি, হয়তো শব্দবিভ্রাট এটা কোনো, নাস্তিকদের সৎ প্রমানের কোনো চেষ্টা
অনেকদিন ধরে অবহেলায় পড়েছিলো তাদের বাগান। বাগানের মালিক দুই বন্ধু বহুদিন পর খোঁজ নিতে এসে দেখলেন ছোট ছোট আগাছায় ভরে গেছে বাগানটি তবে আগাছাগুলোর মাঝে কিছু ফুলের গাছ হয়েছে যেগুলো ভারী সুন্দর। এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে বললো, "নিশ্চয়ই কোনো মালী এখানে আসে এবং এই ফুলগাছগুলোর পরিচর্যা করে"। এ বিষয়ে তারা খোঁজখবর করা শুরু করলো কিন্তু কোনো প্রতিবেশিই এমন খবর দিতে পারলো না যে তারা কাউকে এই বাগানে কখনও কাজ করতে দেখেছে। বন্ধুটি তখন তার মালী যে আসে সেই বক্তব্যের প
নিজ ধর্মের প্রতি কৌতুহল থাকা স্বাভাবিক। ইসলামকে আরো ভালোভাবে জানার আগ্রহেই আমি ছাত্রশিবিরের কর্মকান্ডে জড়িয়ে যাই। কিন্তু ছাত্রশিবিরের কর্মকান্ড বলতে নামাজ আর জেহাদের ট্রেনিং বুঝায় না। নানা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে নতুনদের আকর্ষণ করা হতো ছাত্রশিবিরের দিকে। স্কুলে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পুরষ্কার বিতরণ ছিল একটি। স্কুলের অন্যান্য পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কর্মকান্ডগুলোর নেতৃত্ব ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরাই তুলে নিত। ঝামেলা মনে করে অন্যান্যর
নিজ ধর্মের প্রতি কৌতুহল থাকা স্বাভাবিক। ইসলামকে আরো ভালোভাবে জানার আগ্রহেই আমি ছাত্রশিবিরের কর্মকান্ডে জড়িয়ে যাই। কিন্তু ছাত্রশিবিরের কর্মকান্ড বলতে নামাজ আর জেহাদের ট্রেনিং বুঝায় না। নানা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে নতুনদের আকর্ষণ করা হতো ছাত্রশিবিরের দিকে। স্কুলে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পুরষ্কার বিতরণ ছিল একটি। স্কুলের অন্যান্য পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কর্মকান্ডগুলোর নেতৃত্ব ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরাই তুলে নিত। ঝামেলা মনে করে অন্যান্যর
গনিকা আমার অপ্সরা প্রিয়তমা
শাড়ী খুলে রেখে পরো আকাশের নীল,
যুগল কুসুমে থরো থরো অনুপমা
চোখ দুটো হোক স্বপ্নের গাঙচিল ।
গনিকা আমার অপ্সরা সোনামনি
আঙ্গুঁলে বাজাও রুপার মুদ্্রা টাকা,
শংখিনী ফনা তোলো তুমি এক্ষুনি
বিষে ভরে যাক বাদশাহী আংরাখা ।
নেহাত ভৃত্য বাদশাহী করি কেনো?
তুমি প্রিয় তুমি জানো নাকি শাহজাদী?
পকেটে তোমার মোহরের ধ্বনি যেনো
সসাগরা দেশ,পৃথিবী করেছে বাদী ।
আমারই কেবল, আমারই হে প্রিয়তমা
তুমি তো আমার স্বদেশের শাহজাদী
যুগল কুসুমে থরো থরো অনুপমা
তুমি তো আমার সোনামনি শাহজাদী ।
গনিকা আমার অশলীল অভিমান
তবু ও যখন দুর্ভিক্ষের অমা
গ্রাস করে দেশ , নাভিতে সবুজ ধান
বুনে দিয়ে তুমি 'দাসেরে