ছাত্রশিবিরের কর্মী হওয়ার সূত্রে পাওয়া ইসলামী বইগুলো ইসলাম বা ধর্ম সম্পর্কে আমার তৃষ্ণা মেটাতে পারে না। আমি বুঝতে পারি ধর্ম কিছু আচার বা প্রথা হতে পারে না। ধর্ম শুধু অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মতাদর্শ হতে পারে না। ধর্ম শুধু শাসন, ক্ষমতা অধিগ্রহণ আর ক্ষমতার জোরে ধর্মপ্রচার হতে পারে না। ধর্ম বরং প্রেমের ফল্গুধারা হওয়া উচিত। ধর্মের মূলে থাকবে ভালবাসা, মানুষে মানুষে, স্বজাতিতে-বিজাতিতে; এ কথা আমি সেই বইগুলোতে পাই না। অন্যদিকে, রফিক আমাকে ভিন্ন কথা শোনায়। রফ
ছাত্রশিবিরের কর্মী হওয়ার সূত্রে পাওয়া ইসলামী বইগুলো ইসলাম বা ধর্ম সম্পর্কে আমার তৃষ্ণা মেটাতে পারে না। আমি বুঝতে পারি ধর্ম কিছু আচার বা প্রথা হতে পারে না। ধর্ম শুধু অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মতাদর্শ হতে পারে না। ধর্ম শুধু শাসন, ক্ষমতা অধিগ্রহণ আর ক্ষমতার জোরে ধর্মপ্রচার হতে পারে না। ধর্ম বরং প্রেমের ফল্গুধারা হওয়া উচিত। ধর্মের মূলে থাকবে ভালবাসা, মানুষে মানুষে, স্বজাতিতে-বিজাতিতে; এ কথা আমি সেই বইগুলোতে পাই না। অন্যদিকে, রফিক আমাকে ভিন্ন কথা শোনায়। রফ
শুরু থেকে শুরু বা পুনর্বার শুরুঃ
মানুষ সসীম। সে সীমাবদ্ধ দেহের আদলে। সে সীমিত মস্তিষ্কের কোষে, চেতনা ও চিন্তার কলায়। অসীম ধারণে তার অক্ষমতা বিদিত সর্বজনে। ধারণার অতীতকে বস্তুত: সে ধরতে চায় করতলগত আধারে।
ব্লগজগত অবাস্তব-অধিবাস্তব-পরাবাস্তব-যাদুবাস্তব। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। এখানে যারা আসে যারা লেখে তাদের পরিচয়কে ছাড়িয়ে নিয়েছে শরীরের ত্বক থেকে। পতিত খোলস থেকে নাম-ধাম খুঁজবার পুলিশী তদন্ত এখানে অর্থহীন। কেউ স্বনামে, কেউ বেনামে, আর কেউ বা দু্যত
তোমার সংগে ঘুমোবো আজ
মাটিতে হোক,আগুনে হোক,জলে
যেখানে বলো ঘুমোবো আজ
যেখানে পারি জায়গা করে নেবো
এখন আমার হুঁশ নেই আর
কোন কালীর দিব্যি
ভালো মন্দ চুলোয় যাক গে
মোদ্দা কথা শোনো--
তোমাকে ছেড়ে থাকতে পারছিনা
[জয় গোস্বামীর কবিতা ]
জংলাদেশের গপপো বলি শোনো,
না, সেখানে রাজা তো নেই কোন
মন্ত্রী নামের আজব কিছু প্রাণী
সে দেশ চালায়, এমন কথাই জানি।
কিন্তু রাজা নেই সে কেমন দেশ?
পাত্রমিত্র চুলকে মাথা শেষ
বিদূষক এক চুলকে মাথা কয়
"নামের রাজা, কামের রাজা নয়
এমন রাজা সিংহাসনে তুলে
চুকিয়ে ল্যাঠা সমস্যা যাও ভুলে।"
মন্ত্রী যিনি গোটা পালের গোদা
চক্ষু দুটি ভাবের ঝোঁকে মোদা
কোন সে টোলের পন্ডিতেরে ডাকি
কন, "হে রাজন, প্রণাম কোথা রাখি?"
মন্ত্রীসকল মস্ত সেলাম ঠুকে
হাসলো। রাজার ল্যাঠাও গেলো চুকে।
টুলো রাজন কাজ তো না পায় ঢুঁড়ে
মর্জি হলে বেড়ায় সে যে ঘুরে।
রাজ্যে যত বেসরকারি টোলে
বক্তিমা দেয় একঘেয়ে সব বোলে।
পার্বণে আর উৎসবে দরবারে
সবাই মিলে দেখত
অনেকের প্রোফাইলের ছবি বদলাচ্ছে। দুষ্ট লোকের কথায় কান দিতে নাই। আমি দিচ্ছি না। শুধু জানিয়ে দেই অনেকে ইঙ্গিক করছেন এই ছবি বদলানোর সাথে আড্ডাবাজের ব্লগে বিয়ের আয়োজনের সম্পর্ক আছে। আড্ডাবাজ নাকি পাত্রখুঁজছেন। ঘোষণা দেয়ার সাথে সাথেই নাকি অনেকে ব্লগে তাদের ছবি বদলাতে শুরু করেছেন। সুমন প্রথমে যে ছবি দিলেন তাতে তার টাকটি আর দেখা যাচ্ছে না। টাক পাত্রদের জন্য এক মহা- দু:স্বপ্ন। ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব মিলে যায়। তবে সে ছবিতে তার রূপের ধ্বনাত্মত দিকটা হয়তো ধরা পড়েন
অনেকের প্রোফাইলের ছবি বদলাচ্ছে। দুষ্ট লোকের কথায় কান দিতে নাই। আমি দিচ্ছি না। শুধু জানিয়ে দেই অনেকে ইঙ্গিক করছেন এই ছবি বদলানোর সাথে আড্ডাবাজের ব্লগে বিয়ের আয়োজনের সম্পর্ক আছে। আড্ডাবাজ নাকি পাত্রখুঁজছেন। ঘোষণা দেয়ার সাথে সাথেই নাকি অনেকে ব্লগে তাদের ছবি বদলাতে শুরু করেছেন। সুমন প্রথমে যে ছবি দিলেন তাতে তার টাকটি আর দেখা যাচ্ছে না। টাক পাত্রদের জন্য এক মহা- দু:স্বপ্ন। ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব মিলে যায়। তবে সে ছবিতে তার রূপের ধ্বনাত্মত দিকটা হয়তো ধরা পড়েন
সুপ্তি, সুবর্ণা আর আমি। বুয়েটে পড়ার সময় আমরা তিন বন্ধু ছিলাম inseparable. ক্লাসে সব সময় একসাথে বসতাম, ক্লাসের বাইরেও একসাথে ঘুরাঘুরি করতাম। কখনো একজন বা দুইজন কোথাও গেলে 'অন্যজন/অন্য দুইটা কই' এ প্রশ্ন শোনা ছিল অবধারিত। অনেকে ডাকত Three Stooges বলে।
আমাদের তিন বন্ধুর মধ্যে সবচেয়ে আগে বিয়ে করলাম আমি। সে সময় সুবর্ণা প্রায় টানা 15 দিন আমার বাসায় থেকে পুরোপুরি বাড়ির মেয়ে হয়ে গিয়েছিল। সুপ্তিও কম যায়নি। ঘন্টার পর ঘন্টা পারলারে সাজগোজের বিরক্তিকর
প্রায় 5000 বছর আগে প্রথম ধর্মের রাজনৈতিক ব্যাবহার এবং পুরোহিত তন্ত্রের উদ্ভব হয় মিশরে।এর আগের সভ্যতায় ধর্ম এসেছিলো শাসনের অনুষঙ্গ হয়ে যেমন প্রাচীন ব্যাবিলনিয় সভ্যতা যেখানে সম্রাটরা ইশ্বরের প্রতিনিধি হয়ে রাজ্য শাসন করতো, কিন্তু মিশরের অনন্যতা এখানেই যে ভৌগলিক বিচ্ছিন্নতা এড়াতেই সম্ভবত এখানের প্রথম এবং 2য় রাজত্নত্রের সময়ে সাধারন মানুষকে ধারনা দেওয়া হয় সম্রাট স্বয়ং ইশ্বর যার নাম হোরাস, এবং মিশর যেহেতু ভৌগলিক ভাবে বিচ্ছিন্ন 2টো অংশে জুড়ে তৈরি, তাই সম্রাটেরও নিরংকুশ আধিপত্য 2টো দেবীর উপরে একটা মিশরের উপরের অংশের পরিচায়ক অন্যটা মিশরের নীচের অংশের পরিচায়ক।
মিশরের সভ্যতার পালাবদলের সূচনা আরও আগে, অনুমান করা হয় প্রায় 2000 বছরের ধারাবাহিকতায় মিশর
দ্যা ভিঞ্চি কোড বই হিসেবে খুব জনপ্রিয় হয়েছিলো। সময় ছিলো না বলে বইটা কিনেও পড়তে পারিনি। সিনেমা দেখতে গেলাম সেটি পুষিয়ে নিতে। ছবিটা তত জনপ্রিয় হয়নি। তবু বৃষ্টির দিনে, উইকডে-তেও হল একেবারে ভর্তি ছিলো।
যেহেতু বই পড়া ছিলো না, সেহেতু আমাকে মনোযোগ নিয়েই দেখতে হয়েছে ।তবে কাহিনী বুঝতে ততোটা অসুবিধা হয়নি। হয়তো বইয়ে যে বিস্তারিত বর্ণনা আছে তা এখানে অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে, কিন্তু ছবি বুঝতে তা কোনো সমস্যা তৈরি করেনি।
উপরে যে লাশ পরে থাকার দৃশ্য দে