দ্যা ভিঞ্চি কোড বই হিসেবে খুব জনপ্রিয় হয়েছিলো। সময় ছিলো না বলে বইটা কিনেও পড়তে পারিনি। সিনেমা দেখতে গেলাম সেটি পুষিয়ে নিতে। ছবিটা তত জনপ্রিয় হয়নি। তবু বৃষ্টির দিনে, উইকডে-তেও হল একেবারে ভর্তি ছিলো।
যেহেতু বই পড়া ছিলো না, সেহেতু আমাকে মনোযোগ নিয়েই দেখতে হয়েছে ।তবে কাহিনী বুঝতে ততোটা অসুবিধা হয়নি। হয়তো বইয়ে যে বিস্তারিত বর্ণনা আছে তা এখানে অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে, কিন্তু ছবি বুঝতে তা কোনো সমস্যা তৈরি করেনি।
উপরে যে লাশ পরে থাকার দৃশ্য দে
আপনারা জানতে চাইতেই পারেন। বিশেষ করে যখন আমি বেইসবল ব্যাট হাতে ওয়া এবং ঠোলা শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতায় আমার প্র(তি)বন্ধ জমা দিয়েছিলাম।
আমি জানি আমার কাছে আপনাদের কিছু অনুচ্চারিত প্রত্যাশাও ছিলো। কিন্তু হায়, আমি ব্যর্থ হয়েছি তা পূরণে।
কারণ সবকিছু নিয়েই আমি লিখি না।
ছাগুকে জ্ঞানবৃক্ষের ছালবাকল বেটে খাইয়ে সুস্থ করে তুলুক কেউ, এই কামনায়।
গিয়াস ভাই,
জাকির, তৌহিদ,গালিব এই নামগুলো আমি জানি আপনার স্মৃতিতে নেই আর । ইউ.কে'র বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা আমার বন্ধুদের কজন । ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে মাঝে মাঝে যখন কথা হয়, কি আশ্চর্য্য আপনি ও চলে আসেন ।
এবার দেশে গেলে সেলিম এর সাথে দেখা ।সাইফ সেলিম..ঐ পাগলাটাকে মনে নেই? লেখালেখি,পড়াশোনো এসবে নেই , কিন্তু পিন্টুর জন্য সাহায্য তুলতে হবে , বন্যার্তদের জন্য চাঁদা তুলতে হবে, গিয়াস ভাই সিলেট আসবে .. না সেলিম কারো পেছনে নেই ।
পাঠক ফোরাম থেকে শুরু করে বন্ধুসভা ... প্রায় একযুগ । কমপক্ষে দশ হাজার বন্ধুর নেটওয়ার্ক। আজ বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায়, প্রায় প্রতিটি থানায়, বেশীর ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের 'বন্ধুসভা ' র ছেলেমেয়েরা আছে । এসিড সন্ত্
ছাত্রশিবিরের কাছে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা যে ধর্ম বা ইসলাম নিয়ে এতটা পড়ালেখা আমি কখনই করতাম না, যদি না ছাত্রশিবিরের সাথে যুক্ত হতাম। পরিবার আমাদের ধর্মপ্রাণ ছিলো, কিন্তু ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি একদমই হতো না। ধর্ম বরং সংস্কৃতি হিসেবেই ছিলো। তবে আমাদের বংশে কাউকে বোরখা পড়তে আমি কাউকে দেখিনি। মা, খালা, নানীরা অবশ্য নামাজটাও নিয়মিত পড়তেন না। ধর্ম উদযাপিত হতো উৎসবের সাথে। জমকালো করে হতো শবে বরাত। বাড়ি ভর্তি মোমবাতি, হালুয়া আর পিঠার ছড়াছড়ি আর রাতভর নফল নামাজ। জ
ছাত্রশিবিরের কাছে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা যে ধর্ম বা ইসলাম নিয়ে এতটা পড়ালেখা আমি কখনই করতাম না, যদি না ছাত্রশিবিরের সাথে যুক্ত হতাম। পরিবার আমাদের ধর্মপ্রাণ ছিলো, কিন্তু ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি একদমই হতো না। ধর্ম বরং সংস্কৃতি হিসেবেই ছিলো। তবে আমাদের বংশে কাউকে বোরখা পড়তে আমি কাউকে দেখিনি। মা, খালা, নানীরা অবশ্য নামাজটাও নিয়মিত পড়তেন না। ধর্ম উদযাপিত হতো উৎসবের সাথে। জমকালো করে হতো শবে বরাত। বাড়ি ভর্তি মোমবাতি, হালুয়া আর পিঠার ছড়াছড়ি আর রাতভর নফল নামাজ। জ
দেশ শুধু রাজনৈতিক নেতাদের নয়। দেশ আমাদেরও। দেশের বিপর্যয় ও সংকট নিয়ে আমাদেরও ভাবতে হয়। আমরাও ভাবি। সম্প্রতি দেশে বিপর্যয় চলছে পোষাকশিল্পে। চলছে নৈরাজ্য। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোষাকশিল্পের অবদান আর ভবিষ্যত সম্ভাবনা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে সব ধ্বনাত্মক হিসাবের মূলবিন্দু হিসেবে ধরা হয় এই শিল্পকে। অর্থনীতিতে এর অবদানের কারণে এই শিল্পকে ঘিরে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পখাতগুলোকে সমন্বয় করার দাবীও করেছেন অনেক অর্থনৈতিক বিশ্লেষক। তা
দেশ শুধু রাজনৈতিক নেতাদের নয়। দেশ আমাদেরও। দেশের বিপর্যয় ও সংকট নিয়ে আমাদেরও ভাবতে হয়। আমরাও ভাবি। সম্প্রতি দেশে বিপর্যয় চলছে পোষাকশিল্পে। চলছে নৈরাজ্য। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোষাকশিল্পের অবদান আর ভবিষ্যত সম্ভাবনা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। বাংলাদেশ সম্পর্কে সব ধ্বনাত্মক হিসাবের মূলবিন্দু হিসেবে ধরা হয় এই শিল্পকে। অর্থনীতিতে এর অবদানের কারণে এই শিল্পকে ঘিরে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পখাতগুলোকে সমন্বয় করার দাবীও করেছেন অনেক অর্থনৈতিক বিশ্লেষক। তা
এখন বাল্মীকি নেই ,নিষাদেই বংশ পরিচয়
নষ্ট চোখে পাখিকে ও আকাশের ময়লা মনে হয় । ।
[ এটা একটা কবিতা আবু হাসান শাহরিয়ারের ।]
সে পলায়। মাঝে মাঝেই পলায়। যখনি ধরা খায়। তাড়া খায়। তখনি পলায়। মুখার সাথে ভ্যা ভ্যা করিয়া তাড়া খাইলো। পরে পলাইলো। বলিলো ফিরিয়া আসিয়া নতুন সুরে ভ্যা ধরিবে। কিন্তু আর সে সুর ধরে না। আড্ডাবাজ অবশ্য ভালো বলিয়াছেন। ছাগল ও বানরেরা চিড়িয়াখানার শোভা। ইহাদেরকে বিরক্ত না করাই ভালো। কিন্তু এইটি রামছাগল ও বদরুল আহমেদের ভাষায় সে নিজেকে জ্ঞানী রামছাগল ভাবে। তাই তাহার শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত।
আপনারা রামছাগলীয় ভাষার বিভিন্ন প্রমাণাদি তুলে ধরুন। প্রতিযোগিত
যথাস্থানে রামছাগলের ভ্যাক্তৃতা আছে। সেখান হইতে অতি কষ্টে একটা নমুনা আপনাদের সামনে হাজির করিয়াছি। সবই আপনাদেরকে আনন্দ দেয়ার উদ্দেশ্যে। তবে এই আনন্দের জন্য আপনাদের কিছুটা বিরক্তও হইতে হইবে। কারণ এই আনন্দ পাইতে হইলে আপনাদেরকে একটা অপ্রিয় কাজ করিতে হইবে। তা হইলো রামছাগলের ভ্যাক্তৃতা নাড়িয়া চাড়িয়া দেখা। তা আনন্দের জন্য একটু কষ্ট স্বীকার করিতে আপনার কি গররাজি হইবেন? আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি রামছাগল এ পর্যন্ত যত আনন্দ আপনাদের দিয়াছে তার চেয়ে বেশি আনন্দ পা