আপনারা কেউ এখন সম্ভবত: আর সেই ভ্যাঁভ্যাঁটা আর দেখিতে পাইতেছেন না। ছবি ছাড়া শুধু লাল তিনকোণা মালার ছবি দিয়া যে ভ্যাঁভ্যাঁটা রামছাগল করেছিলো সেটি আবার লজ্জায় গিলিয়া ফেলিয়াছে। আমার কথা যদি বিশ্বাস করিতে আপনাদের কষ্ট হয় তবে মাহবুব মুর্শেদকে আমি সাক্ষী মানিবো। অনলাইনে তখন তাহাকে আমি নিজ চক্ষে দেখিয়াছি।
রামছাগল সারারাত চুপচাপ বসিয়া থাকিয়া যখন ভ্যাঁ করিয়া উঠিয়াছিল তখন ভাবিয়াছিল আশে পাশে কেউ নাই, শুনিতে পাইবে না। কিন্তু আমার কান পাতাই ছিলো, ভ্যাঁশ
নিজের ছবি হারাইয়া ফেলিয়াছে রামছাগল। সুতরাং সে নতুন যেসব ভ্যাঁভ্যাঁ প্রকাশ করিতেছে তার সাথে ছবি দিতে পারিতেছে না। তবে তাহার চেহারার পাশে লাল রংয়ের তিনকোণা ফ্রেমটা মালা হইয়া শোভা পাইতেছে। ছবি হারাইয়া রামছাগলের মাথা আরো আউলাইয়া গেছে। সে এখন নিজের পরিচয় নিজে বুঝতে পারিতেছে না। আগে সে নিজেকে স্মার্ট ও হ্যান্ডসাম রামছাগল বলিয়া গর্বের সাথে পরিচয় দিতো। এখন সে অন্যদেরকে ছাগল বলিয়া ভ্যাঁভ্যাঁ করিয়া ভ্যাঙ্গানোর চেষ্টা করিতেছে।
নিজের আত্মপরিচয় ভুলিয়া
ব্লগের রামছাগলটি কিছুক্ষণ ভড়কাইয়া ছিলো। এখন সে আবার তার ভুষিটেল খাইয়া খাড়া হইয়া দাঁড়াইয়াছে। রামছাগলের গোয়াতর্ুমি। এখন সে আবার শিং ধারাচ্ছে। তা ধারাক। রামছাগলের শিং-এর জোর তো সবার জানা।
রামছাগল আবার একটি তালিকা দিয়াছে। সে কাহার কাহার সাথে কথা কহিবে না তাহার তালিকা। বড়ো অভিমানী এই রামছাগল। মান করেছে সে। সে কথা কহিতে চাহে না। তা না বলুক। কিন্তু ভ্যা ভ্যা করিয়া চেঁচামেচি করিয়া সবার কানে যে তালা লাগাইয়া দিলো।
তাছাড়া ইচ্ছামত মলমূত্র ত্যাগ করি
যতই বন্ধু-বান্ধবরা আমার ছাত্রশিবির করা নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করা শুরু করলো, ততই আমি বেশি জড়িয়ে পড়তে লাগলাম শিবিরের কর্মকান্ডের সাথে। আরো বেশি করে ইসলামী বই পড়া। আরো বেশি বেশি করে জামাতে নামাজ পড়া শুরু করলাম। এলাকায় ও স্কুলে যারা ছাত্রশিবির হিসেবে চিহ্নিত তাদের সাথে ঘুরাঘুরির মাত্রাও বাড়িয়ে দিলাম। কেন করছিলাম জানি না। তবে আমি চাচ্ছিলাম বন্ধুদের কাছে এ সত্যটা তুলে ধরতে যে ইসলামকে জানা, চরিত্র গঠন করা, এগুলো খুব একটা খারাপ কাজ নয়। কিন্তু কাউকে টলাতে
যতই বন্ধু-বান্ধবরা আমার ছাত্রশিবির করা নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করা শুরু করলো, ততই আমি বেশি জড়িয়ে পড়তে লাগলাম শিবিরের কর্মকান্ডের সাথে। আরো বেশি করে ইসলামী বই পড়া। আরো বেশি বেশি করে জামাতে নামাজ পড়া শুরু করলাম। এলাকায় ও স্কুলে যারা ছাত্রশিবির হিসেবে চিহ্নিত তাদের সাথে ঘুরাঘুরির মাত্রাও বাড়িয়ে দিলাম। কেন করছিলাম জানি না। তবে আমি চাচ্ছিলাম বন্ধুদের কাছে এ সত্যটা তুলে ধরতে যে ইসলামকে জানা, চরিত্র গঠন করা, এগুলো খুব একটা খারাপ কাজ নয়। কিন্তু কাউকে টলাতে
দীক্ষক দ্রাবিড়, আপনাকে বলছি। আপনি অনেকদিন পর ফিরে এসেছেন। এটা এই ব্লগের জন্য সুখবর। আমরা আপনার অনেক ভালো ভালো লেখা পড়েছি। ব্লগের পরিবেশ রক্ষার্থে আপনি যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন সেগুলোও আমাদের জন্য সুফল বয়ে এনেছে। আপনার প্রতীকি প্রতিবাদ ও অন্যান্যদের অংশগ্রহণে ব্লগ অনেক ভারসাম্যপূর্ণ একটা স্থানে পরিণত হয়েছে।
দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আপনি এখন অন্যান্যদের সাথে মিলে যা করছেন, তার বোধহয় খুব একটা প্রয়োজন নেই। এই সাইট এখন আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। অনেকে
দীক্ষক দ্রাবিড়, আপনাকে বলছি। আপনি অনেকদিন পর ফিরে এসেছেন। এটা এই ব্লগের জন্য সুখবর। আমরা আপনার অনেক ভালো ভালো লেখা পড়েছি। ব্লগের পরিবেশ রক্ষার্থে আপনি যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন সেগুলোও আমাদের জন্য সুফল বয়ে এনেছে। আপনার প্রতীকি প্রতিবাদ ও অন্যান্যদের অংশগ্রহণে ব্লগ অনেক ভারসাম্যপূর্ণ একটা স্থানে পরিণত হয়েছে।
দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আপনি এখন অন্যান্যদের সাথে মিলে যা করছেন, তার বোধহয় খুব একটা প্রয়োজন নেই। এই সাইট এখন আগের চেয়ে অনেক বড় হয়েছে। অনেকে
ব্লগে রামছাগলের উৎপাতে পাতা উলটানো যায় না। তাই এই লোগো দিয়ে চলছে রামছাগলকে তাড়া। তাড়া না দিলে তারা আবার ঝাড়া দৌড় দেয় না। মাঝে মাঝেই আমদেরকে এরকম তাড়া দিতে হয়। আগে একবার তাড়া দিছিলাম বেসবল ব্যাট হাতে চিম্পুর ছবি দিয়া। আমি যখন ছিলাম না তখন ফ্লাডারদেরকেও তাড়া দিছিলো অনেকে। সে যাক ফ্লাডিং বন্ধ হয়েছে।
কিন্তু রামছাগলের উৎপাতই নাকি এখন এই সাইটের বড় সমস্যা। শুনতে পেলাম আমাদের সুফি সাদিককে নাকি রামছাগল তার আরো কিছু ছাগল শিষ্য নিয়া অনেক গুঁতাইছে। আ
আমার পোষাক নিয়া অনেকে কথা বলে। কিন্তু আমি আমার যা ইচছা তাই পরি...যা পরলে রামছাগল কম মনে হয়...একটু গরু গরু লাগে...সেইটা পইরাই আমি রাস্তার কলার চুকলা খাইতে বারাই....খাওয়ার বিষয়ে আমার নজর বেশ নীচের দিকে... খাদ্য অখাদ্য যাই হোক, আমার পায়ের নীচে পড়লে ডাইল। তারপর কুড়ুৎ কুড়ুৎ করে আমি উদরস্থ করে ফেলি। আর নাইলে ভর্তা বানাই। রীতিমত শিং দিয়া গুঁতাইয়া আলুভর্তা। এইবার খাও..যত পারো।
মানুষে বলে ছাগলে কিনা খায়। ওরা জানে না রামছাগলে কিনা খায়। লঞ্চ তো খাইই,
[ যারা খামোখা খামোখাই দলাদলি শুরু করেছেন, মেজাজ খারাপ করছেন... তারচে ভালো মনটা খারাপ করি ! চুপ করি, ছুটিতে যাই.... ]
ফাল্গুন শেষ হলে ধুলোর সময়
সমৃতিরা প্রশ্নকরে,পরীক্ষা হয়
উত্তর খুঁজে যায় ভাবনাকে নিয়ে
ঠোঁটে সিগ্রেট হাতে দেশলাই নিয়ে ।
ধোঁয়ার ভেতরে ছবি অশরীরি কারা
চুপচাপ দেখে যায় আমার চেহারা
ইন্টারভিউ হয় একা মুখোমুখি
বলতো মানুষ তুমি হয়েছো কি সুখী ?
স্বস্তিস্তব্দতায়, উত্তরে চুপ
তবুও বাঁচার নেশা বেহায়া লোলুপ
এ নেশা ও ছুটি নেবে কোনো একদিন
সেদিনের পরীক্ষা স্মরনে বিলীন ।
শেষ প্রশ্নটা হবে শেষ দরোজায়
সকলে ছুটিতে যাবো,যাবো অচেনায় । ।