অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করেও রামছাগলটিকে পাওয়া গেলো না। ছাগলটির মাথার পারা সম্ভবত: নামিয়াছে। এখন বোধহয় সে জাবর কাটিতে কাটিতে ঝিমাইতেছে। রামছাগল বলে কথা। কিন্তু খোঁয়াড়ের বাইরে থাকিলে সে সব খাইয়া সাফা করিয়া দিবে। তাই ইহাকে অবিলম্বে খোঁয়াড়ে ঢুকানো আবশ্যক। কেউ যদি এই রামছাগলকে দেখেন তবে তাকে খোঁয়াড়ের দিকে তাড়া করিয়া নিয়া যাইতে ভুল করিবেন না।
একেতো রামছাগল, তার উপরে তার মাথায় বিভ্রম দেখা দিয়াছে। সে আবোল তাবোল বকিতেছে। তার ছাগলামি দিয়া সে কাহাদেরকে
ব্যাক্তিগত জীবনে আমি একজন খোঁয়াড়হারা রামছাগল। সুতরাং আপনাদের এইসব ব্লগে ব্লগে আমি সারাক্ষন আছি। মাথাটা খুব আউলা হইয়া গেলে আমার ভাল লাগে শিং উঁচিয়ে দৌড়ে বেড়ানো, গুঁতা মারা, নতুন নতুন বাগানের বেড়া ভাঙা। তাই মাথা আউলা হইলেই আমি খুব খবিস। ঃ-)
ছাগলামির ফাকে ফাকে লেফট রাইট মার্চ করা, টেলিফোন, ক্যাবলের লাইন চাটাচাটি করা আমার একটা নেশা বলতে পারেন। এইসব কাজের সুবিধার জন্য আমি একটা ব্যক্তিগত রামছাগলীয় কারবার রেডি করছি আজ দুবছর হলো। নতুন লাইনে আইছে এ
অনেক দিন পর ব্লগে এসে শুনলাম এখানে নাকি একটা রামছাগলের উদ্ভব হয়েছে। ছাগল তো যাই পায় তাই খায়, এ আবার রামছাগল। ছাগলের মধ্যে রাজা। এ সবই খায়। আবার যেহেতু রাম ছাগল এ প্রলাপও বকে। পাগলের প্রলাপ। তার কেন জানি মনে হইছে সে প্রলাপ না বকলে এই ব্লগে কারো কোনো জ্ঞান হবে না। সুতরাং রামছাগল এখন জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছে।
এদিকে ছাগলের জ্বালায় অতিষ্ঠ লোকজন প্রশ্ন তুলেছেন ব্লগে একটি খোঁয়াড় থাকা উচিত। সেই খোঁয়াড়ে ছাগলটিকে আটকাইয়া রাখতে হবে। কিন্তু রামছাগল বলে
[মফিজ পর্ব-1 লিখেছিলাম 'আস্তমেয়ের' প্রতিক্রিয়ার প্রেরনায় । প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ওয়ালী ও । ভালোই তো বন্ধু বাড়ছে ]
1। । 'আস্তমেয়ের' অভিযোগ আমি তার পোস্ট গুলো না পড়েই কেবল ধারনা করে যাচেছতাই িলখে ফেলি । ফলত: তার বিরক্তির কারন হই । সবিনয়ে জানাই আপনার পোস্টগুলো আমি পড়ি, বেশীর ভাগ ভাবনার সাথে আমি একমত হই, ভালো লাগে । আপনি কস্ট করে কিছু ওয়েব লিংক ও দেন । আমি পড়ার ও বোঝার চেষ্টা করি । তবে আমি নাসারাদের ভাষা আংরেজিটা সব বোঝতে পারিনা । মুসলমানের ভাষা আরবী একেবারেই না । পবিত্র কোরান ও আমাকে পড়তে হয় যবনের ভাষা বাংলায় । কি আর করা , যাই হোক । আমার আগের পোস্টে 'ভিঞ্চি কোডে'র প্রসঙ্গ এনেছিলাম একটা উদাহরন হিসেবে । 'ভিঞ্চি কোডে' যীশুকে মানবিক না আসমান
ছাত্রশিবিরের কাছে আমার ঋণ অনেক। তার স্বীকারোক্তি করতেই এই আত্মজৈবনিক ধারাবাহিক। প্রথম ঋণ হচ্ছে চিনত্দামূলক বইপড়ার একটা অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য। দ্বিতীয় ঋণ হচ্ছে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান ও আগ্রহ বাড়ানোর জন্য। আগের স্কুলে পড়ালেখার বাইরে অনেক কিছু করার সুযোগ ছিল। নতুন স্কুলে এসে সেসব হারালাম। তবে ছাত্রশিবিরের বিচিত্র কর্মকান্ডে সে শূন্যতা কেটে গেলো। তবে কর্মকান্ডগুলো ছাত্রশিবিরের নামে হতো না। স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-রাজনীতির কোনো সুযোগ থাকার কথা নয়। ছাত্রশিব
ছাত্রশিবিরের কাছে আমার ঋণ অনেক। তার স্বীকারোক্তি করতেই এই আত্মজৈবনিক ধারাবাহিক। প্রথম ঋণ হচ্ছে চিনত্দামূলক বইপড়ার একটা অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য। দ্বিতীয় ঋণ হচ্ছে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান ও আগ্রহ বাড়ানোর জন্য। আগের স্কুলে পড়ালেখার বাইরে অনেক কিছু করার সুযোগ ছিল। নতুন স্কুলে এসে সেসব হারালাম। তবে ছাত্রশিবিরের বিচিত্র কর্মকান্ডে সে শূন্যতা কেটে গেলো। তবে কর্মকান্ডগুলো ছাত্রশিবিরের নামে হতো না। স্কুল পর্যায়ে ছাত্র-রাজনীতির কোনো সুযোগ থাকার কথা নয়। ছাত্রশিব
জনাব আশার আলোর মাদ্্রাসা শিক্ষা নিয়ে করা পোষ্টটা পড়ে বেশ আমোদিত হলাম, তার লাখ লাখ হাজার হাজার সংখ্যা দেখে প্রথমে একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলাম আমি, বাংলাদেশের বয়েস 35 বছর, প্রতিবছর একটা করে হলে 35টা ব্যাচ বের হয়েছে, বুয়েটে এখন ছাত্র সংখ্যা প্রতি বছরে 1000 এর মতো, এমন 5টা প্রতিষ্ঠান আছে। অতীতে এদের ধারন ক্ষমতা আরও কম ছিলো, তাই ধরে নিলাম 700 একটা গড় সংখ্যা- 35 বছরে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়েছে 3500* 35 =122500 জন ছাত্র, ঢাকা, রাজশাহী, চিটাগাং, সিলেট, জাহাঙ্গির নগর, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, এই 6টা থেকে যদি গত 35 বছরে গড়ে 5000 করে ছাত্র বের হয় তাহলে 10 লক্ষ 50 হাজার হয়, , এবং প্রতিবছর চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে ছাত্র নেওয়ার গড় হচ্ছে 1000, এই হিসাবে 35 হা
মুসলিম বিজ্ঞানী বলে এক গরূরের ছানার কথা শুনছি আমি, সেই বিজ্ঞানীরা কারা এবং তাদের অবদান কি বিজ্ঞানে এ বিষয়টা নিয়ে আমার একটু কৌতুহল তৈরি হয়েছিলো, যদিও তেমন বিশেষ কিছু পেলাম না তবে একেবারে তাক লাগানো কোনো তত্ত্ব তারা তৈরি করতে পারে নি বোধ হয়, যাই হোক পরিচিত কিছু নাম যাদের কথা মুসলিম বিজ্ঞানী হিসেবে চলে আসে তাদের সবার ধর্ম যে ইসলাম তাও নয়, বরং এটা বলা ভালো হবে যে যখন ইসলামি সাম্রাজ্যবাদের শুরু তখন বিশাল একটা ভূখন্ড মুসলিমদের শাসনে ছিলো, এই বিশাল ভূখন্ড আরব উপদ্্ব ীপ থেকে রাশিয়ার কিছু অংশ, অন্য দিকে ইরান হয়ে আফগানিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত, এবং অন্য দিকে তুরস্ক, স্পেন, এবং আফ্রিকার ভূমধ্য সাগরের তীরবর্তি অংশ, মিশর, সুদান, এসব অঞ্চলও মুসলিম শাসনাধীন
অনেক পর ব্লগে এসে দেখলাম প্রাপ্তির ছবিটা ঝুলে আছে চোখের সামনে। দেখলেই চোখ আদর্্র হয়ে আসে। কান্নায় আবেগে অনেকেই পোস্টের পর পোস্ট লিখেছেন। এই সাইটের ব্লগাররা পরম মমতায় আর মানবিক বোধে এগিয়ে এসেছেন। এগিয়ে এসেছেন অনেক স্বঘোষিত আল্লার বান্দাও। তারা মসজিদে মসজিদে টাকা তুলছেন, টেররিস্ট চিহ্নিত হওয়ার যন্ত্রণা বাঁচিয়ে। কিন্তু তাদের আল্লা কই? সেই পরম করুণাময় কেন এগিয়ে আসেন না। তার গ্রন্থ আর বাণী নিয়ে এসব বান্দাদের লম্ফ-ঝম্প দেখলে তো মনে হয় আমীরের সাথে তাদে
সব কি বোঝানো যায়?এত সোজা? না আমি প্রত্যেকদিন অত বোঝাতে পারবোনা কেন চাঁদ এসে আটকে যায় চুড়ার ত্রিভূজে কেন বা ভোরের দিকে দুএকটা কিশোর গ্রহ কিছুই না- বোঝে তোমার ঘরের চালে খসে পড়ে । কেনই বা বাতাসে উদ্যত শিখা আঁকড়ে ধ'রে তুমি কেঁদে বলো: 'দ্যাখো দ্যাখো আমার কি লাঞ্ছনা !'
একে কি লাঞ্ছনা বলে? আমি জানি ওই অন্ধকার বনে আধপোড়া শরীর দুটো পড়ে আছে কাঁটাবাবলার এক কোনে, এক্ষুনি শকুন এসে ঠুকরে খাবে । কেন খাবে সেকথা জানোনা ?
জানোসব, তবুকিছুস্বীকার করবেনা । কিন্তুওই স্বর্গজাত গ্রহেরাও তোমারই সংকেত পেয়ে নেমে এসেছিল,আর এত, এত জ্বলজ্বলে সোনা খোলা আছে গরীবের জন্য বোঝেনি তা ! এখন তুমিও বুঝতে চাইছোনা কখনো না কখনো অগগাত লাঙল তোমাকে পাবে,নিয়েযাবে ঘরে, শেষে কনকদুহিত