লুবিয়ানাতে অনেক ছবি তুলেছি। ফটোগ্রাফার আমি ছিলাম না কখনও। তাই ভালো কিছু হয়নি জানি। কিন্তু নিজের জিনিস ফেলি কি করে। ডিজিটাল ছবি ফটোশপ বা এরকম সফটওয়্যারে ঘষামাজা করে অনেকে আবার শিল্প বানিয়ে তোলে। আমার সেরকম দক্ষতাও নেই। অবশ্য ফটোশপ আমার কম্পিউটারেও নেই। আমি পারি শুধু 'ক্রপ' করতে। ছবির চারপাশ কেটে মূল বিষয়টিকে আরেকটু জোরালো করে তুলতে। সেরকম দুটি ছবি দিচ্ছি এখানে। হাঁস দুটির ছবি আমি আমার ডেস্কটপের ছবি করেছি। আপনারাও করতে পারেন। যদি ভালো লাগে। তবে লে
জালালুদ্দিন রুমির সেই কথাটি মনে আছে, "নূহের মত বিরাট ও নির্বোধ কোনো প্রকল্প হাতে নাও। লোকে কি ভাবলো তাতে কিছুই যায় আসে না।" সুফিরা এই কথাটি খুবই ব্যবহার করে। কথাটির মৌল উদ্দেশ্য হলো নতুনকে স্বাগত; জানানো। নতুন পথের আবিষ্কার বা সংস্কারে ভয় না থাকা। রুমির এই কবিতার লাইনটি ইরশাদ মানজি'র প্রিয় একটি বাক্য। আরেকটি প্রিয় বাক্য হচ্ছে কোরানের সুরা নিসার 135 তম আয়াত। আয়াতটি হলো, " হে বিশ্বাসীগণ তোমরা ন্যায়পরায়ণ থেকো এবং আলস্নাহর নামে সত্য সাক্ষ্য দিও, যদ
জালালুদ্দিন রুমির সেই কথাটি মনে আছে, "নূহের মত বিরাট ও নির্বোধ কোনো প্রকল্প হাতে নাও। লোকে কি ভাবলো তাতে কিছুই যায় আসে না।" সুফিরা এই কথাটি খুবই ব্যবহার করে। কথাটির মৌল উদ্দেশ্য হলো নতুনকে স্বাগত; জানানো। নতুন পথের আবিষ্কার বা সংস্কারে ভয় না থাকা। রুমির এই কবিতার লাইনটি ইরশাদ মানজি'র প্রিয় একটি বাক্য। আরেকটি প্রিয় বাক্য হচ্ছে কোরানের সুরা নিসার 135 তম আয়াত। আয়াতটি হলো, " হে বিশ্বাসীগণ তোমরা ন্যায়পরায়ণ থেকো এবং আলস্নাহর নামে সত্য সাক্ষ্য দিও, যদ
বিদেশে সময় বের করাটা কঠিন। আলাদা করে প্রাপ্তির জন্য ক্যাম্পেইন করাটাও জটিল। তবু আমি শুধু নিজে অংশগ্রহণ করেই ক্ষান্ত দিচ্ছি না। আমি আমার কিছু বন্ধু-বান্ধবকেও এর মধ্যে টেনে আনছি। কয়েকজনকে আমি ইতোমধ্যে ইমেইল করেছি। যদিও জবাব পাইনি তাতে দমে যাওয়ার কিছু নেই। কাল বৈশাখী মেলায় তো যাবোই। সেই সুযোগে অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হবে।
আমি সাথে করে প্রাপ্তির ছবি ও ব্লগের কিছু লেখার প্রিন্ট নিয়ে যাবো।
ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধবদের একটি তালিকা তৈরি করেছি আ
বিদেশে সময় বের করাটা কঠিন। আলাদা করে প্রাপ্তির জন্য ক্যাম্পেইন করাটাও জটিল। তবু আমি শুধু নিজে অংশগ্রহণ করেই ক্ষান্ত দিচ্ছি না। আমি আমার কিছু বন্ধু-বান্ধবকেও এর মধ্যে টেনে আনছি। কয়েকজনকে আমি ইতোমধ্যে ইমেইল করেছি। যদিও জবাব পাইনি তাতে দমে যাওয়ার কিছু নেই। কাল বৈশাখী মেলায় তো যাবোই। সেই সুযোগে অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হবে।
আমি সাথে করে প্রাপ্তির ছবি ও ব্লগের কিছু লেখার প্রিন্ট নিয়ে যাবো।
ঘনিষ্ঠ বন্ধু-বান্ধবদের একটি তালিকা তৈরি করেছি আ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
1. প্রাপ্তির জরুরি সাহায্য দরকার। আর্থিক সাহায্য। যেহেতু এই ব্লগ পরিবারের অনেকে এগিয়ে এসেছেন, তাই আমি প্রস্তাব করেছি ব্লগের পক্ষ থেকে একটি সাহায্য তহবিল নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য। নামটা বাঁধ ভাঙার আওয়াজ হতে পারে বা প্রাপ্তি সাহায্য তহবিল হতে পারে। পরবর্তীতে অন্য এরকম মানবিক সাহায্যে আমরা এই তহবিলের টাকা ব্যবহার করতে পারবো। পিয়ালকে অনুরোধ করছি একটি একাউন্ট খোলার জন্য।
2. প্রাপ্তির জীবন বাঁচাতে আর হাসি অমলিন রাখতে প্রয়োজন মাত্র 7/8 লাখ
সাইমুম একটা প্রশ্ন তুলেছিলো রাজাকারদের বিচার নিয়ে, কেনো রাজাকারদের বিচার করা সম্ভব হলো না এই দেশের মাটিতে।
অনেকগুলো তত্ত্ব আছে এর জন্য যেই পরিমান তথ্য প্রয়োজন তা এই মুহূর্তে হাতের কাছে নেই, তাই এই কয় দিন বিভিন্ন সূত্র থেকে যোগার করে যতটুকু বুঝলাম তা বলার চেষ্টা করি,
রাজাকার, আলবদর, আল শামস শান্তি বাহিনী তৈরি করা হয়েছিলো পাকিস্তানি সৈন্য বাহিনীর সহায়ক শক্তি হিসেবে, এটা সামরিক বাহিনীর সংযুক্ত শাখা, কারন এই রাজাকার বাহিনীতে যোগদানের জন্য বেতন পাওয়া যেতো, এদের কাজ ছিলো
পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীদের জন্য বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা
বিশেষত মুক্তিবাহিনী সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের চিহি্নত করা।
এরা মূলত মুসলিম লীগ, জামাত এ ইসলা