ড্রামা বা ফিল্মের চেয়ে রিয়েলিটি টিভি আমার বেশি ভালো লাগে। অনেকের অবশ্য রিয়েলিটি টিভি দু'চোখের বিষ। 'বিগ ব্রাদার' শেষ হয়েছে অনেকদিন। অক্ষোয় আছি শীঘ্রই শুরু হবে আবার। তবে সবচে' বড় আয়োজন ফুটবলের বিশ্বকাপ নিয়ে জুন মাস কাটবে ভালোই। এই মন্দা সময়ে একটু আনন্দ দিলো বিবিসি-টু'র এ্যাপ্রেন্টিস। এ্যাপ্রেন্টিস আমেরিকাতেও হয়, সেই সুবাদে আমাদের দেশের অনেকেই নিশ্চয় দেখেছেন। হিন্দী চ্যানেলগুলোতে তো কপিরাইট নিয়ে অনুষ্ঠান হচ্ছে হরহামেশা। এ্যাপ্রেন্টিস হচ্ছে নতুন ম্
ড্রামা বা ফিল্মের চেয়ে রিয়েলিটি টিভি আমার বেশি ভালো লাগে। অনেকের অবশ্য রিয়েলিটি টিভি দু'চোখের বিষ। 'বিগ ব্রাদার' শেষ হয়েছে অনেকদিন। অক্ষোয় আছি শীঘ্রই শুরু হবে আবার। তবে সবচে' বড় আয়োজন ফুটবলের বিশ্বকাপ নিয়ে জুন মাস কাটবে ভালোই। এই মন্দা সময়ে একটু আনন্দ দিলো বিবিসি-টু'র এ্যাপ্রেন্টিস। এ্যাপ্রেন্টিস আমেরিকাতেও হয়, সেই সুবাদে আমাদের দেশের অনেকেই নিশ্চয় দেখেছেন। হিন্দী চ্যানেলগুলোতে তো কপিরাইট নিয়ে অনুষ্ঠান হচ্ছে হরহামেশা। এ্যাপ্রেন্টিস হচ্ছে নতুন ম্
সেরা ব্লগার বাছাই করার আয়োজনটি নিয়ে অনেক কথা হয়েছে।এখন সেরা বস্নগার হিসেবে যে ছবি দুটি ঝুলছে সম্ভবত: সেগুলো তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ঝুলছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় শুভ ও শাওন-ই এই ব্লগের পার্মানেন্ট সেরা ব্লগার হয়ে গেছেন। অথবা কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত সেরা ব্লগার খুঁজে পাচ্ছেন না। ব্লগিং-এ সবাইকে আগ্রহী করতেই এই ফিচার যুক্ত করা হয়েছিলো সন্দেহ নেই। কিন্তু রেটিং-এর মত 'সপ্তাহের সেরা ব্লগার'-এর কার্যকারিতা দেখা যাচ্ছে না। দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই ফিচারটির আদতে
সেরা ব্লগার বাছাই করার আয়োজনটি নিয়ে অনেক কথা হয়েছে।এখন সেরা বস্নগার হিসেবে যে ছবি দুটি ঝুলছে সম্ভবত: সেগুলো তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ঝুলছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় শুভ ও শাওন-ই এই ব্লগের পার্মানেন্ট সেরা ব্লগার হয়ে গেছেন। অথবা কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত সেরা ব্লগার খুঁজে পাচ্ছেন না। ব্লগিং-এ সবাইকে আগ্রহী করতেই এই ফিচার যুক্ত করা হয়েছিলো সন্দেহ নেই। কিন্তু রেটিং-এর মত 'সপ্তাহের সেরা ব্লগার'-এর কার্যকারিতা দেখা যাচ্ছে না। দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই ফিচারটির আদতে
লুবিয়ানার স্থায়ী টাউন মার্কেটের কথা আগেই লিখেছি। সেখানে পাওয়া যায় নানা সু্যভেনির আর স্লোভেনিয়াতে তৈরি হয় এরকম কারূপণ্য। কিন্তু রোববার নদীর পাড়ে আয়োজন করা হয় একটি 'সানডে মার্কেট'। বড় বড় সাদা ছাতাগুলোর নীচে বসে এ্যান্টিক সামগ্রীর স্টল। কি পাওয়া যায় না সেখানে? তবে মার্কেটটা নদীর ওপর পাড়ে বসে যেখানে সার দিয়ে ক্যাফে, বার আর রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো। তবে এপার থেকে কি আর তা চোখে না পড়ে? ছোট্ট নদী লুবিয়ানিকা। শপিং নয় শুধু জিনিসগুলো আর আয়োজন দেখতে রোববার স
লুবিয়ানার স্থায়ী টাউন মার্কেটের কথা আগেই লিখেছি। সেখানে পাওয়া যায় নানা সু্যভেনির আর স্লোভেনিয়াতে তৈরি হয় এরকম কারূপণ্য। কিন্তু রোববার নদীর পাড়ে আয়োজন করা হয় একটি 'সানডে মার্কেট'। বড় বড় সাদা ছাতাগুলোর নীচে বসে এ্যান্টিক সামগ্রীর স্টল। কি পাওয়া যায় না সেখানে? তবে মার্কেটটা নদীর ওপর পাড়ে বসে যেখানে সার দিয়ে ক্যাফে, বার আর রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো। তবে এপার থেকে কি আর তা চোখে না পড়ে? ছোট্ট নদী লুবিয়ানিকা। শপিং নয় শুধু জিনিসগুলো আর আয়োজন দেখতে রোববার স
এই গল্পটি প্রাচীন বাংলার পটভূমিতে। অধূনা বাংলার কোন কিছুর সাথে মিল খুঁজে পেলে সেটা আপনার কল্পনাপ্রবণ মনের সমস্যা।
আলিশান সদাগরী জাহাজ "নোয়ার দোয়া"। চাটগাঁও বন্দরের গর্ব। সদাগর জনগণ শেঠের জাহাজ। কী না যায় ওতে! চাল, ডাল, পানসুপারি, কাপড়, তেল, গ্যাস, জনশক্তি ... কতকিছু! পণ্যের পসরা সাজিয়ে চাটগাঁও থেকে এ জাহাজ নিয়মিত যায় সিংহলের বন্দর ঘুরে সুদূর গুজরাটের শূপর্ারক বন্দরে। সেখানে মাল বেচে ফিরতি যাত্রায় নিয়ে আসে নানারকম ভারতীয় পণ্য, নিরমা সাবান, বোম্বাই নর্তকী, দিলি্লর লাড্ডু, বিএসএফ মার্কা গুলি, টাটা মার্কা চিরুনী, আরব থেকে আসা দুম্বা, আরো কত কী!
জনগণ শেঠ লোকটা যেন কেমন। মতিগতি বোঝা দায়। জাহাজের কাপ্তানি ঘনঘন পালটান। একবার একে দেন
শিল্পী আলহাজ সালভাদর ঢালি মুগ্ধ বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকেন ছালতামিরা গুহার দেয়ালের দিকে। কী অপূর্ব সব ছবি! গুহার ভেতরে সূর্যের আলোর কড়া পরশ সেসব ছবির জেল্লা নষ্ট করতে পারেনি। শিল্পী ঢালি বিড়বিড় করে সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা করেন। আহা, চিত্রকর্ম কতো যুগ ধরে মানুষের মনে বসত করে আসছে।
শিল্পী ঢালি হাঁটতে হাঁটতে গুহার আরো গভীরে এগিয়ে যান। এক জায়গায় আঁকা এক বি...
রবীঠাকুরের ভাষায় প্রশ্ন করি, " আমাদের যেদিন গেছে সেদিন কি একেবারেই গেছে?"। ব্লগ তো লিখছি আমরা বেশ কয়েক মাস ধরে। নানা রকম পোস্টই তো আমরা নামাই। সবক'টি পোস্টই তো এখানে আছে। ক্লিক করলেই দেখা ও পড়া যায়। কিন্তু যারা পড়েন তারা কি শুধু সাম্প্রতিক লেখাগুলোই পড়েন? মন্তব্যের ধরন দেখে তাই তো মনে হয়।
অনেকে বলেন যে তারা প্রথম পাতার পরে আর যান না। তা প্রথম পাতায় ক'টি লেখাই বা থাকে। সেজন্য কেউ যদি পর পর কয়েকটি লেখা প্রথম পাতায় চালান করে দেন তখন তার কর্মক
রবীঠাকুরের ভাষায় প্রশ্ন করি, " আমাদের যেদিন গেছে সেদিন কি একেবারেই গেছে?"। ব্লগ তো লিখছি আমরা বেশ কয়েক মাস ধরে। নানা রকম পোস্টই তো আমরা নামাই। সবক'টি পোস্টই তো এখানে আছে। ক্লিক করলেই দেখা ও পড়া যায়। কিন্তু যারা পড়েন তারা কি শুধু সাম্প্রতিক লেখাগুলোই পড়েন? মন্তব্যের ধরন দেখে তাই তো মনে হয়।
অনেকে বলেন যে তারা প্রথম পাতার পরে আর যান না। তা প্রথম পাতায় ক'টি লেখাই বা থাকে। সেজন্য কেউ যদি পর পর কয়েকটি লেখা প্রথম পাতায় চালান করে দেন তখন তার কর্মক