ডিম ভাজাও একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের রান্না। কোনো রেসিপি বইতেই পাওয়া যাবে না। তবে 'ওমলেট' বলে যে বাহারি নামটি চালু আছে তা পাওয়া যাবে সব বইতেই। আমরা তো আর পাঁচতারা হোটেলের শেফ হওয়ার আশা করছি না। নিতান্তই ক্ষুধায় উদরপূর্তির সহজ উপায় খুঁজছি। সেজন্য ডিম ভাজা আদর্শ। তো যে কয়টা ডিম খেতে চান সে কয়টা ভেঙে একটা পাত্রে নিয়ে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম ফেটে মেশাতে হবে। মেশানোর জন্য হুইস্কার ব্যবহার করতে পারেন। যত ভালো ফেটা হবে তত মজা হবে খেতে। এখন গরম ফ্রাইপ্যা
ডিম ভাজাও একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ের রান্না। কোনো রেসিপি বইতেই পাওয়া যাবে না। তবে 'ওমলেট' বলে যে বাহারি নামটি চালু আছে তা পাওয়া যাবে সব বইতেই। আমরা তো আর পাঁচতারা হোটেলের শেফ হওয়ার আশা করছি না। নিতান্তই ক্ষুধায় উদরপূর্তির সহজ উপায় খুঁজছি। সেজন্য ডিম ভাজা আদর্শ। তো যে কয়টা ডিম খেতে চান সে কয়টা ভেঙে একটা পাত্রে নিয়ে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম ফেটে মেশাতে হবে। মেশানোর জন্য হুইস্কার ব্যবহার করতে পারেন। যত ভালো ফেটা হবে তত মজা হবে খেতে। এখন গরম ফ্রাইপ্যা
ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফাররা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। ঠিক কতটা পরিশ্রম তারা করেন সে সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। এত কাছে থেকে কোনো ফটোগ্রাফারের কাজ আমি দেখিনি। তবে এবার লেক ব্লেডে আমার একটি অভিজ্ঞতা হলো যা অনেক দিন মনে থাকবে। কোনো একটা ট্রাভেল গাইডে পড়েছিলাম লেক ব্লেডের 'পারফেক্ট ছবি' সম্পর্কে। তাতে বলা ছিলো অনু-দ্বীপটির মাঝে যে গির্জাটি দাঁড়িয়ে আছে তার ব্যাকগ্রাউন্ডে আল্পস পর্বতমালার বরফ ঢাকা শৃঙ্গকে রেখে ছবি তুললে পাওয়া যায় অসাধারণ ছবি
ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফাররা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। ঠিক কতটা পরিশ্রম তারা করেন সে সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। এত কাছে থেকে কোনো ফটোগ্রাফারের কাজ আমি দেখিনি। তবে এবার লেক ব্লেডে আমার একটি অভিজ্ঞতা হলো যা অনেক দিন মনে থাকবে। কোনো একটা ট্রাভেল গাইডে পড়েছিলাম লেক ব্লেডের 'পারফেক্ট ছবি' সম্পর্কে। তাতে বলা ছিলো অনু-দ্বীপটির মাঝে যে গির্জাটি দাঁড়িয়ে আছে তার ব্যাকগ্রাউন্ডে আল্পস পর্বতমালার বরফ ঢাকা শৃঙ্গকে রেখে ছবি তুললে পাওয়া যায় অসাধারণ ছবি
[justify]
আদম হরকরা স্বর্গদূত গিবরিলকে ভাড়া করিয়াছে কিছু ফলমূলের বিনিময়ে। গিবরিল বর্তমানে বেকার, ভবিষ্যতে নাকি ঈশ্বর তাহাকে ঘনঘন পৃথিবীতে পাঠাইবেন বলিয়া আশ্বাস দিয়াছেন। তাই সে চৌপর আড্ডা ভাঁজে, স্বর্গ অপ্সরাদের পিছে লাইন ঠোকে। আদম এমনই এক আড্ডা হইতে তাহাকে গেরেফতার করিয়াছে।
গিবরিল অবশ্য জ্ঞানবৃক্ষের ফলের জন্য লালায়িত নহে, একটি মর্তমান কদলী পাইয়াই সে ভজিয়া গেলো। আদম তাহার হ...
1970 এর কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে যদি আজ নবীন এক বিজ্ঞানী ভুল প্রমাণ করেন তবে 70 এর প্রবীণ বিজ্ঞানী নবীন এই বিজ্ঞানীকে সাধুবাদ জানাবেন। সাধুবাদ জানাবেন এই বিভ্রম দূর করার জন্য, নতুন ব্যাখ্যায় সত্যকে পুনরাবিষ্কার করার জন্য। আর নবীন বিজ্ঞানীও প্রবীণ বিজ্ঞানীর কাছে তার ঋণ স্বীকার করবেন। যেহেতু গবেষণাটা প্রবীণই শুরু করেছিলেন। যেহেতু আলো তিনি ফেলেছিলেন। ধারাবাহিকতা ছাড়া অর্জন কখনও বিশাল হয় না। বিজ্ঞান বা জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার গবেষণা ও তত্ত্বের
1970 এর কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে যদি আজ নবীন এক বিজ্ঞানী ভুল প্রমাণ করেন তবে 70 এর প্রবীণ বিজ্ঞানী নবীন এই বিজ্ঞানীকে সাধুবাদ জানাবেন। সাধুবাদ জানাবেন এই বিভ্রম দূর করার জন্য, নতুন ব্যাখ্যায় সত্যকে পুনরাবিষ্কার করার জন্য। আর নবীন বিজ্ঞানীও প্রবীণ বিজ্ঞানীর কাছে তার ঋণ স্বীকার করবেন। যেহেতু গবেষণাটা প্রবীণই শুরু করেছিলেন। যেহেতু আলো তিনি ফেলেছিলেন। ধারাবাহিকতা ছাড়া অর্জন কখনও বিশাল হয় না। বিজ্ঞান বা জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার গবেষণা ও তত্ত্বের
ষোল-সতেরো বছর বয়সে, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার দরোজা যখন খুলছে সে সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তখনি মানুষের নিজস্ব দর্শন-চিন্তার মূল কাঠামো গঠিত হতে থাকে। সে সময়ে আমাদের মূল পাঠ্য ছিলো 'দেশ' পত্রিকা। এই দেশ পত্রিকার বদৌলতে আমি বিরক্ত হয়ে উঠলাম রবীন্দ্রনাথের লেখায়।
কেনো বিরক্ত? রবীন্দ্রনাথ তখন দেশ পত্রিকার কুমির ছানা। জলপাইগুঁড়িতে না খেয়ে শ্রমিক মরছে, দেশ শিক্ষা নেবে রবীঠাকুরের কবিতা থেকে। মহাশূন্যে স্যাটেলাইট যাচ্ছে, দেশ 'আকাশ বাণী' কবিতা থেকে দু'চরণ
ষোল-সতেরো বছর বয়সে, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার দরোজা যখন খুলছে সে সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তখনি মানুষের নিজস্ব দর্শন-চিন্তার মূল কাঠামো গঠিত হতে থাকে। সে সময়ে আমাদের মূল পাঠ্য ছিলো 'দেশ' পত্রিকা। এই দেশ পত্রিকার বদৌলতে আমি বিরক্ত হয়ে উঠলাম রবীন্দ্রনাথের লেখায়।
কেনো বিরক্ত? রবীন্দ্রনাথ তখন দেশ পত্রিকার কুমির ছানা। জলপাইগুঁড়িতে না খেয়ে শ্রমিক মরছে, দেশ শিক্ষা নেবে রবীঠাকুরের কবিতা থেকে। মহাশূন্যে স্যাটেলাইট যাচ্ছে, দেশ 'আকাশ বাণী' কবিতা থেকে দু'চরণ
কৌশিক প্রতিদিন ভালবাসার অমৃত খাচ্ছেন। সে সম্পর্কে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। পড়ে আসুন। দাম্পত্য প্রেমের মিঠে উদাহরণ। পড়েই অনেকে দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলছেন। আফসোস, কৌশিক কনসালটেনিস ফি-টা পাবেন না।
সে যাক, কৌশিকই যে শুধু ভালবাসার অমৃত খান তা নন। এরকম আরো অনেক স্বামীরাই ভালবাসার চাটনি মাখিয়ে ভাত খাচ্ছেন। আমরা কৌশিকের নিরুপদ্রব দাম্পত্যজীবন অবশ্যই কামনা করবো। কিন্তু তা নিয়ে রসিকতা করতে ছাড়বো কেন?
কৌশিকের পোস্ট পড়ে মনে পড়লো আমার