কৌশিক প্রতিদিন ভালবাসার অমৃত খাচ্ছেন। সে সম্পর্কে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। পড়ে আসুন। দাম্পত্য প্রেমের মিঠে উদাহরণ। পড়েই অনেকে দ্রুত বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলছেন। আফসোস, কৌশিক কনসালটেনিস ফি-টা পাবেন না।
সে যাক, কৌশিকই যে শুধু ভালবাসার অমৃত খান তা নন। এরকম আরো অনেক স্বামীরাই ভালবাসার চাটনি মাখিয়ে ভাত খাচ্ছেন। আমরা কৌশিকের নিরুপদ্রব দাম্পত্যজীবন অবশ্যই কামনা করবো। কিন্তু তা নিয়ে রসিকতা করতে ছাড়বো কেন?
কৌশিকের পোস্ট পড়ে মনে পড়লো আমার
এবারের প্রশ্নটি খুবই চমৎকার হয়েছিল। সকল প্রশংসা হিমুর। উত্তরগুলোও জম্পেশ হয়েছে। মুখফোড়, ধূসর গোধূলি, কালপুরুষ বেশ মজাদার উত্তর দিয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ সাদিকের লেখা নিয়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়ে যাওয়ায় ব্লগের পরিবেশ ঘোলাটে হয়ে যায়। সুতরাং নিতান্তই মজা করার এই বিষয়টি অনেকের চোখের আড়াল হয়ে যায়। নতুবা আরো বেশি কূটকের অংশ নেয়ার কথা।
অবশ্য সাদিক শেষে জটিল প্রশ্নের সহজ উত্তর সংক্রান্ত কিছু একটা শুরু করেছেন। কিন্তু চরিত্রে তা এই প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা।
এবারের প্রশ্নটি খুবই চমৎকার হয়েছিল। সকল প্রশংসা হিমুর। উত্তরগুলোও জম্পেশ হয়েছে। মুখফোড়, ধূসর গোধূলি, কালপুরুষ বেশ মজাদার উত্তর দিয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ সাদিকের লেখা নিয়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়ে যাওয়ায় ব্লগের পরিবেশ ঘোলাটে হয়ে যায়। সুতরাং নিতান্তই মজা করার এই বিষয়টি অনেকের চোখের আড়াল হয়ে যায়। নতুবা আরো বেশি কূটকের অংশ নেয়ার কথা।
অবশ্য সাদিক শেষে জটিল প্রশ্নের সহজ উত্তর সংক্রান্ত কিছু একটা শুরু করেছেন। কিন্তু চরিত্রে তা এই প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা।
ডিম সিদ্ধের চেয়ে সহজ বোধহয় আর কিছু হয় না। সিদ্ধ করা মানে পানি দিয়ে জ্বাল দেয়া। ব্যাস। তারপর আছে ডিমের পোচ, অমলেট, ডিম-ভাজা, স্ক্র্যাম্বলড এগ। এগুলো খুবই সোজা এবং দ্রুত ক্ষুধা মেটানোর জন্য যুৎসই খাবার। নাস্তায় খাওয়া যায় বা যেখানে পরিপূর্ণ রান্নার সুবন্দোবস্ত নাই সেখানে খাওয়ার জন্য ডিমের এসব পদগুলো প্রাণরক্ষাকারী। তারপরও আমি পোচ থেকেই শুরু করছি। মা-বোনের আদরে বড় হওয়া বাঙালি দুলালরা বাড়ির রান্নাঘরের সাথে কোনোই যোগাযোগ রাখেন না। সুতরাং কারো না কারো
ডিম সিদ্ধের চেয়ে সহজ বোধহয় আর কিছু হয় না। সিদ্ধ করা মানে পানি দিয়ে জ্বাল দেয়া। ব্যাস। তারপর আছে ডিমের পোচ, অমলেট, ডিম-ভাজা, স্ক্র্যাম্বলড এগ। এগুলো খুবই সোজা এবং দ্রুত ক্ষুধা মেটানোর জন্য যুৎসই খাবার। নাস্তায় খাওয়া যায় বা যেখানে পরিপূর্ণ রান্নার সুবন্দোবস্ত নাই সেখানে খাওয়ার জন্য ডিমের এসব পদগুলো প্রাণরক্ষাকারী। তারপরও আমি পোচ থেকেই শুরু করছি। মা-বোনের আদরে বড় হওয়া বাঙালি দুলালরা বাড়ির রান্নাঘরের সাথে কোনোই যোগাযোগ রাখেন না। সুতরাং কারো না কারো
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউএফও নিয়ে চার বছর ধরে গবেষণা করার পর 2000 সালে তাদের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। কিন্তু গোপনাীয় বিষয় হওয়ায় এতদিন তা জানা যায়নি। ফ্রিডম অব ইনফরমেশন আইনের অধীনে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে তারা এই গবেষণার ফলাফল আজ (7 মে) জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে। চার বছর গবেষণার পর তারা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কোনো প্রমাণ মেলেনি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বেশিরভাগ ইউএফও দেখার ঘটনাকে চিহ্নিত করে
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউএফও নিয়ে চার বছর ধরে গবেষণা করার পর 2000 সালে তাদের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। কিন্তু গোপনাীয় বিষয় হওয়ায় এতদিন তা জানা যায়নি। ফ্রিডম অব ইনফরমেশন আইনের অধীনে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে তারা এই গবেষণার ফলাফল আজ (7 মে) জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে। চার বছর গবেষণার পর তারা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কোনো প্রমাণ মেলেনি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বেশিরভাগ ইউএফও দেখার ঘটনাকে চিহ্নিত করে
শিরোনামহীন নিয়ে একটা প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিলো, প্রথম সংকলনের বেশ কিছু গানের সুর পছন্দ হয়েছিলো যদিও আমার অন্য এক বন্ধুর আপত্তি ছিলো জিয়ার অশোধিত গলা ব্যাবহারের বিষয়টা, এর পরও আমার কাছে বিষয়টা আপত্তিকর মনে হয় নি, তবে প্রত্যাশার যেই বুদবুদ তৈরি হয়েছিলো সেটা এক ফূৎকারে বিলীন হয়ে গেলো
অন্তত 4টা থেকে 5টা গান ইংরেজি গানের সুর মেরে তৈরি করা, মেগাডেথ, মেটালিকা, স্করপিওন, আয়রন মেইডেন, এই কয়েকটা ব্যান্ডের কিছু রিফ ব্যাবহার করেছে, হয়তো জিয়ার অতীত ভালোবাসা এবং চর্চার প্রভাব, আমি ভালো একটা গান খুঁজছি , ইচ্ছেঘুড়ি গানটাও পছন্দ হলো না তবে দ্্ব ীতিয় জীবন গানটাই এখন পর্যন্ত শোনা এই সংকলনের সেরা গান, আদা বনে শিয়াল বাঘ ,খুব বেশি ভালো সংকলন নয়, তবুও এই সংকলনের ন
দেশী রাজনীতিতে নবডারউইনীয় বিবর্তন লইয়া একটি গুরুগম্ভীর পোস্ট ঝাড়িবার অভিপ্রায় পুষিতেছিলাম কয়েকদিন যাবৎ। নানা ব্যস্ততায় লিখিয়া উঠিতে পারি নাই। তবে ব্যস্ততা কাটিবার পর গুরুগম্ভীর ভাবখানিও মন হইতে বিলুপ্ত হইলো, একেবারে সেই ডোডো পক্ষীর ন্যায়। তাই ভাবিলাম, ডোডোদিগের গল্পই লিখি।
ডোডো পক্ষী বড় সুবোধ ও সুশীল ছিলো। জীববিজ্ঞানের শ্রেণীবিভাগের জনক Linneaus তাহার নাম হেলাভরে রাখিয়াছিলেন Didus Ineptus, পরবতর্ীতে বিজ্ঞানীরা পরম মমতায় ইহাকে পুর্নবাপ্তাইজ করেন Raphus Cucullatus, অনেকটা হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের কিসসা আর কি। তবে লাতিন নাম প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনের মতো পরিবর্তনশীল হইলেও ডোডোর কিছু যায় আসে না, তাহার নিয়তি বহুকাল পূর্বেই লিখিয়া মুছিয়া ফেল
ব্লেড ক্যাসেল
লেক ব্লেডের ঠিক উপরে খাড়া পাহাড়ে ঝুলে আছে যে দুর্গটি এটিই ব্লেড ক্যাসেল। লেক থেকে 100 মিটার উপরে এই দুর্গ। মধ্যযুগের রাজারাজড়ার দুর্গ বলতে যেরকম দুর্গম আর দুর্ভেদ্য প্রাসাদ আমরা মনে মনে কল্পনা করি ব্লেড ক্যাসেল সেরকমই। দুর্গের মাঝে আছে উঁচু টাওয়ার আর উন্মুক্ত প্রাঙ্গন যেখান থেকে নীচে লেকটির দিকে তাকালে অসামান্য সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যে বুকের সব খানা-খন্দ-নদী-লেক ভরে যায়। যদি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিলো দুর্গটি তবে এখন আমরা যা দেখ