Archive - 2006 - ব্লগ

May 3rd

ধোবিয়ানার ড্রাগন

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বুধ, ০৩/০৫/২০০৬ - ৫:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধোবিয়ানা শহরের প্রান্তে খরতোয়া নদী, তার ওপরে এক সেতু। সেই সেতুর চারকোণে চারটা ড্রাগন। সেই কিংবদন্তীর রাজা কুতুব সিংহের আমলে তৈরি। কিন্তু আশ্চর্য সে ড্রাগনের মূর্তিতে কোন মরচে পড়েনি আজো, কুতুব মিনারের মতোই তারা মজবুত।

ড্রাগনদের সম্পর্কে অনেক কিংবদন্তী আছে। শোনা যায়, সেতুর ওপর দিয়ে কোন কুমারী মেয়ে পেরিয়ে গেলেই ড্রাগনদের লেজ নড়ে ওঠে। তাই সহজে কোন অবিবাহিতা মেয়ে এই সেতু পেরোতে চায় না, তারা আট আনা পয়সা খরচ করে নিচে খেয়া নৌকায় পার হয় খরতোয়া নদী। দু'একজন সাহসিনী অবশ্য এসব কিংবদন্তীর পরোয়া করে না, যেমন ধোবিয়ানার সরকারী স্কুলের হেডমাস্টার মহাশয়ের কন্যা গটগট করে হেঁটে সেতু পেরিয়ে স্কুলে যায়। ড্রাগনদের লোহার লেজ বাতাস লেগেও নড়ে না। বখা ছোঁড়ার


আসুন নতুন সব্জি বা ফল ডিজাইন করি

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ০৩/০৫/২০০৬ - ৪:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত


আসুন নতুন সব্জি বা ফল ডিজাইন করি

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ০৩/০৫/২০০৬ - ৪:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত


পান্না-সবুজ পানির হ্রদ 'লেক ব্লেড'-১ (উৎসর্গঃ দীক্ষক দ্রাবিড়)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ১১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে


পান্না-সবুজ পানির হ্রদ 'লেক ব্লেড'-১ (উৎসর্গঃ দীক্ষক দ্রাবিড়)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ১১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে


লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা ঃ ৫ (উৎসগঃ রাসেল....)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ৯:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু


লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা ঃ ৫ (উৎসগঃ রাসেল....)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ৯:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু


জেমসের 'Bheegi bheegi' video

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ৮:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রথম আলোতে জেমসের হিন্দি Gangster সিনেমায় গান গাওয়ার খবর পড়েছিলাম অনেকদিন আগে। কলকাতার Krosswindz ব্যান্ডের 'পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে' গানটার সুর হুবুহু নকল করা হলেও গানটা বেশ জোশ হয়েছে । কোন একটা website এ অবশ্য দেখলাম যে ওরা নাকি অনুমতি দিয়েছে...জানিনা সত্যি কিনা। যাই হোক, জেমস ভাইজান কঠিন গেয়েছেন। আজকে হঠাৎ করে youtube.com এ গানটার ভিডিও পেয়ে গেলাম। বেশ ভাল। নিচে সেটার ঠিকানা দিয়ে দিলাম।

http://tinyurl.com/k39fr


May 2nd

লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা: ৪ (উৎসর্গ: মুখফোড়)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ২:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লুবিয়ানা ক্যাসেলঃ
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে টু্যরিস্ট ট্রেনে করে ক্যাসেলে আসা যায়। তবু পাহাড় হেঁটে উঠার আনন্দ হারাতে চাইলাম না। অনেক কষ্ট হলো অনভ্যাসের কারণে। কিন্তু অসাধারণ কিছু দৃশ্যও দেখা গেল। একটি বাড়ির সামনে ফুল ফুটে এক অপার্থিব দৃশ্যের সৃষ্টি করে রেখেছে (ছবি: 2)। পায়ে খিল ধরে যাওয়ায় বেশ কয়েকবার থামতে হলো। যখন চূড়ায় পেঁৗছৈ গেলাম তখন দেখি উল্টো দিকের সহজ রাসত্দা দিয়ে উঠে এসেছে গোটা চারেক টু্যরিস্ট বাস আর কয়েক ডজন গাড়ি। কিন্তু পাহাড় বেয়ে উঠার


লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা: ৪ (উৎসর্গ: মুখফোড়)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৫/২০০৬ - ২:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লুবিয়ানা ক্যাসেলঃ
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে টু্যরিস্ট ট্রেনে করে ক্যাসেলে আসা যায়। তবু পাহাড় হেঁটে উঠার আনন্দ হারাতে চাইলাম না। অনেক কষ্ট হলো অনভ্যাসের কারণে। কিন্তু অসাধারণ কিছু দৃশ্যও দেখা গেল। একটি বাড়ির সামনে ফুল ফুটে এক অপার্থিব দৃশ্যের সৃষ্টি করে রেখেছে (ছবি: 2)। পায়ে খিল ধরে যাওয়ায় বেশ কয়েকবার থামতে হলো। যখন চূড়ায় পেঁৗছৈ গেলাম তখন দেখি উল্টো দিকের সহজ রাসত্দা দিয়ে উঠে এসেছে গোটা চারেক টু্যরিস্ট বাস আর কয়েক ডজন গাড়ি। কিন্তু পাহাড় বেয়ে উঠার