স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবিয়ানা। দেশের সবচে' বড় ও জনবহুল শহর এটি। আর সব কর্মকান্ডেরও শহরও লুবিয়ানা। এ কারণে দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক রাজধানী সবই এই লুবিয়ানা। তবে শিল্প-কল-কারখানার নগরী নয় লুবিয়ানা। লুবিয়ানা শব্দের অর্থ হচ্ছে 'প্রিয়তম'। আর নামের মতই রোমান্টিক, ভালবাসবার মত মনোরম একটি সি্নগ্ধ নগরী রাজধানী লুবিয়ানা । ছোটই বলা চলে শহরটিকে। একদিন নয়, ঘন্টা কয়েকের মধ্যে চষে ফেলা সম্ভব নগরটিকে। কিন্তু তাতে পথের মোড়ে মোড়ে ছড়ানো ছিটানো এর সা
'নো ফ্রিলস' বাজেট এয়ারলাইন্স ইজি জেটে এই প্রথম চড়লাম। কিন্তু যেরকম ভেবেছিলাম এয়ারলাইন্সটি মোটেও সেরকম নয়। নতুন ঝকঝকে এয়ারবাস-319 চালাচ্ছে তারা। তবে উড়োজাহাজের ভেতরে আসন পরিকল্পনায় বেশি যাত্রী ধরানোর বিষয়টি তারা মাথায় রেখেছে। সুতরাং লেগরুম খুবই কম। তাছাড়া দু' ঘন্টার যাত্রাপথে কোনো পানাহারের ব্যবস্থা নেই। নেই বলাটা ঠিক হলো না, আছে তবে তা নগদ অর্থের বিনিময়ে। তাড়াহুড়ো করে নাস্তা না করেই বাসা থেকে বের হয়ে এসেছি তাই আমি এক প্যাকেট বাদাম আর একটি 1664 ব
'নো ফ্রিলস' বাজেট এয়ারলাইন্স ইজি জেটে এই প্রথম চড়লাম। কিন্তু যেরকম ভেবেছিলাম এয়ারলাইন্সটি মোটেও সেরকম নয়। নতুন ঝকঝকে এয়ারবাস-319 চালাচ্ছে তারা। তবে উড়োজাহাজের ভেতরে আসন পরিকল্পনায় বেশি যাত্রী ধরানোর বিষয়টি তারা মাথায় রেখেছে। সুতরাং লেগরুম খুবই কম। তাছাড়া দু' ঘন্টার যাত্রাপথে কোনো পানাহারের ব্যবস্থা নেই। নেই বলাটা ঠিক হলো না, আছে তবে তা নগদ অর্থের বিনিময়ে। তাড়াহুড়ো করে নাস্তা না করেই বাসা থেকে বের হয়ে এসেছি তাই আমি এক প্যাকেট বাদাম আর একটি 1664 ব
স্লোভেনিয়া যাওয়ার বিষয়টি ঠিক হওয়ার আগে দেশটির নাম খুব বেশি শুনেছি বলে আমার মনে হয় না। ভূগোল সম্পর্কে নিজের জ্ঞানে আমার কোনো আস্থা নেই। কাগজপত্র ঘেঁটে যা আবিষ্কার করলাম তার মর্মকথা হলো শেষ আমি যখন ভূগোল পড়েছি তখন এই নামে কোনো দেশ ছিল না। ছিলো যুগোস্লাভিয়া। আর যুগোস্লাভিয়া ফেডারেশনের বলা যায় একটি ফেডারেল স্টেট ছিলো স্লোভানিয়া। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দেশ 1990-এ যখন উত্তপ্ত তখন কোন ফাঁকে এই দেশটির স্বাধীনতার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ঠিক খেয়াল
স্লোভেনিয়া যাওয়ার বিষয়টি ঠিক হওয়ার আগে দেশটির নাম খুব বেশি শুনেছি বলে আমার মনে হয় না। ভূগোল সম্পর্কে নিজের জ্ঞানে আমার কোনো আস্থা নেই। কাগজপত্র ঘেঁটে যা আবিষ্কার করলাম তার মর্মকথা হলো শেষ আমি যখন ভূগোল পড়েছি তখন এই নামে কোনো দেশ ছিল না। ছিলো যুগোস্লাভিয়া। আর যুগোস্লাভিয়া ফেডারেশনের বলা যায় একটি ফেডারেল স্টেট ছিলো স্লোভানিয়া। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দেশ 1990-এ যখন উত্তপ্ত তখন কোন ফাঁকে এই দেশটির স্বাধীনতার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ঠিক খেয়াল
আদম বিড়বিড় করে, "এই স্বর্গটা শালা পুরা দুই নাম্বার হয়ে গেছে!"
ঈভ বলে, "বিড়বিড় করে কী বলো? গালি দাও নাকি?"
আদম উষ্ণ হয়ে ওঠে, বলে, "ঐ, তোমারে বিড়বিড় কইরা গালি দিমু ক্যান? জোরে গাইল দিতে পারি না? আমার নাম আদম, কোন হালারে আমি পুইছা চলি না, বোঝলা? আর গাইল তোমারে দিমু না ক্যান, বাপের বাড়ি থিকা কিছু আনছো যে সোহাগ কইরা কথা কমু?"
ঈভ ক্ষেপে ওঠে, বলে, "অ্যাদ্দিন চিল্লাচিলি্ল করলা, আমার লাইগা তোমার সিনার হাড্ডি একটা শর্ট পড়ছে, বুকটা খালি খালি লাগে, শ্বাস ফালাইতে কষ্ট হয়, আর আইজকা কও বাপের বাড়ির কথা? আর খবরদার, বাপের বাড়ির খোঁটা দিবা না!"
আদম ঝাড়ি খেয়ে চুপ করে থাকে, আবার বিড়বিড় করেবলে, "দুই নাম্বার, সব দুই নাম্বার!"
আদমের রাগ
[বুয়েটের মেক্যানিকাল ডিপার্টমেন্টে যখন পড়তাম তখন অজস্র ক্লাস, ক্লাসটেস্ট, সেশনাল (ল্যাব), কুইজ, PL আর ফাইনাল পরীক্ষার সাথে সাথে পেয়েছিলাম কিছু অসাধারণ বন্ধু। তাদের মধ্যে দু'জন সৌরভ আর সুবর্ণা। এককালে আমার লেখা একটা নবীনবরণের ছড়া ওরা প্রতি নবীনবরণে আবৃত্তি করত। এ বছর 'মেক্যানিকাল ফেস্টিভাল' এর জন্য ওদের কথা ভেবে জুনিয়রদের ('01 ব্যাচের প্রতনু আর সাগরের) অনুরোধে লিখেছিলাম এ ছড়াটা। বিশেষ কারণে ওদের এটা পড়া হয়নি, পড়েছে 4র্থ বর্ষের রাসেল ও টিনা। এখান
কেয়ামত নিয়ে কেয়ামত হয়ে গেলো গতকাল ব্লগে, যাই হোক কেয়ামত বা মহাপ্রলয়ের ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞা নিয়ে বিভিন্ন মানুষ হাজির হচ্ছেন, ভালোই লাগছে দেখে, সাদিক প্রথম থেকেই বুখারির হাদিস সংকলনের বিরোধী সুতরাং সাদিকের জন্য বুখারি বা অন্য কোনো সাদিস সংকলন থেকে হাদিস তুলে দিলে সাদিক পছন্দ করবে না, বুখারির পূনরুত্থানের বয়ান নিয়ে সন্দেহ আছে এমন মানুষও কম নয় ,যারা ধর্মপ্রাণ তাদের যদি বলা হয় তারা যেই যুক্তিগুলো দিচ্ছে সেই যুক্তিগুলো ভ্রান্ত তাহলে তাদের আঁতে ঘা লাগে, ওয়ালি এই মাত্র কেয়ামত বা মহাপ্রলয়ের আবশ্যকতা নিয়ে একটা পোষ্ট দিলো, সাদিক কেয়ামত সম্পর্কিত আয়াতের একটা লিংক দিয়েছে ওটাও পড়তে হবে এর আগে ঘরবাড়ী কিছু কথা বলেছে সেই বিষয়ে কিছু কথা বলা ভালো, তবে এই একটা ম
বেশ কিছু বিষয় চোখে পড়ছে, নতুন একজন বিজ্ঞানমনস্ক!!! ব্লগার এসে আমাদের বিজ্ঞানের নতুন কিছু ধারনা শিখাচ্ছেন। হকিং সাহেবকে নিয়ে বিস্তর টানাটানি হচ্ছে তাও দেখা গেলো, কথা হলো হকিংএর ব্রিফ হিস্টোরি ওফ টাইম বইটার কিয়দংশ জনাব ত্রিভূজ পড়েছেন কি পড়েন নি? তার রেফারেন্সে তিনি হকিংএর নাম নিলেন বলেই প্রশ্নটা সামনে এলো,
কোরানের 4টা আয়াত এসেছে সহায়ক হিসাবে
81ঃ15 "তারারা পিছে হটিয়া যায়," জনাব ত্রিভুজকে এবার কিছু বলাটা উচিত হবে না তিনি বলেছেন সকল নক্ষত্রই পৃথিবী থেকে দুরে সরে যাচ্ছে কিন্তু ঘটনা সেরকম নয় মোটেও, এনড্রোমিন্ডা বলে একটা গ্যালাক্সি মিল্কি ওয়ের দিকে এগিয়ে আসছে, মিল্কি ওয়ে হচ্ছে সেই গ্যালাযি যেটার একটা দূরবর্তি কোণে সূর্য্য সহ আমাদের সৌর জগতের
নতুন একটা দেশে বেড়াতে এলে কত শত যে নতুন অভিজ্ঞতা হয়। স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবিয়ানার ছোট্ট এয়ারপোর্টটার বাইরে এসে দেশটির চাকচিক্য দেখে অবাক হয়ে গেলাম। একসময় কমু্যনিস্ট যুগোশ্লাভিয়ান ফেডারেশনের একটি সদস্য দেশ ছিলো এটি। অথচ বিরাট বিরাট গাড়ি থেকে নামতে দেখলাম মাখন মাখন চেহারার সুখী সুখী মানুষদেরকে। এত চাকচিক্য লন্ডনেও দেখি না। তবে যা দেখে মনটা ভরে গেলো তা হলো শিশুসন্তানদের প্রতি এদের কোমল ব্যবহার। মানুষগুলোকেও মনে হলো খুবই সুখী সুখী। বহু বিচিত্র জাতি