হারুন ইয়াহিয়া নতুন যুগের প্রাযুক্তিক সহায়তাপ্রাপ্ত এক ভন্ড দিব্যি বিশ্বাসের বোসাতি করছে এবং তার বিভিন্ন বঙ্কিম সত্যকে কিছু মানুষ কোনো রকম বিবেচনা না করেই তোতা পাখীর মতো উগড়ে দিচ্ছে, এ পরিস্থিতি ভয়ংকর।
তার জীবনি নিয়ে কোনো কথা নেই প্রায় 50 বছর বয়েসের এক লোক এ পর্যন্ত শতাধিক বই লিখেছেন, বই লেখা কোনো যোগ্যতা নয় হুমায়ুন আহমেদও প্রায় 150টা বই লিখে ফেলেছেন এই 35 বছরের সাহিত্য জীবনে,
উপন্যাস লেখা এক অর্থে তথ্যনির্ভর বই লেখার চেয়ে সহজ, তথ্য উপস্থাপন করতে হলেও যাচাই বাছাই করতে হয়, বিশ্লেষণ করতে হয় এবং অবশেষে নির্যাসটুকু তুলে আনতে হয়, যথারীতি হারুন ইয়াহিয়া সাহেব যার আসল নাম আদনান ওকটার( হয়তো বাংলাদেশের হলো নামটা হতে পারতো আদনান আখতার) 1979 সালে
সেই ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি এক শ্রেণীর লোক বাংলা নববর্ষ উদযাপন নিয়ে নানা কটুক্তি করে আসছেন। বিভিন্ন বছর বিভিন্ন ভঙ্গিমায় এর সমালোচনা করা হয়। আর শেষ পর্যন্ত বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে প্রমাণ করা হলো যে, একপক্ষ আছেন যারা একে মেনে নিতে চান না।
তাদের অসুবিধাটা কোথায়? বাংলা বছরের প্রথম দিনটি যদি পালন করা একটু আনন্দ উৎসবের সাথে তবে তাদের সমস্যা কি?
কখনও তারা ঠাট্টা মশকরা করার চেষ্টা করেন ইলিশ আর পান্তা নিয়ে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আর রবীন্দ্রসংগীতের আসর তাদে
সেই ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি এক শ্রেণীর লোক বাংলা নববর্ষ উদযাপন নিয়ে নানা কটুক্তি করে আসছেন। বিভিন্ন বছর বিভিন্ন ভঙ্গিমায় এর সমালোচনা করা হয়। আর শেষ পর্যন্ত বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে প্রমাণ করা হলো যে, একপক্ষ আছেন যারা একে মেনে নিতে চান না।
তাদের অসুবিধাটা কোথায়? বাংলা বছরের প্রথম দিনটি যদি পালন করা একটু আনন্দ উৎসবের সাথে তবে তাদের সমস্যা কি?
কখনও তারা ঠাট্টা মশকরা করার চেষ্টা করেন ইলিশ আর পান্তা নিয়ে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আর রবীন্দ্রসংগীতের আসর তাদে
দৈনিক আমাদের সময়ে 'ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বইমেলা জিহাদী বইয়ে সয়লাব' শিরোনামে একটি সংবাদ ছেপেছে। তাতে নাসির উদ্দিন নামের রিপোর্টার বিভিন্ন বইয়ে জিহাদের বর্ণনা থাকা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।
15 এপ্রিল 2006 সংখ্যায় প্রকাশিত এ সংবাদে নাসির উদ্দিন বিস্তৃত বর্ণনা দিয়েছেন বইগুলোর। 'যুদ্ধের শক্তি ও কলাকৌশল, উপায়-উপকরণ, সাজ_সরঞ্জাম প্রস'ত রাখা মুসলমানদের জন্য অপরিহার্য। সামরিক প্রশিক্ষণ; তীর, লাঠি, তলোয়ার, বন্দুক, রাইফেল, সাঁজোয়া গাড়ি, কামান, ট্যাঙ্ক, হাওয়াই
দৈনিক আমাদের সময়ে 'ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বইমেলা জিহাদী বইয়ে সয়লাব' শিরোনামে একটি সংবাদ ছেপেছে। তাতে নাসির উদ্দিন নামের রিপোর্টার বিভিন্ন বইয়ে জিহাদের বর্ণনা থাকা নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।
15 এপ্রিল 2006 সংখ্যায় প্রকাশিত এ সংবাদে নাসির উদ্দিন বিস্তৃত বর্ণনা দিয়েছেন বইগুলোর। 'যুদ্ধের শক্তি ও কলাকৌশল, উপায়-উপকরণ, সাজ_সরঞ্জাম প্রস'ত রাখা মুসলমানদের জন্য অপরিহার্য। সামরিক প্রশিক্ষণ; তীর, লাঠি, তলোয়ার, বন্দুক, রাইফেল, সাঁজোয়া গাড়ি, কামান, ট্যাঙ্ক, হাওয়াই
সিকোয়েন্স ঃ 8
স্থানঃ লন্ডন আই'র সামনে
সময়ঃ দিন (বিকাল)
কাট্
তারা নতুন একটি জায়গায় যায়।
ছবি তোলার জন্য রাশেদ ও সাজনা একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।
তারা একজন লোক খুঁজছে ছবি তুলে দেয়ার জন্য।
সাজনাঃ আমি ভাবতেও পারছি না তুমি এখানে।
রাশেদঃ মনে হচ্ছে তোমাকে কঠিন বিপদে ফেলে দিয়েছি। (মুচকি হাসছে)
সাজনাঃ বিপদে? কিসের বিপদে? (সাজনা বুঝতে পারে না) ও! ফাজলামি হচ্ছে? দাঁড়াও এখানে তোমার একটা ছবি তুলে দিই।
রাশেদঃ তোমাকে ছাড়া একা একা
সিকোয়েন্স ঃ 8
স্থানঃ লন্ডন আই'র সামনে
সময়ঃ দিন (বিকাল)
কাট্
তারা নতুন একটি জায়গায় যায়।
ছবি তোলার জন্য রাশেদ ও সাজনা একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।
তারা একজন লোক খুঁজছে ছবি তুলে দেয়ার জন্য।
সাজনাঃ আমি ভাবতেও পারছি না তুমি এখানে।
রাশেদঃ মনে হচ্ছে তোমাকে কঠিন বিপদে ফেলে দিয়েছি। (মুচকি হাসছে)
সাজনাঃ বিপদে? কিসের বিপদে? (সাজনা বুঝতে পারে না) ও! ফাজলামি হচ্ছে? দাঁড়াও এখানে তোমার একটা ছবি তুলে দিই।
রাশেদঃ তোমাকে ছাড়া একা একা
সিকোয়েন্স 6
স্থানঃ সজিবের রেস্টুরেন্ট
সময়ঃ রাত
ঝকঝকে পোষাকে রাশেদ ঢুকে রেস্টুরেন্টে।
সজিব কাজ করছিল।
রাশেদকে দেখে সজিব খুব অবাক হয়।
সজিবঃ ডালিম কুমার। একটু অন্যরকম লাগছে তোমাকে? বিষয় কি? একটু বেশি বেশি খুশি মনে হচ্ছে।
(রাশেদ কিছু একটা বলতে যায়। সজিব তাকে থামিয়ে দেয়।)
সজিবঃ দাড়া। দাড়া আমি বলছি।
আমি নিশ্চিত, আমি নিশ্চিত ডালিমকুমার, রাজকুমারীর সাথে আজ তোমার দেখা হয়েছে।
রাশেদঃ তাই নাকি?
সজিবঃ নাটক, সিনেমা আমি বহু দ
সিকোয়েন্স 6
স্থানঃ সজিবের রেস্টুরেন্ট
সময়ঃ রাত
ঝকঝকে পোষাকে রাশেদ ঢুকে রেস্টুরেন্টে।
সজিব কাজ করছিল।
রাশেদকে দেখে সজিব খুব অবাক হয়।
সজিবঃ ডালিম কুমার। একটু অন্যরকম লাগছে তোমাকে? বিষয় কি? একটু বেশি বেশি খুশি মনে হচ্ছে।
(রাশেদ কিছু একটা বলতে যায়। সজিব তাকে থামিয়ে দেয়।)
সজিবঃ দাড়া। দাড়া আমি বলছি।
আমি নিশ্চিত, আমি নিশ্চিত ডালিমকুমার, রাজকুমারীর সাথে আজ তোমার দেখা হয়েছে।
রাশেদঃ তাই নাকি?
সজিবঃ নাটক, সিনেমা আমি বহু দ
সিকোয়েন্স ঃ 4
স্থানঃ পত্রিকা অফিস
সময়ঃ দিন
বাংলাদেশ রক্ষা সমিতির সভা।
নারী ও শিশু পাচার বিষয়ক আলোচনা।
পেছনে একটা ব্যানার ঝুলছে।
সম্পাদক: আপনারা এ পর্যন্ত যা বলছেন তার সাথে আমি একমত। কিন্তু আমি এটাও বলবো শুধু পশ্চিমা দেশগুলোরে দোষ দিলেই হবে না। আমাদের দেশের দারিদ্র আছে, মানুষের লোভ আছে, আরো নানা কারণ আছে এসব নারী পাচারের পেছনে। পশ্চিমা বিশ্ব যা বলে তার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য আছে। কিন্তু আপনারা কি বলতে পারবেন, এই যে ফোর্সড ম্যার