যারাই ওজন কমাতে চেষ্টা করেন তারা খুব দ্রুত এটা করতে চান। এটা একটা কঠিন কাজ। যদিও এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে 5 থেকে 10 পাউন্ড (2-5 কেজি) কমানো সম্ভব কিন্তু এই ভাবে এটা অনেক দিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় এবং তা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো নয়। দ্রুত ওজন কমা মানে হচ্ছে পানি কমা। এটা খুব বিপদজনক হতে পারে, কারণ পানি বের হয়ে শরীর পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। এর সাথে আপনার হয়তো মাথাব্যথা, মাথা হালকা লাগা, ক্লান্তি এবং ঘুম কম হতে পারে। নিজে নিজে এটা করার চেয়ে অন্য একটা
এটা খুব হতাশার এবং একটা ধাঁধা। বিশেষ করে যখন আপনি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন এবং কাজকর্মও করছেন। কিন্তু এটা সাধারণত: ঘটেই থাকে এবং এর মানে হচ্ছে আপনার শরীর নতুন ধরনের ক্যালরি গ্রহণ ও কাজকর্মের বিষয়ে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। যদিও আপনার প্রথমেই মনে হবে আপনার ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা আরো কমিয়ে দিতে, কিন্তু এতে মনে হয় কাজ হবে না এবং এটা অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। মনে রাখবেন, আপনি এমন পরিবর্তন চান যা নিয়ে আপনি ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন।
এক, দুই, বা এমনক
এটা খুব হতাশার এবং একটা ধাঁধা। বিশেষ করে যখন আপনি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন এবং কাজকর্মও করছেন। কিন্তু এটা সাধারণত: ঘটেই থাকে এবং এর মানে হচ্ছে আপনার শরীর নতুন ধরনের ক্যালরি গ্রহণ ও কাজকর্মের বিষয়ে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। যদিও আপনার প্রথমেই মনে হবে আপনার ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা আরো কমিয়ে দিতে, কিন্তু এতে মনে হয় কাজ হবে না এবং এটা অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। মনে রাখবেন, আপনি এমন পরিবর্তন চান যা নিয়ে আপনি ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন।
এক, দুই, বা এমনক
কয়েকটা কারণে মানুষ দ্রুত খায়। একটা কারণ হতে পারে আপনি খাওয়া কমিয়ে দিনে মাত্র দুই বা তিনবার খাচ্ছেন এবং খাবারের সময়ের মাঝে কিছু খাচ্ছেন না বা পান করছেন না। এটা আপনাকে খাবারের সময় এত ক্ষুধার্ত করে তোলে যে, আসলে আপনি তখন খাবার গিলতে থাকেন। আরেকটা কারণ হতে পারে যে, খাওয়া-দাওয়ার আগে আপনি রিল্যাঙ্ বা একটু ধীর স্থির হয়ে বসার সুযোগ পান নি। যদি দেখেন আপনার খুব ক্ষুধা পাচ্ছে, খুবই মানসিক চাপে আছেন, বা তাড়াহুড়োর মধ্যে আছেন তবে নীচের যেকোন একটা বা তার বেশি
কয়েকটা কারণে মানুষ দ্রুত খায়। একটা কারণ হতে পারে আপনি খাওয়া কমিয়ে দিনে মাত্র দুই বা তিনবার খাচ্ছেন এবং খাবারের সময়ের মাঝে কিছু খাচ্ছেন না বা পান করছেন না। এটা আপনাকে খাবারের সময় এত ক্ষুধার্ত করে তোলে যে, আসলে আপনি তখন খাবার গিলতে থাকেন। আরেকটা কারণ হতে পারে যে, খাওয়া-দাওয়ার আগে আপনি রিল্যাঙ্ বা একটু ধীর স্থির হয়ে বসার সুযোগ পান নি। যদি দেখেন আপনার খুব ক্ষুধা পাচ্ছে, খুবই মানসিক চাপে আছেন, বা তাড়াহুড়োর মধ্যে আছেন তবে নীচের যেকোন একটা বা তার বেশি
কিভাবে খাওয়ার সময় বেশি করে ক্যালরি এবং/বা পুষ্টি নিতে হয় তার কিছু উপায় এখানে বলা হলো। এতে আপনার খাবারে কিছু চর্বিও যুক্ত হতে পারে। আপনার ডাক্তার বা নিউট্রিশনিস্ট (পুষ্টি বিশেষজ্ঞ) এর কাছে জেনে নিন যে, নীচের কোন পরামর্শ আপনার জন্য ঠিক আছে।
1. দিনের বেলা মাঝে মাঝে একটু একটু করে খাবেন।
2. কোনোবেলা খাবার বাদ দেবেন না।
3. বেশি ক্যালরির খাবারগুলো আগে খেয়ে নিন। শাক-সব্জি, ফল বা বেভারেজ পরে খান।
4. বেশি ক্যালরির স্ন্যাক খান যেমন,
কিভাবে খাওয়ার সময় বেশি করে ক্যালরি এবং/বা পুষ্টি নিতে হয় তার কিছু উপায় এখানে বলা হলো। এতে আপনার খাবারে কিছু চর্বিও যুক্ত হতে পারে। আপনার ডাক্তার বা নিউট্রিশনিস্ট (পুষ্টি বিশেষজ্ঞ) এর কাছে জেনে নিন যে, নীচের কোন পরামর্শ আপনার জন্য ঠিক আছে।
1. দিনের বেলা মাঝে মাঝে একটু একটু করে খাবেন।
2. কোনোবেলা খাবার বাদ দেবেন না।
3. বেশি ক্যালরির খাবারগুলো আগে খেয়ে নিন। শাক-সব্জি, ফল বা বেভারেজ পরে খান।
4. বেশি ক্যালরির স্ন্যাক খান যেমন,
আপনার যদি শ্বাসনালীতে অপারেশন (ড়ঢ়বৎধঃরড়হ) হয়ে থাকে, যদি নাক দিয়ে কৃত্রিমভাবে অঙ্েিজন নিতে থাকেন, বা কিছু ওষুধ খান, তবে আপনি হয়তো খেয়াল করবেন যে আপনার স্বাদ নেয়ার ক্ষমতা কমে গেছে। আপনি হয়তো এটাও খেয়াল করবেন, একারণে আপনি আপনার খাবারে বেশি করে লবণ দিচ্ছেন। এটাকে বাদ দেয়ার জন্য, নীচের উপায়ে খাবারের স্বাদ (বা ফ্লেভার) বাড়ানোর চেষ্টা করুন:
ঙ্ হার্ব, মসলা বা অন্যান্য সিজনিং দিয়ে পরীক্ষা চালিয়ে দেখুন। চার জন লোকের ডিশে প্রায় 1 চা-চামচ (5মিলি) দিয়ে
আপনার যদি শ্বাসনালীতে অপারেশন (ড়ঢ়বৎধঃরড়হ) হয়ে থাকে, যদি নাক দিয়ে কৃত্রিমভাবে অঙ্েিজন নিতে থাকেন, বা কিছু ওষুধ খান, তবে আপনি হয়তো খেয়াল করবেন যে আপনার স্বাদ নেয়ার ক্ষমতা কমে গেছে। আপনি হয়তো এটাও খেয়াল করবেন, একারণে আপনি আপনার খাবারে বেশি করে লবণ দিচ্ছেন। এটাকে বাদ দেয়ার জন্য, নীচের উপায়ে খাবারের স্বাদ (বা ফ্লেভার) বাড়ানোর চেষ্টা করুন:
ঙ্ হার্ব, মসলা বা অন্যান্য সিজনিং দিয়ে পরীক্ষা চালিয়ে দেখুন। চার জন লোকের ডিশে প্রায় 1 চা-চামচ (5মিলি) দিয়ে
যাদের শ্বাসকষ্ট আছে বা যাদের জন্য খাবার খাওয়া শারীরিকভাবে সমস্যার, বা কঠিন তারা কম খাওয়া-দাওয়া করেন এবং তাদের ওজন কম হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে, বেশি খেলে বদহজম হতে পারে। বদহজম, বা পেট ভর্তি থাকলে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাসলগুলোর প্রসারিত বা সংকুচিত হওয়ার জন্য জায়গা কমে যায়। এতে শ্বাসের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। এসব যদি আপনার সমস্যা হয়:
1. বেশি করে তিন বেলা খাবার খাওয়ার চেয়ে দিনে কম করে চার থেকে ছয়বার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে প্রত্যেকবার খাবার