যাদের শ্বাসকষ্ট আছে বা যাদের জন্য খাবার খাওয়া শারীরিকভাবে সমস্যার, বা কঠিন তারা কম খাওয়া-দাওয়া করেন এবং তাদের ওজন কম হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে, বেশি খেলে বদহজম হতে পারে। বদহজম, বা পেট ভর্তি থাকলে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাসলগুলোর প্রসারিত বা সংকুচিত হওয়ার জন্য জায়গা কমে যায়। এতে শ্বাসের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। এসব যদি আপনার সমস্যা হয়:
1. বেশি করে তিন বেলা খাবার খাওয়ার চেয়ে দিনে কম করে চার থেকে ছয়বার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে প্রত্যেকবার খাবার
"আমি আগে অনেক ডায়েট করেছি এবং অনেক ওজন কমিয়েছি। কিন্তু পরে আবার তা বেড়ে যায়। এটা খুব হতাশাজনক, এবং আমি বুঝিনা কেন এরকম হয়!!!" আপনাদের অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছেন। এটা এজন্য হয় যে এই ডায়েটটা ছিলো খুব কম সময় এবং কম ক্যালরির খাবার খাওয়ার কারণে। এতে খাবারের অভ্যাস বদলানোর ওপর জোর দেয়া হয়নি। আসলে, অনেক "ডায়েট"-এর ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। এসব ডায়েটে খাবার এবং খাওয়ার পদ্ধতি সবকিছু সাংঘাতিকভাবে বদলে ফেলা হয় যা দীর্ঘদিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যেহেতু আপনার শ
"আমি আগে অনেক ডায়েট করেছি এবং অনেক ওজন কমিয়েছি। কিন্তু পরে আবার তা বেড়ে যায়। এটা খুব হতাশাজনক, এবং আমি বুঝিনা কেন এরকম হয়!!!" আপনাদের অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছেন। এটা এজন্য হয় যে এই ডায়েটটা ছিলো খুব কম সময় এবং কম ক্যালরির খাবার খাওয়ার কারণে। এতে খাবারের অভ্যাস বদলানোর ওপর জোর দেয়া হয়নি। আসলে, অনেক "ডায়েট"-এর ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। এসব ডায়েটে খাবার এবং খাওয়ার পদ্ধতি সবকিছু সাংঘাতিকভাবে বদলে ফেলা হয় যা দীর্ঘদিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যেহেতু আপনার শ
আপনার শরীরের নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। যদি ঠিক হওয়ার জন্য সময় দেয়া হয় তবে বেশিরভাগ সাধারণ অসুখগুলো সহজেই ভালো হয়ে যায়। শরীরের ভেতরের ফার্মেসি যে প্রেসক্রিপশন দেয় তা সবচে নিরাপদ ও কাজের। সুতরাং, ধৈর্য ধরা, যত্নের সাথে নিজে নিজের খেয়াল করা, তদারকি করাটাই হচ্ছে আপনার বা আপনার ডাক্তারের জন্য চিকিৎসার চমৎকার একটা উপায়।
এটাও সত্যি যে, পুরনো অসুখের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে ওষুধ একটা জরুরি অংশ। এসব ওষুধে অসুখ ভালো হয়ে যায় না। সাধারণত: নীচের উ
আপনার শরীরের নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। যদি ঠিক হওয়ার জন্য সময় দেয়া হয় তবে বেশিরভাগ সাধারণ অসুখগুলো সহজেই ভালো হয়ে যায়। শরীরের ভেতরের ফার্মেসি যে প্রেসক্রিপশন দেয় তা সবচে নিরাপদ ও কাজের। সুতরাং, ধৈর্য ধরা, যত্নের সাথে নিজে নিজের খেয়াল করা, তদারকি করাটাই হচ্ছে আপনার বা আপনার ডাক্তারের জন্য চিকিৎসার চমৎকার একটা উপায়।
এটাও সত্যি যে, পুরনো অসুখের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে ওষুধ একটা জরুরি অংশ। এসব ওষুধে অসুখ ভালো হয়ে যায় না। সাধারণত: নীচের উ
আপনি যা চান তার চেয়ে অন্যরকম কিছু ঘটাকেই সাইড এফেক্ট বা পাশর্্ব প্রতিক্রিয়া বলে। সাধরণত: এটা হচ্ছে চান না এরকম একটা প্রতিক্রিয়া। সাইড এফেক্টের উদাহরণ হলো পেটের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ঘুম ঘুম ভাব বা মাথা ঘোরা। আপনার ওষুধের সাধারণ সাইড এফেক্ট কি তা আপনার জানা জরুরি। মাঝে মাঝে কিছু লোকজন বলেন যে, সাইড এফেক্ট হতে পারে এজন্য তারা কোনো ওষুধ নিচ্ছেন না বা নিতে পারছেন না। এটা একটা যুক্তিসঙ্গত কথা। তারপরও, কোনো একটা ওষুধ বন্ধ করে দেয়ার আগে বা এ
আপনি যা চান তার চেয়ে অন্যরকম কিছু ঘটাকেই সাইড এফেক্ট বা পাশর্্ব প্রতিক্রিয়া বলে। সাধরণত: এটা হচ্ছে চান না এরকম একটা প্রতিক্রিয়া। সাইড এফেক্টের উদাহরণ হলো পেটের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ঘুম ঘুম ভাব বা মাথা ঘোরা। আপনার ওষুধের সাধারণ সাইড এফেক্ট কি তা আপনার জানা জরুরি। মাঝে মাঝে কিছু লোকজন বলেন যে, সাইড এফেক্ট হতে পারে এজন্য তারা কোনো ওষুধ নিচ্ছেন না বা নিতে পারছেন না। এটা একটা যুক্তিসঙ্গত কথা। তারপরও, কোনো একটা ওষুধ বন্ধ করে দেয়ার আগে বা এ
গণতন্ত্র এই পোড়ার দেশে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিলো, যেমন করিয়া বহু কাঠ খড় পোড়াইয়া মন্দিরে দেবমূর্তি অধিষ্ঠিত হয়। তবে ডামাডোলে কেহ খায়াল করে নাই, মন্দিরের ছাদখানাই উযু্যগ করিয়া কেহ নিমর্াণে আগাইয়া আসে নাই, তাই বিরূপ প্রকৃতি দেবমূর্তির ন্যায় অচলা গণতন্ত্রের উপর আঘাত হানিয়া চলিলো। উন্মুক্ত দেবতার মস্তকে পক্ষীকূল মলত্যাগ করিয়া পলেস্তারা গড়ে, আমাদের গণতন্ত্রেও নানাবিধ মল জমিতে লাগিলো। আক্রান্ত হইতে হইতে বিকৃতি ও বিবর্তন নামক দুই অমোঘ নিয়তিঅপ্সরার হাত ধরিয়া আমাদের গণতন্ত্র বা ডেমোক্রেসি পর্যবসিত হইলো পুতুলতন্ত্র বা আইডলোক্রেসিতে।
পুতুলতন্ত্রে একজন পুতুল প্রয়োজন হয় (আক্ষরিক অর্থে নিবেন না কেহ, পুতুলের নাম যে পুতুলই হইতে হইবে এমন কোন দিব্য নাই)। পু
প্রত্যেকটা ওষুধের কমপক্ষে দু'টা নাম আছে। একটা জেনেরিক নাম এবং একটা ব্র্যান্ড নাম। জেনেরিক নাম হচ্ছে সায়েন্টিফিক লিটারেচারে ( বা ওষুধের গবেষণা নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে) ওষুধটার যে নাম ব্যবহার করা হয়। ব্র্যান্ড নাম হচ্ছে কোনো একটা ওষুধের জন্য কোনো একটা কোম্পানির নিজস্ব নাম। যখন কোনো একটা কোম্পানি নতুন কোনো ওষুধ তৈরি করে তখন তাকে 17 বছর ধরে একা ওষুধটা তৈরি করার অনুমতি দেয়া হয়। এই সময়ে তারা এই ওষুধ তৈরি করতে তাদের যে খরচ হয়েছিল তা তুলে ফেলতে পারবে। এই
প্রত্যেকটা ওষুধের কমপক্ষে দু'টা নাম আছে। একটা জেনেরিক নাম এবং একটা ব্র্যান্ড নাম। জেনেরিক নাম হচ্ছে সায়েন্টিফিক লিটারেচারে ( বা ওষুধের গবেষণা নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে) ওষুধটার যে নাম ব্যবহার করা হয়। ব্র্যান্ড নাম হচ্ছে কোনো একটা ওষুধের জন্য কোনো একটা কোম্পানির নিজস্ব নাম। যখন কোনো একটা কোম্পানি নতুন কোনো ওষুধ তৈরি করে তখন তাকে 17 বছর ধরে একা ওষুধটা তৈরি করার অনুমতি দেয়া হয়। এই সময়ে তারা এই ওষুধ তৈরি করতে তাদের যে খরচ হয়েছিল তা তুলে ফেলতে পারবে। এই